নেপালের প্রধানমন্ত্রী ফের এক কৈরালা

১০ ফেব্রুয়ারি
বেশ কয়েক বছর রাজনৈতিক টানাপোড়েনের পরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী হলেন সুশীল কৈরালা। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী গিরিজাপ্রসাদ কৈরালার আত্মীয় সুশীল। তাঁকে সমর্থন করেছেন সিপিএন-ইউএমএল, মাওবাদী, রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি-সহ বেশ কয়েকটি দলের সদস্যরা।
২০০৮ সালে রাজতন্ত্র লোপের পর থেকেই অন্তর্বর্তী সংবিধান মেনে চলছে নেপাল। গত বছর সংবিধান রচনার জন্য তৈরি গণ পরিষদের নির্বাচন হয়। তাতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কোনও দলই। সব চেয়ে বড় বিপর্যয় হয়েছিল মাওবাদীদের। বৃহত্তম দল নেপালি কংগ্রেসের হাতে ছিল ১৯৪টি আসন। দ্বিতীয় বৃহত্তম দল সিপিএন-ইউএমএলের সঙ্গে বেশ কয়েক দফা আলোচনা হয় নেপালি কংগ্রেসের। শেষ পর্যন্ত গত কাল দু’দলে একটি চুক্তি হয়। পরে অন্যান্য দলেরও সমর্থন পেয়েছেন তিনি।
সুশীলকে নিয়ে কৈরালা পরিবারের চার জন সদস্য প্রধানমন্ত্রী হলেন। ১৯৫০-এর দশক থেকে নেপালি কংগ্রেসের সদস্য সুশীল সৎ ও আদর্শনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। ১৯৬০-এর দশকে তৎকালীন নেপাল রাজ সরকার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে খারিজ করে দিলে সুশীল ভারতে চলে আসেন। ১৬ বছর ভারতেই স্বেচ্ছা-নির্বাসনে ছিলেন তিনি।
সুশীল জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর প্রথম কর্তব্য দেশের নয়া সংবিধান তৈরি করে তা কার্যকর করা। সুশীলের কথায়,“প্রতিবেশী ভারত, চিন ও অন্যান্য মিত্র রাষ্ট্রেরও সাহায্য ছাড়া নেপাল এগোতে পারবে না।”
নেপালে গণতান্ত্রিক পথে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরুক, সেটা চায় নয়াদিল্লিও।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.