রবিবার বনগাঁর কালুপুরে শেষ হল দু’দিনের নাট্য উৎসব। শনিবার উৎসবের উদ্বোধন করেন গৌতম মুখোপাধ্যায়। মোট ৬টি নাটক পরিবেশিত হয় উৎসবে। অভিনীত হয় দক্ষিণেশ্বরের সৌভিক সংস্কৃতি চক্রের ‘কেন না মানুষ’, গোবরডাঙার রূপান্তর সংস্থার ‘বদনাম’, হিন্দোলের ‘তৃতীয় পুরুষ’, শান্তিপুর সংস্কৃতি সংস্থার ‘ইচ্ছে কুসুম’, হালিশহরের ইউনিটি মালঞ্চের ‘আশার ছলনে’, হাওড়ার বাউড়িয়া সি আর থিয়েটারের ‘ভুল রাস্তা’। উৎসবে আয়োজনে ছিল হিন্দোল।
|
শুরু হয়েছে গাইঘটা উৎসব। স্থানীয় গাইঘাটা নবস্মৃতি সংঘের পরিচলনায় আয়োজিত ওই উৎসব শুরু হয়েছে গত শনিবার। উৎসব চলবে আগামী ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ বার ১৬ বছরে পা দিয়েছে এই উৎসব। বিভিন্ন দিনে রয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। রয়েছে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি, ক্যুইজ, নৃত্য, সঙ্গীত, হাস্যকৌতুক, যোগাসন প্রভৃতি।
|
গাইঘাটার ফুলসরা খড়ের মাঠে শেষ হল নবান্ন উৎসব। চারদিনের ওই উৎসবের শনিবার ছিল শেষ দিন। আয়োজক ছিলেন হিতস্বাধীনী সভা নামে একটি সংস্থা। বাউলগান, লোকগীতি, পদাবলীকীর্তন, কবিগান ও নাটক নিয়ে চারদিনের উৎসব ছিল জমজমাট। উৎসবের মূল আকর্ষণ ছিল বাউল গানের লড়াই। বীরভূম, বাঁকুড়া, বর্ধমান-সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে ৪০ জন বাউলশিল্পী উৎসবে যোগ দিয়েছিলেন। উৎসব কমিটির সম্পাদক বিজন মণ্ডল বলেন, “এলকার রাস্তাঘাট বেহাল। পরিশ্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। নেই স্কুল। উন্নয়নের ছিটেফোঁটাও নেই এখানে। তাই উৎসবের মাধ্যমেই আমরা উন্নয়নের দাবিগুলিকে তুলে ধরার চেষ্টা করি।” |