• অনন্ত ধৈর্য। মনে রাখতে হবে ডাবল সেঞ্চুরির পথে ছেলেটা একটা বল লিফট করেনি। আধুনিক ক্রিকেটার এই টি টোয়েন্টি অধ্যুষিত যুগে বল লিফট করে না এমন তো ভাবাই যায় না। তার মানে কতটা সংযম নিজের ওপর!
• লেটে খেলে। টেকনিক্যালি এটা মস্ত সুবিধে।
• তাড়াতাড়ি রান করতে পারে। এমন নয় যে ঠুকুস-ঠুকুস করে কাটিয়ে গেল। স্কোরবোর্ড সচল রাখার দিকে নজর রাখে।
• অসম্ভব রানের খিদে। একবার সেট হয়ে গেলে এই সব লো বাউন্স পিচে আর আউটই হতে চায় না। ইংল্যান্ড নিশ্চয়ই হাড়ে হাড়ে সেটা বুঝেছে। ছেলেটা রান বানাতে জানে।
• ফিটনেস খুব ভাল। নইলে এত লম্বা লম্বা খেলতে পারত না। |
• রান করার ঝোঁক দ্রাবিড়ের মতো। কিন্তু পূজারা সব পরিবেশে পরীক্ষিত নয়। দ্রাবিড় অল উইকেটে চ্যাম্পিয়ন ব্যাটসম্যান। পূজারার যে পরীক্ষা শুরুই হয়নি।
• উঁচু বাউন্সের উইকেটে স্বাচ্ছন্দ্য দেখানো বাকি। |