রাতে হঠাৎ বিকট আওয়াজ। হাসপাতাল জুড়ে আতঙ্ক ছড়াতে দেরি হয়নি। কিন্তু হলটা কী? খানিক্ষণ পরে বোঝা গেল, ইউএসজি’র ঘরে বাতানকূল যন্ত্রের প্লাগ পয়েন্টে আগুন লেগেছে। যদিও তা ছড়ায়নি। নষ্ট হয়ে গিয়েছে তার। খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে রবিবার রাতে এই ঘটনার পর থেকে ইউএসজি বন্ধ। হাসপাতাল সুপার দেবাশিস পাল বলেন, “একটি দুর্ঘটনা ঘটায় ঘরটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হচ্ছে। বৈদ্যুতিক তারগুলিও পরীক্ষা করা হচ্ছে। তাই সোমবার এই বিভাগটি বন্ধ ছিল।” আজ, মঙ্গলবার থেকে নিয়মমাফিক ইউএসজি হবে বলেই জানিয়েছেন তিনি। তবে এ দিন যাঁদের ইউএসজি হওয়ার কথা ছিল, তাঁরা সমস্যায় পড়েন। সুপারের দাবি, “এদিন হাসপাতালে ভর্তি কয়েকজন রোগীর ইউএসজি করার কথা ছিল। বাইরের কোনও রোগীর ইউএসজি করার জন্য আসেননি। দুর্ঘটনা ঘটায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই রোগীদের পরীক্ষা করাতে একদিন দেরি হল।”কী কারনে এই দুর্ঘটনা ঘটল বলতে পারনেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিক ভাবে পূর্ত দফতর জানিয়েছে, শর্ট-সার্কিট থেকে হতে পারে। বাতানুকূল যন্ত্রটি বহু পুরনো। ফলে, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেও এমন হতে পারে। সব খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সুপার জানান।
|
একটি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার উদ্যোগে ‘ডায়াবেটিস’ রোগ নিয়ে সচেতনা প্রচার করলেন শিলিগুড়ির বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। সোমবার শিলিগুড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে বিস্তারিত জানান স্থানীয় চিকিৎসক সুদীপ নাথ। তাঁর কথায়, উচ্চ রক্ত চাপ, মাত্রাতিরিক্ত শরীরের ওজন, কর্মহীন অবসর জীবন-যাপন ডায়াবেটিস রোগের সম্ভবনাকে বাড়িয়ে দেয়। তবে একবার ডায়াবেটিস রোগ হলে তা আজীবন থাকে। রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসা করাতে হয়। সংযত খাদ্যাভাস, ব্যায়াম করতে হয়। ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ১৪ নভেম্বর ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষ্যে সচেতনা প্রচারে তাদের এই উদ্যোগ।
|
চিকিৎসায় গাফিলতির জন্য ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিয়েছে দিল্লির রাজ্য উপভোক্তা পর্ষদ। ১৩ সপ্তাহের সন্তানকে নষ্ট করায় এক মহিলার জরায়ু নষ্ট হয়ে যায়। ফলে তাঁর জরায়ু কেটে বাদ দেওয়া হয়। নিজের হাসপাতালে অন্য চিকিৎসকদের সাহায্য ছাড়াই বি বি রানা নামে এক স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ এই পদক্ষেপ করেছিলেন। উপভোক্তা পর্ষদের মতে, এই পদক্ষেপ বেআইনি।
|
একাকীত্বের চাপ
সংবাদসংস্থা • ওয়াশিংটন |
বেশ কিছু দিন একা থাকলে তার প্রভাব পড়ে বিভিন্ন অনুভূতির উপর, দাবি বিজ্ঞানীদের। মানুষের মস্তিষ্কের মধ্যে বার্তা আদানপ্রদান হয় এক প্রকার শ্বেত পদার্থের মাধ্যমে। বুফালো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দাবি করেন একাকীত্বের চাপে কমে যায় ওই শ্বেত পদার্থ তৈরির প্রক্রিয়া। যার ফলে মানসিক অবসাদ পর্যন্ত দেখা দিতে পারে। |