৫ পৌষ ১৪১৮ বুধবার ২১ ডিসেম্বর ২০১১





আবার গভীর জলের মাছ: দুই-একদিনের
মধ্যেই কলিকাতায় আত্মপ্রকাশ করিবে





র ভাবনা নাই। ট্রলার বোঝাই মাছ আসিয়াছে। ট্রলার হইতে মাছ খালাসের কাজও শুরু হইয়া গিয়াছে। দু-একদিনের মধ্যে গভীর জলের মাছ কলিকাতার বাজারে আত্মপ্রকাশ করিবে।

অবশ্য শহরের বাজার ছাইয়া যাইলে একথা বলা চলে না। কারণ দুখানি ট্রলারে মাছ আনিয়াছে মাত্র একহাজার মণ কি তার কিছু বেশী। কলিকাতার দৈনন্দিন মাছের প্রয়োজন গড়ে পাঁচ ছয় হাজার মণ। বর্তমানে দৈনিক গড়ে মাছ সরবরাহের পরিমাণ আড়াই হাজার মণেরও কম।

বৃহস্পতিবার দু’খানি ট্রলার (কল্যাণী ‘৩’ এবং কল্যাণী ‘৫’) মাছ বোঝাই হইয়া কলিকাতার বন্দরে ফিরিয়াছে। ট্রলার দুখানি নভেম্বর মাসের ১১।১২ তারিখে মাছের সন্ধানে সমুদ্র যাত্রা করিয়াছিল। টি সি এম-এর একজন বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে মাছ ধরার সমস্ত ব্যবস্থা পরিচালিত হইতেছে।

যে সব মাছ ধরা পড়িয়াছে তাহার মধ্যে ‘ভোলা’ মাছের পরিমাণই সবচেয়ে বেশী। তারপর ‘গ্লাস’ ও ‘বাণ’ মাছও বেশ কিছু পরিমাণ আছে। সামান্য কিছু “চাঁদা”ও আছে।

ট্রলার দুখানি খালাস হইতে ৪।৫ দিন লাগিবে। মাছ খালাস করিয়াই ঐ দুখানি ট্রলার পুনরায় মাছ ধরিবার জন্য সমুদ্র যাত্রা করিবে।


দক্ষিণ কলিকাতায় পলিক্লিনিক স্থাপন
কেন্দ্রীয় পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় দক্ষিণ কলিকাতায় একটি পলিক্লিনিক স্থাপনের পরিকল্পনা মঞ্জুর করিয়াছে। দক্ষিণ কলিকাতায় পূর্ব পাকিস্তান হইতে আগত বহুসংখ্যক উদ্বাস্তু বাস করিতেছেন।

‘নিরাময়’ নামক চিকিৎসালয়ের উদ্যোগে এই পলিক্লিনিক স্থাপিত হইবে। এজন্য ‘নিরাময়’কে কেন্দ্রীয় পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেড় লক্ষ টাকা মঞ্জুর করা হইয়াছে। এই পরিকল্পনায় বিশেষ ধরণের বহি-র্বিভাগীয় চিকিৎসার সুযোগ সমদ্বিত একটি সাধারণ হাসপাতাল স্থাপনের ব্যবস্থা করা হইয়াছে। এই বর্হিবিভাগীয় চিকিৎসার জন্য নামমাত্র দক্ষিণা লওয়া হইবে। এই হাসপাতালে কর্ণ, নাসিকা, গলা ও চশমা দেওয়ার ব্যবস্থা সহ চক্ষু চিকিৎসা বিভাগ থাকিবে। এই হাসপাতালে ক্লিনিক্যাল লেবরেটরি, রঞ্জনরশ্মি ও দন্ত চিকিৎসা বিভাগও থাকিবে।


Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.

Get Adobe Flash player



অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.