স্নাতকোত্তর পাঠ্যক্রম খোলার দাবিতে বুধবার বর্ধমানের পদ্মজা নাইডু মিউজিক কলেজের অধ্যক্ষকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান ছাত্রছাত্রীরা। টিএমসিপি-র ছাত্র সংসদের দুই নেত্রী অন্যনা রায় ও শাঁওলী বন্দোপাধ্যায়ের দাবি, “ওই পাঠ্যক্রম খোলার ব্যাপারে অনুমোদন এসেছে। কিন্তু অধ্যক্ষের গড়িমসিতে তা খোলা হচ্ছে না।” অধ্যক্ষ আবুল হাসান অবশ্য বলেন, “কাজিরহাটে বড় হস্টেল তৈরি হচ্ছে। ঠিকাদারের গাফিলতিতে কাজ শেষের মুখে থমকে গিয়েছে। নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করে নির্মাণ শেষের পরে সেখানেই ওই পাঠ্যক্রম খোলা হবে।” ছাত্র সংসদের তরফে এই দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়েও স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
|
কর্মসংস্থানের জন্য নির্দিষ্ট পরিকল্পনা, মূল্যবৃদ্ধি রোধ-সহ দশ দফা দাবিতে বুধবার বিকেলে আইনঅমান্য কর্মসূচি পালন করল সিপিএম। এ দিন তারা কাটোয়া মহকুমাশাসকের দফতরে ঢুকতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। আদালতের গেটের কাছে সিপিএম নেতা-কর্মীদের আটকে দেয় পুলিশ। কাটোয়ার ওসি সনৎ গিয়ে মহকুমাশাসককে খবর দেন। মহকুমাশাসক আর অর্জুনের নির্দেশে আইনঅমান্যকারীদের সঙ্গে কথা বলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সুরেশ রানো। তাঁর হাতে স্মারকলিপি তুলে দেন সিপিএমের লোকজন। প্রায় এক হাজার দলীয় কর্মী এ দিন গ্রেফতার হন বলে দাবি সিপিএমের।
|
অস্বাভাবিক মৃত্যু বালিকার |
অস্বাভাবিক মৃত্যু হল পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীর। মৃতার নাম কেয়া পাল (১১)। বাড়ি পূবর্স্থলীর জাহান্নগর পঞ্চায়েতের গোলাঘাটা গ্রামে। স্থানীয় পারুলিয়া কুলকামিনী উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিল সে। মঙ্গলবার দুপুরে ঘরের ভিতর ঝুলন্ত অবস্থায় তার দেহ পাওয়া যায়। মৃত কিশোরীর পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির দুই বোনের মধ্যে কেয়া ছিল বড়। কথা বার্তাও কম বলত। এ দিন প্রতিবেশির বাড়ি থেকে ফুল ছেঁড়ার জন্য তাকে সামান্য ধমক দিয়েছিলেন মা। পরিবারের দাবি, তার জেরেই আত্মঘাতী হয়েছে ওই বালিকা।
|
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার করা হল গৃহশিক্ষককে। পুলিশ জানায়, ধৃতের নাম বিকাশ ঘোষ। তাঁর বাড়ি খণ্ডঘোষের নারিচা গ্রামে। এলাকার একটি স্কুলের ছাত্রীকে তিনি ধর্ষণের চেষ্টা করেছেন, এই অভিযোগে মঙ্গলবার তাঁকে পুলিশ গ্রেফতার করে। বুধবার বর্ধমানের সিজিএম আদালতে তোলা হলে ধৃতকে শুক্রবার পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। |