এনএসই-র লেনদেন শুরু কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
টিকে থাকার লড়াইয়ে ২০০৭ সালের অক্টোবরে বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ (বিএসই)-এর হাত ধরেছিল লেনদেনের অভাবে ঝিমিয়ে পড়া কলকাটা স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। এ বার সেই সংগ্রামকেই আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর অবশেষে সোমবার পাকাপাকি ভাবে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) সঙ্গে হাত মেলাল সিএসই। এর ফলে সিএসই-তেও এখন থেকে কেনাবেচা করা যাবে এনএসই শেয়ার। এ দিন সিএসই-র বাংলা ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। |
|
উদ্বোধনে সত্যব্রত গঙ্গোপাধ্যায়, দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়,
পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জয় বুধিয়া ও মুকুল সোমানি। নিজস্ব চিত্র। |
বস্তুত, রাজ্যের শিল্পায়ন মুখ থুবড়ে পড়লে যে কোনও আঞ্চলিক স্টক এক্সচেঞ্জ-ই সমস্যায় পড়ে। তাই রাজ্যে শিল্পের বেহাল দশার প্রভাব এড়াতে পারেনি সিএসই-ও। উল্টো দিকে, দেশের সর্বত্রই এনএসই ও বিএসই শেয়ার কেনাবেচার সুযোগ থাকায় সংস্থাগুলি এই দুই এক্সচেঞ্জেই নথিভুক্তি করাচ্ছে। ক্রেতারাও ছুটছেন এখানে কেনাবেচা করতে। সি এস ই-র এমডি বি মাধব রেড্ডি জানান, এখন দৈনিক গড়ে প্রায় ৭০ কোটি টাকা করে সি এস ই এবং বিএসই শেয়ার কেনাবেচা হয়। মার্চের মধ্যে শুধু এন এস ই-র শেয়ারই দৈনিক গড়ে ৫০০ কোটি টাকার কেনাবেচা হবে বলে আশা। আঞ্চলিক স্টক এক্সচেঞ্জের গুরুত্ব যথেষ্টই বলে দাবি করেন সিএসই চেয়ারম্যান দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়। তাঁর মতে, এর পর পরিকাঠামো বা স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের বিপুল লগ্নির অর্থ বাজার থেকেই তুলতে হবে। সে জন্য শুধু দুটি এক্সচেঞ্জ যথেষ্ট নয়। |
|