ওয়ান ডে ব্যালান্স শিট |
|
|
|
১৯৮৯। পাকিস্তানে অভিষেক। |
১৯৯৩। হিরো কাপে। |
১৯৯৮। শারজায় মরুঝড়ের পর। |
|
• ১৮ ডিসেম্বর ১৯৮৯
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গুজরানওয়ালায় ওয়ান ডে অভিষেকে ০। ডুনেডিনে ১ মার্চ দ্বিতীয় ম্যাচেও ০।
• ২৪ নভেম্বর ১৯৯৩
ইডেনে হিরো কাপ সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার জিততে শেষ ওভারে দরকার ছিল ৬। ম্যাকমিলান আর ডোনাল্ডকে আটকে দিয়ে সচিন দেন ৩ রান।
• ২৭ মার্চ১৯৯৪
অকল্যান্ডে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে প্রথম বার ওয়ান ডে-তে ওপেন করে ৮২।
• ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কলম্বোয় প্রথম এক দিনের সেঞ্চুরি (১১০)।
• ১৯৯৬ বিশ্বকাপ
প্রথম ব্যাটসম্যান হিসাবে
পাঁচশোর বেশি রান।
• ১৯৯৭ টরন্টো সিরিজ
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সচিনের নেতৃত্বে ৪-১ সিরিজ জয়।
• ১৯৯৮ শারজায় মরুঝড়
২২ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল: শেন ওয়ার্নদের পিটিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৪৩ ও ১৩৪।
• ১৯৯৮
৩৪ ম্যাচে ১৮৯৪ রান। এক ক্যালেন্ডার বছরে সচিনের কেরিয়ারে সব থেকে বেশি রান। বিশ্বরেকর্ডও।
• ১৫ অক্টোবর ২০০০
ফাইনালে ৬৯ করে আজহারউদ্দিনের ৯৩৭৮ রানের বিশ্বরেকর্ড ভাঙা। এর পর মোট সর্বোচ্চ রানের বিশ্বরেকর্ড আর তাঁর হাতছাড়া হয়নি।
• ২০০৩ বিশ্বকাপ
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরিয়নে ৯৮। বিশ্বকাপে রেকর্ড ৬৭৩ রান। |
|
|
|
২০০৭। বিশ্বকাপ বিপর্যয়। |
২০১০। ঐতিহাসিক দুশো। |
২০১১। মুঠোয় বিশ্ব। |
|
• ২০০৭ বিশ্বকাপ
সচিনের তিন ম্যাচে ৬৪, ভারতের গ্রুপ লিগে বিদায়।
• ২ ও ৪ মার্চ ২০০৮
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ত্রিদেশীয় সিরিজে সিডনি এবং ব্রিসবেনে ১১৭ ও ৯১। ভারতের প্রথম ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়।
• ৮ মার্চ ২০০৯
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ক্রাইস্টচার্চে ১৬৩ ন.আ.। বিদেশের মাঠে সর্বোচ্চ রান।
• ৫ নভেম্বর ২০০৯
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে হায়দরাবাদে ১৭৫।
• ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে গ্বালিয়রে ওয়ান ডে-তে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস (২০০ ন.আ.)।
• বিশ্বকাপ ২০১১
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার (৯ ম্যাচে ৪৮২ রান) এবং বিশ্বকাপ জয়।
• ১৬ মার্চ ২০১২
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মীরপুরে ১১৪। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁর একশোতম সেঞ্চুরি।
• ১৮ মার্চ ২০১২
এক দিনের ক্রিকেটে শেষ ইনিংস। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মীরপুরে ৫২। |
|
২০১২। ঢাকায় সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি। |