হুল্লোড়
ওগো বিদেশিনী
দিল্লি ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে মিডিয়ার হট্টগোল আর ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে কি কোনও যোগসূত্র থাকতে পারে?
অদ্ভুত শুনতে লাগলেও এই দুইয়ের মধ্যে একটা পারস্পরিক সম্পর্ক রয়েছে। দিল্লি ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় যে শোরগোল পড়ে গিয়েছে এবং তার ফলে ভারতে মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে যে প্রশ্নগুলো উঠেছে সেটাই হয়তো বিদেশি মডেলদের ভারতে না আসার অন্যতম কারণ।
ইউক্রেনিয়ান মডেল আলিয়ানা গালুস্কা, এ দেশে তাঁর নিজস্ব মডেলিং এজেন্সি ‘সিক্সথ অ্যাভিনিউ’ শুরু করার আগে দেশের তাবড় ডিজাইনারদের হয়ে মডেলিং করেছেন। আলিয়ানা বললেন, “মেক্সিকো, স্লোভাকিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, কানাডা, আর্জেন্টিনার মতো দেশগুলো থেকে ভারতীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি এত দিন ধারাবাহিক ভাবে মডেলদের পেয়ে এসেছে। ইউক্রেন থেকেও বহু মডেল এখানে কাজ করেছেন। কিন্তু ইদানীং একটা বড়সড় পরিবর্তন চোখে পড়ছে। বহু ইউরোপীয় দেশেই বিদেশি মডেলদের জন্য ভিসা পাওয়া যাচ্ছে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভিসা না দেওয়ার উদ্দেশ্যটাও তারা স্পষ্ট করে জানাচ্ছে না। বেসরকারি ভাবে যদিও আমরা বুঝতে পারছি দিল্লি ধর্ষণ কাণ্ডের জেরে একটা ভয় কাজ করছে ওদের মধ্যে। আর একটা প্রশ্ন থেকেই যায়। এ দেশের মাটিতে তো আর মডেলদের অভাব নেই! এই বিদেশি মডেলদের আনার কি তাই আদৌ কোনও দরকার আছে?”
অর্ধ-মার্কিন, অর্ধ-ভারতীয় বংশোদ্ভূত মডেল তালিয়া বেন্টসন বললেন, “বিদেশি মডেলরা ভারতকে বিশ্ব ফ্যাশন দুনিয়ায় এবং সামগ্রিক আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সংস্কৃতিতে পরিচিতি পেতে দুর্দান্ত ভাবে সাহায্য করেছে। ভারতীয় মডেলদের পাশাপাশি বিদেশি মডেলদের উপস্থিতি ভারতীয় ডিজাইনারদের অসাধারণ পারদশির্র্তা সকলের সামনে তুলে ধরতে পেরেছে।”
পাঁচ বছর আগে বিদেশি মডেলদের ভাড়া করা থেকেই এই ট্রেন্ডের সূচনা। র‌্যাম্পে হাঁটার সময় ফর্সা, দীর্ঘাঙ্গী এই বিদেশি মডেলরা সকলের নজর কেড়ে নেন। প্রথম প্রথম ‘ওয়েস্টার্ন আউটফিট’ পরলেও এখন ভারতীয় পোশাকেও র্যাম্প কাঁপাচ্ছেন।
শাড়ি কিংবা সালোয়ার কুর্তার সঙ্গে মাথায় ওড়না জড়ানো এই দীর্ঘাঙ্গী সুন্দরী মডেলদের দেখে যেন মনে হয় পূর্ব-পশ্চিমের এক অপূবর্র্ ফিউশন এঁরা। দিল্লিতে ‘দ্য উইলস লাইফ স্টাইল ইন্ডিয়া ফ্যাশন উইক’-এ এ রকম অনেক ব্লন্ড মেয়েকে র‌্যাম্পে হাঁটতে দেখা গেল।
উইলস লাইফস্টাইল ইন্ডিয়া ফ্যাশন উইক-এ রীনা ঢাকা-র
ডিজাইন করা পোশাকে ক্রিস্টিনা দরোজহিনস্কা
দিল্লির র‌্যাম্পে অংশ নিয়েছেন এমনই এক মডেল কাত্যিয়া ক্লেমেঙ্কো। তিন বছর আগে সাইবেরিয়া থেকে ভারতে এসেছিলেন তিনি। ফ্যাশন উইকে তিনি তখন একটা থেকে আর একটা পোশাক বদলাতে ব্যস্ত। শুক্রবার সন্ধ্যায় ডিজাইনার ডুয়ো আব্রাহাম এবং ঠাকোরের ডিজাইনে র‌্যাম্পে হাঁটলেন কাত্যিয়া। দিল্লিতে আসার পর নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে জিভে ছিদ্র করেছেন। প্রত্যেকবার কথা বলার সময় দু’টো সাদা আর লাল রঙের বল আটকানো একটা পিন তাঁর জিভ থেকে উঁকি মারে। মডেলিং-এ নিজের অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে কাত্যিয়া বললেন, “মডেলিং কখনওই আমার জীবনের লক্ষ্য ছিল না। কিন্তু আমার প্রিয় বন্ধু আমাকে বলেছিল মডেলিং যদি না করি, তা হলে ও আর আমার সঙ্গে কথা বলবে না। সাইবেরিয়ার রাজধানী নোভোসিবার্স্ক-এ একটা মডেলিং এজেন্সিতে নাম লিখিয়েছিলাম। আমাকে ওদের এত ভাল লেগে গিয়েছিল দেখে তো প্রথম প্রথম বেশ অবাক হয়ে যেতাম। আরও অভিজ্ঞ করতে আমাকে তাইল্যান্ড পাঠিয়েছিল ওরা। ভারত ছিল আমার পরবর্তী গন্তব্য।”
‘স্টারমডেলস’-এর কর্ণধার ইমসান আলিকে (কাত্যিয়ার কো-অর্ডিনেটরও) নিজের খুব ভাল বন্ধু বলে মনে করেন কাত্যিয়া। কয়েকটি শো দেখবেন বলে ইমসানও এ বারের ফ্যাশন উইকে হাজির। মডেলদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে জিজ্ঞেস করাতে জানালেন, এই নিরাপত্তাজনিত কারণের জন্যই অন্তত তিন জন মডেল চুক্তিভঙ্গ করেছেন তাঁর সঙ্গে। “পাঁচ বছর ধরে প্রায় ৩০টি দেশ থেকে মডেল জোগান দিয়েছি আমি। মিডিয়ায় দিল্লির ঘটনা নিয়ে যে তোলপাড় শুরু হয়েছে সেটা আমাদের যথেষ্ট ক্ষতি করেছে। এই মডেলরা যে মূল সংস্থার সঙ্গে যুক্ত, ভারতে আনার আগে নিরাপত্তার ব্যবস্থা সম্পর্কে তাদের সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল করতে হয় আমাদের। নিরাপত্তাহীনতার ভয়েই আমি তিনটে খুব ভাল কনট্র্যাক্ট হারিয়েছি।”
বছর তিনেক হল স্লোভাকিয়ার মডেল ক্লদিয়া কোভাকোভা ভারতীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন। স্লোভাকিয়ার মতো যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ক্লদিয়ার সুযোগ ছিল খুব কম। ভারতে কাজ করার আগে ক্লদিয়া মিলানে মডেলিং দিয়েই কেরিয়ার শুরু করেন। তখনও তিনি জানতেন না ভারতে বিদেশি মডেলদের কাজের সুযোগ এত বেশি! ভারতে আসা বিদেশি মডেলরা যে সব সমস্যার মুখোমুখি হন, সে সম্পর্কে কি ক্লদিয়া তখন ওয়াকিবহাল ছিলেন? “হ্যা। জানতাম। দিল্লি ধর্ষণ কাণ্ড মানুষের মনে ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছে। আমার মা এই ঘটনা শোনার পর সাঙ্ঘাতিক আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে পরিস্থিতি ততটাও ভয়াবহ নয় যতটা লোকে ভাবছে। আমি শুনেছি কোনও কোনও বিদেশি মডেলকে এ দেশে প্রবেশাধিকারই দেওয়া হয় না এই ভয়ে যে তাঁরা যৌন ব্যবসায় নেমে পড়তে পারেন। যদিও সেই মহিলা মডেলদের এ রকম কোনও উদ্দেশ্য আছে বলে তো মনে হয় না। তা সত্ত্বেও এই ধারণাটাই চারদিকে ভেসে বেড়াচ্ছে,” বললেন ক্লদিয়া।
ক্লদিয়া কোভাকোভা
ইউক্রেনের মডেল ক্যাটরিনা ক্লেমেঙ্কো। বছর দু’য়েক ধরে দিল্লিই তাঁর ঠিকানা। “পনেরো বছর বয়স থেকেই আমি মডেলিং শুরু করেছিলাম। তিনটে খেতাবও পাই। এ দেশটাকে আমি এতটাই ভালবেসে ফেলেছি যে ইউক্রেনেও আর ফিরতে চাই না। এখানেই বেশ স্বচ্ছন্দ বোধ করি,” বললেন ক্যাটরিনা। এক ভারতীয় পুরুষকে ডেটও করছেন। “আমার পরিবার এই সম্পর্কের ব্যাপারে জানে। যদিও ওর পরিবারের কেউ জানেন না,” জানালেন তিনি।
ক্লদিয়া ভারতকে ভালবেসে এখানেই থেকে যেতে চান। এক ভারতীয় পুরুষের প্রতি ক্লদিয়ার অনুরাগও তাঁর থেকে যাওয়ার পিছনে অন্যতম কারণ। যদিও ক্লদিয়া সেই পুরুষটির সঙ্গে তাঁর নিজের রিলেশনশিপ স্টেটাসকে মনে করেন যথেষ্ট ‘কমপ্লিকেটেড’।
খুব অল্প সংখ্যক বিদেশি মডেল আছেন যাঁরা ভারতে দীর্ঘস্থায়ী ভাবে থাকতে চান না। স্লোভাকিয়ার মডেল মিরিয়ামা বোথোভা ভারতে আছেন মাত্র দু’মাস। তিনি বললেন, “আমার স্লোভাকিয়ার এজেন্সি মনে করে আমার মুখের গড়ন ভারতীয় ফ্যাশনের চাহিদার সঙ্গে মানানসই। আমার এখানে তিন মাসের কনট্র্যাক্ট, ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। এই অল্প সময়ের মধ্যেই আমি পনেরোটি শো করে ফেলেছি।”
এজেন্সি মারফত যে সব বিদেশি মডেল এ দেশে আসেন, তাঁরা একসঙ্গে ফ্ল্যাটে থাকেন। এই সব ফ্ল্যাটের ব্যবস্থাও এজেন্সিই করে দেয়। প্রতি ফ্ল্যাটে গড়ে ছ’জন করে মেয়ের থাকার বন্দোবস্ত করা হয়। প্রতি ঘরে থাকেন দু’জন করে মডেল। প্রত্যেককেই গাড়ি এবং নিজস্ব ড্রাইভার দেওয়া হয়। বেশির ভাগ বিদেশিনী মডেল এখন ভালই হিন্দি বোঝেন। আর কাত্যিয়ার মতো মডেলরা ‘থোড়া থোড়া’ হিন্দিও বলতে পারেন। কাত্যিয়া ভারতে এসে প্রথম যে বাক্যবন্ধ শিখেছিলেন তা হল ‘ম্যায় তুমসে প্যার করতা হু।ঁ’ দেশে ফিরলে সকলেই তাঁর কাছে শিখতে চান হিন্দিতে ‘আমি তোমাকে ভালবাসি’-কে কী বলে? খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারটা একটু সমস্যার। তেল-মশলা-ঝাল দেওয়া খাবার বিদেশি জিভে ঠিক সহ্য হয় না। তবে বলিউডের হিন্দি গান শুনতে এঁরা প্রত্যেকেই খুব ভালবাসেন।
আর র‌্যাম্পে শাড়ি পরার ব্যাপারটা? অনেকের কাছে এটা কোনও সমস্যাই নয় বলে জানালেন ইউক্রেনের মডেল ক্রিস্টিনা দরোজহিনস্কা। তিনি তো মণীশ মলহোত্রর ডিজাইন করা পোশাক পরে নিমেষে নাটকীয় ভাবে পঞ্জাবি নারীতে বদলে গিয়েছিলেন। তিনি বললেন, “র‌্যাম্পে হাঁটার সময় যে পোশাকই পরি না কেন, সেটা ঠিকঠাক ভাবে ক্যারি করা আমার দায়িত্ব। আমি তো ২০০৮ থেকে ভারতে। আজ ভারতীয় পোশাক পরাটা এক দিকে যেমন কাজ, অন্য দিকে অভ্যেসও বটে।”
ভারতীয় মডেলদের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, সেটা যথেষ্ট ভাল। পারস্পরিক শ্রদ্ধাটাই আসল। “আমরা কারও কাছে আতঙ্কের ব্যাপার নই। ভারতীয় মডেলদের নিজস্ব একটা জায়গা তো আছেই। সিনিয়র মডেলরা নিজেদের বন্ধুবান্ধব নিয়েই মেতে থাকেন,” বললেন ক্লদিয়া।
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কাজ করার সুবাদে ভারতে এসে পেশার ক্ষেত্রে কি কোনও বাড়তি সুবিধে পান এই বিদেশি মডেলরা? “হতে পারে আপনি সব চেয়ে বড় র্যাম্পটায় হেঁটেছেন। এবং আপনার পোর্টফোলিও সবার সেরা। শেষ পর্যন্ত ভারতীয় র‌্যাম্পে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করাটাই আসল। ভারতের লোকজনের সঙ্গে পরিচিতি বাড়ালে তবেই আমার কথা এখানকার মানুষজন জানতে পারবে।”
কাত্যিয়া ক্লেমেঙ্কো
শেষ প্রশ্ন হল কেমন পারিশ্রমিক পান এঁরা? চলতি ধারণার কথা বাদ দিলে এই মডেলরা যে খুব সস্তায় সহজলভ্য তা কিন্তু নয়। কিছু কিছু সন্দেহজনক এজেন্সি আছে, যারা এই সব বিদেশিনীকে দিয়ে অত্যন্ত সস্তায় কাজ করিয়ে নেয়। হতাশা যখন চরমে পৌঁছোয় তখন বলিউডে এক্সট্রা হিসেবে নেচে পাঁচশ টাকা দৈনিক রোজগারের বিকল্প পথটাই তাঁরা বেছে নিতে বাধ্য হন। “এই ধরনের বিদেশি মডেলরা র‌্যাম্পে হেঁটে একদিনে দু’হাজার টাকা রোজগার করতে পারলে ভীষণ খুশি হন। কিন্তু যে সব ভাল বিদেশি মডেল রয়েছেন, তাঁদের দিনপ্রতি সব চেয়ে কম পারিশ্রমিক হল শো পিছু পনেরো হাজার টাকা,” বললেন আলিয়ানা।
এই প্রসঙ্গে ইমসান জানালেন, “ভারতীয় নিয়ম অনুযায়ী বিদেশি মডেলদের মাসিক আড়াই হাজার ডলার দেওয়াটা বাধ্যতামূলক। ভারতীয় মুদ্রায় যা নাকি দেড় লাখ টাকার সমান। এটাই তাঁদের জন্য ন্যূনতম আশ্বাস। এজেন্সির হিসাবে এই পারিশ্রমিকের ভিত্তিতেই কিন্তু আমাদের ট্যাক্সও দিতে হয়। মডেলদের পারিশ্রমিকের তিরিশ শতাংশ আমরা কোঅর্ডিনেশন ফি হিসেবে নিয়ে থাকি। প্রত্যেক মডেলকেই বাড়ি ভাড়া, গাড়ি, ও ড্রাইভারের খরচ বাবদ মাসিক কিছু পরিমাণ টাকা দিতে হয়। দিল্লিতে একটা শো-পিছু যে পারিশ্রমিক দেওয়া হয় মুম্বইয়ের তুলনায় তা যথেষ্ট কম। কখনও কখনও ছোট শহরের শো-তেও দিল্লির থেকে অনেক বেশি রোজগার হয় আমাদের।”
পরিচয় গোপন রাখার শর্তে এক মডেল জানালেন, “এই ন্যূনতম পারিশ্রমিকের শর্তে রাজি না হয়ে যে কী বোকামি করেছি আমি! একটা ফ্যাশন উইক করে আমি পঁচানব্বই হাজার টাকা রোজগার করেছিলাম। তার অর্ধেক আমাকে দিতে হল এজেন্সিকে। বাকি টাকা থেকে কুড়ি হাজার চলে গেল বাড়ি ভাড়া বাবদ। এবং দশ হাজার টাকা দিতে হল ড্রাইভারকে। এর পর আমার জন্য যা থাকল তা তো নিতান্তই সামান্য!”
এ সব ছাড়াও আর একটা যে গুরুতর অভিযোগ এই বিদেশি মডেলদের রয়েছে সেটা হল ভারতে কোনও কিছুই ঠিক সময় শুরু হয় না। “ট্যাক্সি পৌঁছোনো থেকে শো শুরু হওয়া— সবেতেই দেরি। আমরা মনে করতাম এ দেশের মানুষ সময়ের দাম দিতে জানে,”
বক্তব্য এই বিদেশি মডেলদের।
উইংসের আড়ালে এই অভিযোগটা কেউ কি শুনছেন?

এ দেশটাকে এতটাই
ভালবেসে ফেলেছি যে ইউক্রেনেও
আর ফিরতে চাই না। এখানেই
বেশ স্বচ্ছন্দ বোধ করি

আমার মা দিল্লি ধর্ষণ কাণ্ডের ঘটনা
শোনার পর সাঙ্ঘাতিক আতঙ্কিত
হয়ে পড়েন। তবে পরিস্থিতি ততটাও
ভয়াবহ নয় যতটা লোকে ভাবছে

বিদেশি মডেলরা ভারতকে
বিশ্ব ফ্যাশন দুনিয়ায় এবং সামগ্রিক
আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সংস্কৃতিতে পরিচিতি
পেতে দুর্দান্ত ভাবে সাহায্য করেছে



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.