বাজেটে খুশি শিল্পমহল |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
লোকসভা ভোটের মুখে এমনিতে খুব বেশি প্রত্যাশা ছিল না। তবু অন্তর্বর্তী রেল বাজেট দেখে মোটের উপর খুশি দেশের শিল্পমহল। রেলে বিদেশি লগ্নি ও যৌথ উদ্যোগের যে-সব সম্ভাবনার ইঙ্গিত রেলমন্ত্রী দিয়েছেন, তাকে স্বাগত জানান বহু শিল্পপতি। পাশাপাশি রেল ভাড়া ও মাসুল নির্ধারণের জন্য স্বাধীন কর্তৃপক্ষ গঠনের সিদ্ধান্তকে সংস্কারের পথে এক ধাপ এগোনো হিসেবেই দেখছেন তাঁরা। কিন্তু শিল্প মহলকে চিন্তায় রাখছে রেলের দুর্বল আর্থিক স্বাস্থ্য। ভোটের মুখে যাত্রিভাড়া বা পণ্য মাসুল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া যে কঠিন, তা-ও মানছে তারা।
বণিকসভা সিআইআই-এর ডিরেক্টর জেনারেল চন্দ্রজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, বিভিন্ন প্রকল্পে যৌথ উদ্যোগের পাশাপাশি বিদেশি লগ্নির প্রস্তাব বিবেচনা করার ভাবনা রেলের পরিকাঠামো উন্নয়নে পুঁজি জোগাতে সাহায্য করবে। রেলমন্ত্রী বলেছেন, শুধু বাজেট বরাদ্দ, রেলের নিজস্ব আয় বা বাজার থেকে ধার করে পরিকাঠামো উন্নয়নের চাহিদা মেটানো সম্ভব নয় বলেই বেসরকারি পুঁজির প্রয়োজন। এই পর্যবেক্ষণকে স্বাগত জানিয়েছে বণিকসভা অ্যাসোচ্যামও।
রেলের আর্থিক স্বাস্থ্য নিয়ে আশঙ্কায় বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বারের প্রেসিডেন্ট দিব্যেন্দু বসু বা বেঙ্গল চেম্বারের ডিরেক্টর জেনারেল পি রায়। তাঁদের বক্তব্য, রেলের অপারেটিং রেশিও প্রায় ৮৮%, অর্থাৎ, এক টাকা আয় করতে ৮৮ পয়সা খরচ হয়। এই পরিস্থিতিতে সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ মেনে বাড়তি বেতনের বোঝা চাপলে তা রেলের উপর কতটা চাপ ফেলবে, তা নিয়েই শঙ্কিত তাঁরা। |
মুকেশের নামে এফআইআর
সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি |
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন মঙ্গলবার। সেই মতো বুধবার প্রাকৃতিক গ্যাস কাণ্ডে রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রধান মুকেশ অম্বানী, বর্তমান পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী বীরাপ্পা মইলি এবং প্রাক্তন পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী মুরলী দেওরার বিরুদ্ধে এফআইআর করল দিল্লির দুর্নীতি দমন শাখা।
|
বিদ্যুৎ ভর্তুকি
সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি |
রাজধানী দিল্লিতে ফের জনমোহিনী পদক্ষেপ আপ সরকারের। ২০১২-র অক্টোবর থেকে ’১৩-র এপ্রিল পর্যন্ত যাঁরা বিদ্যুতের বিল দেননি, তাঁদের বকেয়া অর্থের ৫০% দেবে সরকার বুধবার এই ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ২৪ হাজার ক্রেতার বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের ৫০% ভর্তুকি দিতে প্রায় ছ’কোটি টাকা খরচ হবে বলে খবর।
|
কোর্টের তোপ
সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি |
স্টেডিয়াম ভর্তি জনতার সামনে দলের বিধায়কদের কাছে তাঁর লোকপাল বিল পেশ করবেন বলে আগেই জানান কেজরিওয়াল। আলোচনাস্থল বদল করার জন্য আবেদন করেছিল পুলিশ। বুধবার হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়তে হল অরবিন্দকে। |
|