টুকরো খবর
‘দেশপ্রেম দিবস’, মমতাকে আর্জি জানাবে বামফ্রন্ট
নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের জন্মদিন, ২৩ জানুয়ারিকে ‘দেশপ্রেম দিবস’ হিসাবে ঘোষণা করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আবেদন জানাবে বামফ্রন্ট। শুক্রবার বামফ্রন্টের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর আগে বাম শরিক ফরওয়ার্ড ব্লক মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছিল। এ বার বামফ্রন্টই সামগ্রিক ভাবে মুখ্যমন্ত্রী মমতার কাছে ‘দেশপ্রেম দিবস’ পালনের আর্জি জানাবে। বৈঠকের পরে ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু এ দিন বলেন, “নেতাজির জন্মদিন ‘দেশপ্রমে দিবস’ হিসাবে ঘোষণা করার জন্য গত বছর কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল। বিগত রাজ্য সরকার সেই আবেদনে সাড়া দিলেও কেন্দ্রীয় সরকার দেয়নি। এ বারও যাতে রাজ্য সরকার ওই দিন দেশপ্রেম দিবস হিসাবে ঘোষণা করে, তার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে লিখিত ভাবে আবেদন করা হবে। কেন্দ্রীয় নেতাজি জন্মোৎসব কমিটিও পৃথক ভাবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাবে।” বিমানবাবু জানান, সারা দেশেই যাতে ওই দিন ‘দেশপ্রেম দিবস’ হিসাবে পালন করা হয়, তার জন্য ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। বামফ্রন্টের তরফে ২৩ জানুয়ারি সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে ‘দেশপ্রেম দিবস’ পালন করা হতে পারে বলেও ফ্রন্টের এক সূত্রের খবর।

সাংসদ তহবিলের টাকায় আলো
সাংসদ তহবিলের টাকায় সৌন্দর্যায়নের কাজও হবে বলে শুক্রবার জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যসভায় নবনির্বাচিত তৃণমূল সদস্যদের নিয়ে এ দিন বৈঠক করেন তিনি। মহাকরণে ওই বৈঠকে রাজ্যসভার পাঁচ দলীয় সদস্যের মধ্যে ছিলেন ডেরেক ও’ব্রায়েন, দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুখেন্দুশেখর রায়। ছিলেন রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ও। পরে মমতা বলেন, “এমপি ল্যাড (লোকাল এরিয়া ডেভেলপমেন্ট)-এর টাকা কী ভাবে খরচ হবে, তা নিয়েই আলোচনা হয়েছে। ওই টাকায় রাস্তায় আলো লাগানোর মতো বিভিন্ন ধরনের সৌন্দর্যায়নের কাজও হবে।” পুরমন্ত্রী জানান, রাজ্যসভার সদস্যেরা উন্নয়নের কাজের জন্য প্রতি বছর পাঁচ কোটি টাকা পান। ঠিক হয়েছে, এ বার থেকে দলের রাজ্যসভার সদস্যদের সেই টাকা কলকাতা পুরসভার মাধ্যমে খরচ হবে। তবে শুধু কলকাতা নয়, প্রয়োজনে অন্যান্য জেলার উন্নয়ন প্রকল্পেও সেই টাকা খরচ হতে পারে বলে জানিয়েছেন পুরমন্ত্রী।

শিক্ষায় হিংসা নিয়ে মামলা, শুনানি ২০শে
কলেজে কলেজে ছাত্র সংসদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বেড়ে চলা হিংসাত্মক ঘটনা নিয়ে আগামী ২০ জানুয়ারি কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থের মামলার শুনানি হবে। শুক্রবার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি জে এন পটেল ও বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তীর ডিভিশন বেঞ্চের কাছে রায়গঞ্জ কলেজে অধ্যক্ষকে মারধর ও ভাঙচুরের ঘটনার উল্লেখ করেন আইনজীবী তাপস ভঞ্জ। ওই আইনজীবী বলেন, ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশিকা রয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকার সেই নির্দেশিকা অমান্য করছে বলেই শিক্ষা ক্ষেত্রে এই ধরনের হিংসাত্মক ঘটনা বাড়ছে। ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ২০ তারিখে শুনানি হবে। বিষয়টি রাজ্যের জিপি-কে জানানোর নির্দেশও দিয়েছে তারা।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.