হিমালয়ের কোল ঘেঁষে পাহাড়ি পথে শিলং থেকে চেরাপুঞ্জির দিকে যাত্রা।
পাহাড় ফাটিয়ে রাস্তা চওড়া করার উদ্যোগে ধ্বংস হচ্ছে সবুজ।
পাহাড় কেটে তৈরি হচ্ছে বাচ্চাদের খেলার পার্ক, জলাধার।
চেরাপুঞ্জি যাওয়ার একমাত্র সংযোগকারী ডুয়ান সিঙ সিয়েম সেতু।
ডুয়ান সিঙ সিয়েম ভিউ পয়েন্ট (বাঁ দিকে)। ব্রিজের পাশেই তৈরি হচ্ছে বাঁধ (ডান দিকে)।
‘ভি ফর...’ ডুয়ান সিঙ সিয়েম ভিউ পয়েন্ট থেকে অসাধারণ –ভি’ আকৃতির পাহাড়ি উপত্যকা।
‘এ নদী কেমন নদী’... জলের অপ্রতুলতা চোখে পড়েছে সর্বত্র।
‘হরেক মাল’... লজেন্স থেকে পোশাক— সবই পাওয়া যায় পথের ধারের এই ছোট ছোট পসরাগুলিতে।
শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি যাওয়ার পথে এ রকম অজস্র কবরস্থান চোখে পড়বে।
পথে যেতে পড়বে ওয়ান কাবা ফলস। শীতের সঙ্গে বর্ষার কলেবরের বিস্তর ফারাক নাকি এর।
চেরাপুঞ্জির রামকৃষ্ণ মিশন। ১৯৫২ সালে ২০ অক্টোবর এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু।
সৃষ্টির মাঝে স্রষ্টা। স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি। রামকৃষ্ণ মিশনের তত্ত্বাবধানে এইচএমভি-র
তৈরি করা কিছু দুস্প্রাপ্য রেকর্ড (ডান দিকে, নীচে)। ‘তাঁর বাণীর লাগি...’
চেরাপুঞ্জি শহর।
নো কা লিকাই ফলস।
প্রকৃতির নানা রং...
স্থানীয়দের তৈরি বেতের ঝুড়ি (বাঁ দিকে)। গাছের ডাল নয়, ছাল। দারুচিনি। এটা বিক্রি করাই স্থানীয়দের অন্যতম প্রধান জীবিকা।
স্থানীয় এক কবির লেখা কবিতা প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল সুইডেনের ‘কারাভান’ পত্রিকায়।
পাহাড়ের মধ্যে গর্ত করে বার করা হচ্ছে কয়লা। তবে এগুলি নাকি ‘অবৈধ’। ওপেন সিক্রেট। জানেন সবাই, কিন্তু কেউ কোনও ব্যবস্থা নেন না।
নতুন মেরি কম-দের খোঁজার জায়গা। মেঘালয়ের অলিম্পিক ইন্ডোর স্টেডিয়াম।
সোহরা ভ্যালিতে একটি ব্যাপ্টিস্ট চার্চ (বাঁ দিকে)। ‘দ্য উইন্ড মিল অফ...’
মসমাই কেভ: বাইরে ও ভেতরে।
সোহরা ভ্যালির একটি গ্রাম।
লিভিংরুট ব্রিজ। দু’টি গাছের শিকড় একত্রে মিশে একটি পাহাড়ি নদীর উপর প্রাকৃতিক এই সেতু তৈরি হয়েছে।
মেঘালয়ের মামা-ভাগ্নে— দ্য ব্যালেন্সিং স্টোন।
‘ফুলে ফুলে...’ একই প্রজাতির গাছের দু’টি রূপ।
এই বাড়িতেই ১৯২৩ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রক্তকরবী’ নাটক লিখেছিলেন।
১৯১৯ সালের অক্টোবর মাসে এই বাড়িটিতে বেশ কিছু দিন কাটিয়েছিলেন কবিগুরু। এরই পাশে গড়ে উঠেছে মেঘালয় বিধানসভা।
গত বছর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে বিদেশমন্ত্রী সলমন খুরশিদ এই মূর্তি উন্মোচন করেন।
এলিফ্যান্ট ফলস। ইংরেজরা এই ফলসের নামকরণ করে। কারণ এর বাঁ পাশে একটি বড়
পাথর ছিল যা অনেকটা হাতির মতো দেখতে ছিল। ১৮৯৭ সালে একটি ভূমিকম্পে তা ভেঙে পড়ে।
শিলং গল্ফ কোর্স (বাঁ দিকে)। শিলং লাজং মাঠে চলছে দলের জাতীয় লিগের প্রস্তুতি (ডান দিকে)।
রাজভবন।
গ্রোতো ক্যাথলিক চার্চ। আমার দেখা অন্যতম বড় চার্চ। তারই উল্টো দিকে ক্রুশবিদ্ধ যিশুর এই অপূর্ব মূর্তি।
বড়াপানি। শিলংয়ের কোল ঘেঁষা একটি বিরাট প্রাকৃতিক লেক। পাহাড়ী রাস্তায় শিলং
যাওয়ার পথে অবশ্যই চোখে পড়বে। শহরের বিদ্যুত্ সরবরাহ হয় এরই উপরে তৈরি বাঁধ থেকে।
রোজের আনন্দবাজার • এ বারের সংখ্যা • সংবাদের হাওয়াবদল • আপনার রান্নাঘর • স্বাদবদল • চিঠি • পুরনো সংস্করণ |