স্থানীয় এক ট্রাক্টর চালক সন্দীপ প্রামাণিকের কথায়, “ভারী জিনিসপত্র নিয়ে সেতুর উপরে উঠলেই আতঙ্কে ভোগা শুরু হয়। মনে হয়, যে কোনও সময়ে সেতু ভেঙে পড়তে পারে।” রুস্তমপুরের বাসিন্দা মইনুদ্দিন শেখ জানান, প্রতি বার মাঠে বড় এলাকা জুড়ে সুখসাগর প্রজাতির পেঁয়াজ চাষ হয়। ভিন্ রাজ্যের ক্রেতারা বড় লরি নিয়ে পেঁয়াজ কিনতে আসেন। কিন্তু এই সেতুর জন্য সমস্যায় পড়তে হয়। বেশির ভাগ লরির চালকই এই সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে চান না। বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রশাসনের কাছে সেতুটি সংস্কারের দাবি বারবার জানানো হলেও ফল হয়নি।
রুস্তমপুরের সেতুর দুর্দশার কথা অবশ্য জানা নেই বলে প্রশাসনের তরফে দাবি করা হয়েছে। কালনার মহকুমাশাসক সুমিতা বাগচি অবশ্য বলেন, “ওই এলাকার মানুষ এ ব্যাপারে আমাকে কিছু জানাননি। এমনকী বিডিও-র কাছ থেকেও কিছু জানতে পারিনি।” বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। |