মেয়েদের সতেরো বছর ‘ডায়েটিংয়ে’ই
নিজস্ব প্রতিবেদন |
ঘুম থেকে উঠেই আয়নার সামনে ছুটল মিলি। একটু কি অন্য রকম লাগছে? নাহ্ , কিছুই তো তফাত বোঝা যাচ্ছে না। শেষমেশ মায়ের দ্বারস্থ, “আমি কি একটু রোগা হয়েছি?” সামনেই পুজো। আর মাত্র এক মাস। যা করার এর মধ্যেই করতে হবে। তবে চাইলেই কি আর ‘জিরো ফিগার’ পাওয়া যায়! তবু বহু আকাঙ্ক্ষিত এই ‘শূন্যে’র পিছনে ধাওয়া করে চলেছে অনেকেই। এই নিয়েই সমীক্ষা শুরু করেছিলেন ব্রিটিশ গবেষকেরা। জানালেন, জীবনের ১৭ বছরই মেয়েরা কাটিয়ে দেন এক মন্ত্রে ডায়েটিং, ডায়েটিং আর ডায়েটিং। ব্রিটিশ মহিলাদের নিয়ে গবেষণা করে বিশেষজ্ঞরা জানান, যদি ১৮ বছর বয়সেও প্রথম ডায়েটিং শুরু করে মেয়েরা, তা হলেও তারা গোটা জীবনে গড়ে ন’বার ডায়েটিং করে। বছরে দু’বার অন্তত সাতটা সপ্তাহই তারা ‘না খেয়ে’ কাটিয়ে দেয়। মোটের উপর মেয়েদের জীবনের ১৭ বছর কেটে যায় এ ভাবেই। ‘ডায়েট শেফ’ পত্রিকার পরামর্শদাতা এবং মুখ্য গবেষক কেভিন ড্যারেনের বক্তব্য, জিভের উপর এই কড়াকড়ির শুরুটা অবশ্যই কোনও উপলক্ষকে কেন্দ্র করে। আত্মীয় বা নিজের বিয়ে, কিংবা কোনও উৎসব অনুষ্ঠান। উদ্দেশ্য একটাই‘কেউ চোখ ফেরাতে পারবে না’।
|
মারধরের অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালদহ |
বাঙিটোলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি প্রসূতির মা-দাদাকে মারধরের অভিযোগ উঠল বিএমওএইচের বিরুদ্ধে। বুধবার ওই প্রসূতির মা মাফিজা বেওয়া মোথাবাড়ি ফাঁড়িতে বিএমওএইচ সাগর বসাকের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছে। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক। জেলা পুলিশ সুপার জয়ন্ত পাল বলেন, “বিএমওএইচের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত চলছে।” মঙ্গলবার ১৯ বছরের আবেদাকে তাঁর পরিবারের লোকজন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করান। এক ঘণ্টার মধ্যে তিনি পুত্র সন্তান প্রসব করে। বুধবার প্রসূতির মা মফিজা বেওয়া ও দাদা গোলাম মুস্তাফা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গেলে মারধর করা বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত সাগর বসাক বলেন, “ওই প্রসূতির দাদা ওয়ার্ডে ঢুকে চিৎকার করছিলেন। কখন তাঁর বোনকে ছাড়া হবে তা জানতে চেয়ে হইহল্লা করতে থাকেন। অন্য রোগীদের এতে সমস্যা হচ্ছিল। কয়েকজন স্বাস্থ্যকর্মী ওই যুবককে ওয়ার্ড থেকে বার করে দেন। কোনও মারধরের ঘটনা ঘটেনি।”
|
অনিয়ম, বন্ধ দোকান
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
লাইসেন্স না থাকার অভিযোগে একটি ওষুধের দোকানের ওষুধ বন্ধ করে দিল ড্রাগ কন্ট্রোল দফতর। দফতর সূত্রের খবর, শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালের উল্টোদিকে ওই ওষুধের দোকানটি রয়েছে। সম্প্রতি এলাকার সমস্ত ওষুধের দোকানের কাগজপত্র পরীক্ষার পর দেখা যায়, দোকানটি লাইসেন্স নবীকরণ আবেদন দীর্ঘদিন ধরে পড়ে রয়েছে। অথচ সেটি নবীকরণ করা হয়নি। এর পরে দোকানটিতে ‘স্টপ সেলে’র নোটিশ দেয় ড্রাগ কন্ট্রোল দফতর। |