ক্যারিবিয়ান সাগর: পাড়ের কাছে জলের রং ‘সায়ান’, পাড় থেকে দূরে গেলে ক্রমশ ‘টিফানি ব্লু’।
মায়া সভ্যতার উত্তরসূরির সঙ্গে পর্যটকের যুগল-চিত্র।
ঐতিহ্যের অটুট স্থাপত্য: প্রাচীন মেক্সিকোর চার্চ।
প্রার্থনাগৃহের নৈঃশব্দ্য, একটি চার্চের ভিতরে।
সমুদ্রপাড়ের সৈকতাবাসে মেঘের ঘনঘটা।
রাজপথে খেলনার চলমান পসরা।
রাতের মায়াবী আলোয় পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের একটি, চিচেন ইত্জা।
মেক্সিকোর পোল নৃত্যশিল্পীদের বিখ্যাত নাচের উপস্থাপনা।
হোটেলের দরজার বাইরেই ময়ূরের কৌতূহলী অপেক্ষা।
পথের ধারে হস্তশিল্পের সম্ভার।
চকচকে গা, পিঠের উপরে কাঁটা জাতীয় অংশওয়ালা সরীসৃপ— ইগুয়ানা।
রাতের রাজপথে স্থানীয় শিল্পীদের নৃত্যকলা পরিবেশনার এই ছবি খুবই স্বতঃস্ফূর্ত ও স্বাভাবিক।
রামধনুর প্রায় সব ক’টি রংই গায়ে নিয়ে চুপটি করে বসে ম্যাকাও।
মায়া সভ্যতার স্থাপত্যের উল্লেখযোগ্য ‘স্টেপ পিরামিড’।
ক্যারিবিয়ান সমুদ্রের ধারে টুলুমে মায়ান শহরের ধ্বংসাবশেষ।
জঙ্গলে ঘেরা মায়া সভ্যতার প্রাচীন মন্দির।
রাস্তার ধারে গজিয়ে ওঠা অসংখ্য হোটেল, রেস্তোরাঁ আর
শপিং মলের মধ্যেই চোখে পড়ে এমন ধাবার উপস্থিতি।
কোবায় রিকশা চেপে পর্যটকদের আনন্দ-সফর।
রাস্তার ধারে সস্তা ও পুরনো জিনিসপত্রের খোলা বাজার।
রাস্তার পারেই শিল্পচর্চায় ব্যস্ত স্থানীয় শিল্পী।
পুতুল নেবে গো... স্থানীয় বিক্রেতার রকমারি পসরা।
রাস্তার ধারে মেরি মা-এর উপাস্য মূর্তি।
নীলাকাশকে পিছনে রেখে আশ্চর্য রঙিন ও পরিচ্ছন্ন সমাধিস্থল।
রোজের আনন্দবাজার • এ বারের সংখ্যা • সংবাদের হাওয়াবদল • আপনার রান্নাঘর • স্বাদবদল • চিঠি • পুরনো সংস্করণ |