সেই মুহূর্ত। মহমেডানের বিরুদ্ধে ডুডুর গোল। |
ডুডুকে আটকানোর ব্যর্থ চেষ্টা। |
সালগাওকরের দুর্বল জায়গা ছিল দুই স্টপার চিকাওয়ালি আর অগাস্টিন ফার্নান্ডেজ। কিন্তু তাকে ব্যবহারই করতে পারল না মহমেডান। জোসিমারদের ব্যর্থতার জন্যই। ভাগ্যও সঙ্গ দেয়নি এ দিন নবিদের। মহমেডানের অন্তত চারটি শট পোস্টে লাগে। গোলের পর ডুডুর আরও একটা গোলার মতো শট পোস্টে লাগে। ফিরতি বলে প্রতিআক্রমণে উঠে আসেন নবি। পাস দেন ইজরায়েল গুরুংকে। কিন্তু তাঁর শটও পোস্টে লেগে ফেরে। ঠিক তার পিছনেই ছিলেন জোসিমার। গুরুং নিজে শট না মেরে জোসিমারকে পাস করলে গোল হতেও পারত। এ ছাড়াও দ্বিতীয়ার্ধে প্রচুর সিটার নষ্ট করেন ইজরায়েল এবং জোসিমার। মণীশ মৈথানির হেডও লাগে ক্রসবারে।
১৫ ম্যাচে মহমেডানের পয়েন্ট এখন ১৩। তালিকায় সব শেষে থাকা রাংদাজিদের থেকে এক পয়েন্টে এগিয়ে নবিরা। দ্বিমুকুট জেতার পরও আই লিগে অবনমন বাঁচানো কিন্তু কঠিন হয়ে যাচ্ছে পেন-জোসিমারদের।
মহমেডান: ব্যারেটো, মেহরাজ, ফুলচাঁদ (তারো), লুসিয়ানো, কলিন, ইসফাক, মণীশ, পেন, গুরুং, নবি, জোসিমার। |