রবীন্দ্রসদনে ‘সপ্তসুরে রবির ধারা’ অনুষ্ঠিত হল কসবা সঞ্চারীর উদ্যোগে। প্রথম শিল্পী ছিলেন পূর্বা দাম। প্রত্যেকটি গানই তাঁর কণ্ঠের গুণে আর পরিষ্কার রীতিতে মর্যাদা পেয়েছে। সেদিন তাঁর শেষ নিবেদন ‘ধায় যেন মোর’ তো উপাসনার গানে উত্তীর্ণ হল। প্রবীণ এই শিল্পী ছাড়া এই প্রজন্মের রাঘব চট্টোপাধ্যায়, সুপ্রতীক দাস ও সুছন্দা ঘোষ এই তিন শিল্পীও অনুষ্ঠানে নিজেদের সুনামের মর্যাদা রাখতে পেরেছেন। রাঘব শুরুতেই স্বীকার করে নিলেন তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীতের শিল্পী না হয়েও কেবল মাত্র ভালবাসার টানে এ গান শোনাতে এসেছেন। অনায়াস ভঙ্গিতে শোনালেন ‘রাখো রাখো রে’ ও ‘মন মোর মেঘের সঙ্গী’। রসাস্বাদনে কোনও ব্যাঘাত ঘটেনি। সুছন্দা ঘোষের নির্বাচনে ছিল ‘পথ দিয়ে কে’, ‘আমার এই পথ চাওয়াতেই’। তিনি গানগুলিতে এক অনুভূতির কথা সযত্নে প্রকাশ করে গেলেন। তেমনই কণ্ঠ ভরা সুর নিয়ে সুপ্রতীক দাস যে তিনটি গান শোনালেন তা রূপে ও লাবণ্যে চমৎকার।
আশিস সরকারের কণ্ঠে সুর থাকলেও ভাবলেশহীন গায়কী। সুচরিতা এখন অনেকটাই সাবলীল। জয়তী ভট্টাচার্যের দক্ষতার বড় অভাব। |
শুনতে হলে |
|
চিত্রাঙ্গদা
গীতিনাট্যে মনোময়
ভট্টাচার্য, জয়তী চক্রবর্তী,
সাধনা সরগম, সাহেব
চট্টোপাধ্যায়। আশা। |
|
অল টাইম গ্রেটস
সতীনাথ
মুখোপাধ্যায়ের
গানের সংকলন। ৪০টি
গানের সিডি। সারেগামা। |
|
রবি বাউল
গানে শান, শ্রীকান্ত আচার্য,
শ্রাবণী সেন, লোপামুদ্রা মিত্র,
লক্ষ্মণদাস বাউল প্রমুখ। আশা। |
|
শ্যামা মা
নজরুলের গানে
সুস্মিতা গোস্বামী।
৮টি গান। সিডি। গাথানি। |
|
রাগ-অনুরাগে
রবীন্দ্রসঙ্গীতে
সুপ্রতীক দাস।
৬টি গান। সিডি। ভাবনা। |
|