টুকরো খবর


বস্ত্র-পার্ক প্রকল্পে গতি আনতে রাজ্যের হস্তক্ষেপ দাবি
হাওড়ার গারমেন্ট পার্ক প্রকল্প রূপায়ণে অহেতুক দেরির অভিযোগ আনলেন বস্ত্র ব্যবসায়ীরা। অভিযোগের তির নির্মাণ সংস্থা হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনার্স-এর দিকেই। ব্যবসায়ীদের দাবি, আইনি ঝামেলা বা অর্থাভাব না-থাকলেও নির্মাণের জন্য দু’বছরের সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। কাজ চলছে শম্বুকগতিতে। এই অবস্থায় মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চান পোশাক প্রস্তুতকারকেরা। শিবপুরে শরৎ চ্যাটার্জি রোডে এই ‘গারমেন্ট পার্ক’ বা বস্ত্র পার্ক গড়ার সিদ্ধান্ত হয় ২০০৮-এর শেষ দিকে। ঠিক হয়, হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনার্স (এইচআরবিসি)-এর ১২ কাঠা জমির প্রায় অর্ধেকটায় হবে প্রথম দফার প্রকল্প। ১৫ তল ভবনের একটি থাকবে ভূগর্ভে। এক ছাতার তলায় থাকবে গবেষণা-বিপণনের আধুনিক ব্যবস্থা। প্রকল্পে ৭০ কোটি এবং পরিকাঠামো তৈরিতে আরও ১০ কোটি বরাদ্দ হয়। প্রায় আড়াই বছর কেটে গেলেও কাজ বাকি। ওয়েস্ট বেঙ্গল গারমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক প্রদীপ মুরারকা বলেন, “প্রকল্পে উদ্যোগপতি এবং সরকার দু’পক্ষই উপকৃত হবে।”
পোশাক শিল্পকে সহযোগিতার জন্য তাঁদের সংগঠনের অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি তথা ভারত চেম্বার অফ কমার্সের ‘সিনিয়র ডেপুটি সেক্রেটারি’ উদয়শঙ্কর রায়চৌধুরী চিঠি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীকে। উদয়বাবু বলেন, “সরকারি পরিকল্পনা না-থাকায় এ রাজ্যের বাজার একটু একটু করে হাতছাড়া হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীকে এই শিল্পের ছোট উদ্যোগীদের সাহায্যের আবেদন জানিয়েছি। মাস ছয়েক আগে এইচআরবিসি-কে চিঠি পাঠিয়েছিলাম। কোনও উত্তর পাইনি।” কেন এই হাল? এইচআরবিসি-র ভাইস চেয়ারম্যান সাধন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কাজ শুরু ’০৯-এ। ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোজেক্টস ইন্ডিয়াকে। ভবনের মূল কাঠামো তৈরি শেষ। তবে, কাদের, কী শর্তে জায়গা বিলি হবে, সিদ্ধান্ত নিতে হবে সে ব্যাপারে।”


কৃষিপণ্য উৎপাদন নিয়ে

চা, ফুল, ফল-সহ বিভিন্ন কৃষিপণ্যের উৎপাদন বাড়াতে বিশেষ ধরনের প্রকল্প পূর্বাঞ্চলে চালু করল কলকাতার সংস্থা মাল্টিপার্পাস বায়োজ ইন্ডিয়া। এ জন্য তারা হাত মিলিয়েছে আমেরিকার স্টোলার এন্টারপ্রাইজেসের সঙ্গে। স্টোলারের বিভিন্ন পণ্য উদ্ভিদ পরিচর্যায় ব্যবহার করা হবে বলে জানান সংস্থার কারিগরি উপদেষ্টা অরবিন্দ সেন। স্টোলার এন্টারপ্রাইজেসের উপদেষ্টা শ্যামল পোদ্দারের দাবি, “অতিবৃষ্টি বা খরা, শীতের প্রকোপ,বন্যা ইত্যাদি প্রাকৃতিক সমস্যায় উৎপাদন কমার মোকবিলায় ইতিমধ্যেই স্টোলার বিশ্বের ৪৮টি দেশে তাদের পণ্য ছেড়েছে।”
Previous Story Business First Page



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.