টুকরো খবর
আকাডেমির কাজে অসন্তুষ্ট রবীন্দ্রনাথ
উদ্বোধনের পর দু’বছর কেটে গেলেও রাজবংশী ভাষা আকাডেমি যথাযথ ভাবে কাজ শুরু করতে পারেনি বলে অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন পূর্ত দফতর পরিসদীয় সচিব রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। সোমবার ভাষা আকাডেমির দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা দিবস পালন অনুষ্ঠানের বক্তব্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি তিনি বলেন, “দু’বছরের মধ্যে কোচবিহারের একটি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। পঠনপাঠন চলছে। ফলও প্রকাশ হওয়ার মুখে। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ তৈরির কাজ শুরু হয়েছে, মেডিক্যাল কলেজে কাজ শুরু করার জন্য টেন্ডারও ডাকা হয়েছে, অথচ রাজবংশী ভাষা আকাডেমি কাজ করতে পারেনি। শুধু কয়েকটি অনুষ্ঠান করলেই হয় না। আশা করব দ্রত এই কাজ শুরু হবে।” তাঁর পরামর্শ, আকাডেমির পক্ষ থেকে একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশ করা যেতে পারে, যেখানে রাজবংশী ভাষা নিয়ে নানা রকমের কাজ হবে। মাসে একটি করে আলোচনা চক্র চালানো যেতে পারে। এ দিনের অনুষ্ঠান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আকাডেমির চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ বর্মন। তিনি বলেন, “কিছু সমস্যা আছে, সেগুলি মানিয়ে নিয়ে আমাদের কাজ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু অনুষ্ঠান করতে পেরেছি। আগামী দিনে সেমিনার হবে। রাজবংশী ভাষার লুপ্ত সাহিত্য উদ্ধার, পত্রিকা প্রকাশের ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” প্রশাসন সূত্রের খবর, ২০১২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী রাজবংশী ভাষা আকাদেমির উদ্বোধন করেন। সাগরদিঘির পাড়ে ভিক্টর প্যালেসে অফিস ঘর হয়। অভিযোগ, অফিস ঘর তৈরি হলেও, ঘর সংস্কার করা হয়নি।

মালদহে বদল পুলিশ সুপার
এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হল মালদহের পুলিশ সুপার কল্যাণ মুখোপাধ্যায়কে। তাঁর জায়গায় নিয়ে আসা হচ্ছে সিআইডি-র স্পেশ্যাল সুপারিনটেন্ডেন্ট রাজেশ যাদবকে। গত বছর মার্চে কল্যাণবাবু মালদহের পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পান। লোকসভা ভোটের মুখে তাঁকে কেন বদলি করা হল, তা নিয়ে তৃণমূলের মালদহের নেতাদের মধ্যেই আলোচনা চলছে। এক পক্ষের মতে, কালিয়াচক কলেজে ছাত্র সংসদ ভোটে গুলি চালানোর সময় পুলিশ নিষ্ক্রিয় থাকায় শাসক দল বিব্রত হয়। অন্য পক্ষের অভিযোগ, কেএলও নেতা মালখান সিংহকে ধরতে না পারার কারণেই কল্যাণবাবুকে বদলি করা হয়ে থাকতে পারে। তবে কল্যাণবাবু বলেছেন, “বদলির নির্দেশ পেয়েছি। এটা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই।”

কুয়াশা কাটতেই আম গাছে মুকুল মালদহে
প্রচন্ড কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ মালদহের আম চাষিরা চিন্তায় পড়েছিলেন। সেই কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ বন্ধ হতেই মালদহের বিভিন্ন আমবাগানে মুকুল ফুটতে শুরু করেছে। চাষিরা জানান, জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে মালদহ জেলা জুড়ে প্রচন্ড কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহের জেরে আমের মুকুল ফোটা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কুঁড়ি বার হওয়ার পরেও তা থমকে গিয়েছিল। প্রতি বছর সরস্বতী পুজোয় সারা জেলায় আম বাগানগুলি মুকুলে ভরে যেত। কিন্তু এ বার একটি আমগাছেও মুকুলের দেখা মেলেনি। গত তিনদিন ধরে শৈত্যপ্রবাহ কাটতেই কুয়াশাও কেটেছে। তারপরই মুকুল বার হতে শুরু করেছে। উদ্যান পালন দফতরের উপ অধিকর্তা প্রিয়রঞ্জন সানিগ্রাহি বলেন, “কুয়াশা ও শৈত্য প্রবাহের জেরে মুকুল কুড়িতে থমকে গিয়েছিল। সেই মুকুল ফুটতে শুরু করেছে। এই কয়েকদিনে পাঁচ শতাংশ আমগাছে মুকুল দেখা দিয়েছে। সাত দিনের মধ্যে সব গাছে মুকুল ফুটে যাবে।” তিনি জানান, গরম পড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেভাবে বাতাস বইতে শুরু করেছে, তাতে মুকুল আরও তাড়াতাড়ি বার হবে। মুকুল বার হতেই চাষিরা বাগানে বাগানে আমগাছে স্প্রে শুরু করেছেন।

উদ্ধার কিশোরী
কোচবিহারের হোম থেকে পলাতক বাংলাদেশি এক কিশোরীকে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট থেকে উদ্ধার করল চাইল্ড লাইন। সোমবার ওই কিশোরীকে রাজ্য চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির মাধ্যমে মালদহের হোমে পাঠানো হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের চাইল্ড লাইনের কো-অর্ডিনেটর সূরজ দাল বলেন, কোচবিহার থেকে ট্রেনে ওই কিশোরী মালদহে পৌঁছয়। এক মহিলার সাহায্যে সে বাড়ি ফিরতে হিলি সীমান্তে পৌঁছতে রবিবার বালুরঘাট বাসস্ট্যান্ডে আসে। সেসময় তাকে ঘুরতে করতে দেখে লোকজন পুলিশে খবর দেয়। এ দিন তাকে থানা থেকে চাইল্ড লাইনের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ সূত্রের খবর, ২০১১ সালের নভেম্বরে তাকে পাচারের উদ্দেশ্যে ওপার থেকে ৫-৬ জন লোক নিয়ে আসে। এরপর উত্তর দিনাজপুরের বিন্দোল থেকে তাকে পুলিশ উদ্ধার করে রায়গঞ্জে হোমে পাঠায়। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে তাকে কোচবিহারের হোমে স্থানান্তর করা হয়েছিল।

১৯ পদক উত্তরবঙ্গে
জাতীয় স্তরে মার্শাল আর্ট প্রতিযোগিতা কুশু-কুংফু চ্যাম্পিয়ান হল পশ্চিমবঙ্গ। সাফল্য পেল উত্তরবঙ্গের প্রতিযোগী। ৬-৮ ফেব্রুয়ারি হুগলির শ্রীরামপুরে জাতীয় কুশু-কুংফু চম্পিয়ানশিপ হয়। পশ্চিমবঙ্গের ৩০ প্রতিযোগীর ২৪ জন পদক পায়। ১৯ জন উত্তরবঙ্গের। পদক প্রাপকদের মধ্যে জলপাইগুড়ি জেলার প্রতিনিধিরা ৮টি সোনা, ৩টি রুপো, ৬টি ব্রোঞ্জ পান। দার্জিলিং-এর ১ জন রুপো এবং কোচবিহারের ১ প্রতিযোগী ব্রোঞ্জ পদক পান। দক্ষিণবঙ্গের প্রতিযোগীরা বাকি ৫টি পদক পেয়েছেন। উত্তরবঙ্গ কুশু-কুংফু অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক গৌতম রায় বলেন, এই নিয়ে তৃতীয় বার এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল। এ বারের এই প্রতিযোগিতায় মোট ২০টি রাজ্যের প্রতিনিধিরা যোগ দেন।

প্রথম সেমেস্টার ফল প্রকাশ
তথ্য সংস্কৃতি দফতরের ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠান। সোমবার। ছবি: হিমাংশুরঞ্জন দেব।
কোচবিহারের ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর বিভাগের প্রথম সেমেস্টারের ফল প্রকাশ হল। সোমবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইন্দ্রজিৎ রায় ওই ফল ঘোষণা করেন। উপাচার্য জানান, ছাত্র ছাত্রীদের পাশের হার ৯৫ দশমিক ২০ শতাংশ ৮টি বিষয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৫০ জন।

নদী পারাপারের জন্য বাঁশের সাকো
ছবি ও তথ্য: অভিজিৎ পাল।
ইসলামপুর শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরেই বইছে দলঞ্চা নদী। নদীর ও পারে অন্তত ৬০টিরও বেশি গ্রাম রয়েছে। যেখানকার বাসিন্দাদের স্কুল-কলেজ থেকে বাজার, সরকারি দফতর সব কিছুর জন্যই যত বার ইসলামপুরে আসতে হয়, তত বারই এই বাঁশের সাকো পার হতে হয়। বিজবাড়ি, মানিডাঙি, ডিগেলডাঙি, ভেলাগাছি সহ গ্রামের বাসিন্দাদের অভিযোগ, বছরের অনান্য সময়ে বাশেঁর সাকো ব্যবহার করলেও, বর্ষার সময় সে উপায়ও থাকে না। ইসলামপুরের বিধায়ক জনশিক্ষা ও গ্রন্থাগার মন্ত্রী আবদুল করিম চৌধুরী বলেন, “দলঞ্চা নদীর উপর সেতু তৈরির প্রস্তাবও পাঠানো হয়েছে।” মহকুমাশাসক নারায়ন চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, “এলাকার বাসিন্দাদের সমস্যা মেটাতে প্রস্তাব খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

নিকাশি নালায় দুর্ভোগ
রাস্তার পাশে বালি, পাথর ফেলে ঢিমেতালে নিকাশি নালার কাজ চলছে। বালুরঘাট শহরের প্রধান রাজ্য সড়কে ডানলপ মোড় থেকে বিশ্বাস পাড়া মোড় পর্যন্ত ১৫০ মিটার নালা তৈরি করছে পূর্ত দফতর। বরাদ্দ হয়েছে ৬০ লক্ষ টাকা। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি কাজ শুরু হলেও, অর্ধেকের বেশি কাজ এগোয়নি। ডানলপ মোড় থেকে সাড়ে তিন নম্বর মোড় হয়ে বিশ্বাসপাড়া মোড়, এই এলাকার মধ্যে বালুরঘাটের প্রধান সব্জি ও মাছ বাজার বসে। হাটগুলিতে সব্জি, আনাজ-সহ নানা সামগ্রী পাঠাতে ট্রাকে পণ্য ওঠানো হয় এই রাস্তা উপরেই। জেলা কৃষি দফতর, উৎসব-ভবন, ফল, মিষ্টির দোকান, হোটেল, অতিথিশালা সবই এখানে। গর্ত খুঁড়ে রাখায় সব্জি ও মাছ বাজারে ঢোকার মূল রাস্তা কাটা রয়েছে। নাগরিকদের নাকাল হতে হলেও, কর্তৃপক্ষের তরফে কেউ উদ্যোগী হননি বলে অভিযোগ। দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলশাসক তাপস চৌধুরী বলেন, “জরুরি ভিত্তিতে খোঁজ নিয়ে দেখছি।” পূর্ত দফতর সূত্রে জানা যায়, ব্যবসায়ীদের একাংশের আপত্তিতে কাজ শুরুতে দেরি হয়। বালুরঘাট পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান তৃণমূল কাউন্সিলার রাজেন শীল অভিযোগ করেন, “অত্যন্ত ধীর গতিতে নর্দমার কাজ চলছে। পথচারী থেকে শহরবাসী নিত্য যানজট-দুর্ঘটনায় দুর্ভোগে পড়ছেন।

স্টেশনে অনশন-অবস্থান
উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলের হরিশ্চন্দ্রপুরে চারটি এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপ-সহ ৮ দফা দাবিতে অনশন-অবস্থান শুরু করল হরিশ্চন্দ্রপুর যৌথ মঞ্চের সদস্যরা। সোমবার স্টেশনে মঞ্চ বেঁধে অনশনকারীর দু’জনের সঙ্গে অবস্থানে মঞ্চের অন্য সদস্যরাও। উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহরের ডিআরএম অরুণ শর্মা বলেন, “কোনও স্টেশনে ট্রেনের স্টপ চালু করার এক্তিয়ার আমার নেই। দাবির কথা রেল মন্ত্রকে জানানো হয়েছে।” ক’বছর ধরেই হরিশ্চন্দ্রপুরে একাধিক ট্রেনের স্টপের দাবি জানানো হয়েছিল। সম্প্রতি কলকাতা-যোগবাণীর স্টপ চালু হলেও, অন্য দূরপাল্লার ট্রেনের স্টপ নিয়ে রেল কর্তৃপক্ষের তরফে কিছু জানানো হয়নি বলে মঞ্চের দাবি। মঞ্চের দাবি হরিশ্চন্দ্রপুর স্টেশনে কাঞ্চনজঙ্ঘা, গুয়াহাটি-বেঙ্গালুরু, ব্রহ্মপুত্র মেল, কলকাতা হলদিবাড়ি সুপার ফাস্ট ট্রেনের স্টপ চালু করতে হবে। মালদহ থেকে নবদ্বীপগামী নবদ্বীপ এক্সপ্রেস কাটিহার পর্যন্ত সম্প্রসারিত করা-সহ স্টেশনের সার্বিক উন্নয়নের দাবি রয়েছে। মঞ্চের আহ্বায়ক আজিজুর রহমান ও সদস্য চন্দ্রনাথ রায় এ দিন অনশনে বসেন। আজিজুর বলেন, “সামসিতে কাঞ্চনজঙ্ঘার স্টপ চালু হলেও হরিশ্চন্দ্রপুরে তা চালু হয়নি। দক্ষিণ ভারতে প্রতিদিন বহু বাসিন্দা চিকিৎসার জন্য গিয়ে থাকেন। তাঁদের মালদহে গিয়ে ট্রেন ধরতে নাজেহাল হতে হয়। দীর্ঘ দিন ধরে দাবিগুলি বিবেচনার কথা বললেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।”

পড়ার টানে যুদ্ধে সালমা
জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী। সারা দিন কাটে শুয়ে, হামাগুড়ি দিয়ে। প্রতিবন্ধকতা হেরেছে রাব্বে সালমা সংঘমিত্রার কাছে। পড়াশোনার প্রতি অদম্য ইচ্ছেয় সোমবার থেকে মাদ্রাসা বোর্ড পরীক্ষায় সামিল সালমা। সালমা নাজিরহাটের শোলমারি নছি মিয়াঁ হাই মাদ্রাসার ছাত্রী। পরীক্ষা দিতে তাকে যেতে হচ্ছে দিনহাটা শ্রী মারোয়ারি হিন্দি বিদ্যালয়ে। সালমাকে সাহায্য করার জন্য নবম শ্রেণির ছাত্র শেখাওয়াত রহমানকে অনুমতি দিয়েছে বোর্ড। পরীক্ষায় যাতে সে অসুবিধায় না পড়ে, তোলে ক্লাসের ফাঁকা জায়গায় তাকে বসানো হয়েছে। কোচবিহার জেলায় ছয়টি কেন্দ্রে ১৪৭৯ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দিচ্ছেন। ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরীক্ষা।

জনসংযোগ
ভোট চাই, চাই টাকাও। ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এমন আবেদন নিয়ে বাক্স হাতে বাড়ি বাড়ি ঘুরবেন বিজেপি কর্মীরা। যার পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওয়ান নোট, ওয়ান ভোট’। সোমবার রাজ্য বিজেপির সভাপতি রাহুল সিংহ বলেন, “সকলের বাড়ি গিয়ে কর্মীরা বিজেপি সরকারের উপযোগিতা বোঝাবেন। সেই সঙ্গে কর্মীদের হাতে থাকবে বাক্স। সেখানে একটি নোট দেওয়ার আবেদন করা হবে। তা এক টাকার হতে পারে, হাজার টাকারও হতে পারে। জনগণের টাকায় আমরা ভোটে লড়াই করব।”

স্মারকলিপি
জেলা দায়রা কোর্ট চত্বরে উপস্থিত বিচার প্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগারের দাবিতে জেলাশাসকের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিল জাতীয়তাবাদী মুক্ত চিন্তা মঞ্চ। সোমবার সংগঠনের সভাপতি সুভাষ বক্সি এই কথা জানিয়েছেন।





First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.