টাটকা খবর
বিস্তর টানাপোড়েন, মোদীর কপ্টার নামার অনুমতি মিলল
দিনভর টানাপোড়েনের পরে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদীর হেলিকপ্টার রেসকোর্সে নামার অনুমতি মিলল মঙ্গলবার সন্ধ্যায়। বুধবার দমদম বিমানবন্দরে নামার পরে হেলিকপ্টারে ব্রিগেড যাওয়ার কথা ছিল মোদীর। কিন্তু মঙ্গলবার দুপুরে ইস্টার্ন কমান্ডের পক্ষ থেকে বিজেপি-র রাজ্য নেতৃত্বকে জানিয়ে দেওয়া হয়, রেসকোর্সে মোদীর হেলিকপ্টার নামার অনুমতি দেওয়া হবে না। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে এক দিকে বিজেপি রাজ্য নেতৃত্ব বিষয়টির পিছনে ‘কেন্দ্রের যড়যন্ত্রে’র অভিযোগ তোলেন। পাশাপাশি, দিল্লির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বিজেপি-র বক্তব্য, নিরাপত্তা ও বিমানবন্দরে নামার পরে দ্রুত ব্রিগেডে আসার জন্যই মোদীর হেলিকপ্টার রেসকোর্সে নামার অনুমতি দেওয়া হোক। শেষ পর্যন্ত সন্ধ্যায় দিল্লি থেকে অনুমতি মেলে।
রাজনাথ সিংহ নরেন্দ্র মোদী রাহুল সিংহ
গোটা ঘটনায় বিজেপি নেতৃত্ব অত্যন্ত ক্ষুব্ধ। রাতে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ বলেন, “মোদীর হেলিকপ্টার রেসকোর্সে নামতে দেওয়া হবে না, এ খবর প্রচারিত হওয়ার পরে দেশ জুড়ে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ইস্টার্ন কমান্ডের নির্দেশ বাতিল করে। সেই সঙ্গে হেলিকপ্টার নামারও অনুমতি দেওয়া হয়।”
কেবল কেন্দ্রই নয়, মোদীর সভা ঘিরে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধেও অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। রাহুলবাবু বলেন, “মোদীর নিরাপত্তার জন্য কলকাতায় আসা এনএসজি-র কমান্ডোদের থাকার জন্য রাজ্য সরকার কোনও ব্যবস্থা করেনি। অথচ, এই দায়িত্ব রাজ্য সরকারের।” পটনায় মোদীর সভায় বিস্ফোরণের ঘটনার কথা মনে করিয়ে দিয়ে রাহুলবাবু বলেন, “পুলিশ মাঠে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার জন্য কী করবে জানি না। আমরা বিজেপি-র পক্ষ থেকে এক হাজার স্বেচ্ছাসেবকের ব্যবস্থা করেছি, যারা মাঠে নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে।”
ব্রিগেডে বিজেপি-র সভা শুরু হবে দুপুর একটায়। বক্তার তালিকায় নরেন্দ্র মোদী ছাড়া বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি রাজনাথ সিংহ, বরুণ গাঁধীও রয়েছেন।

অরুণ জেটলির বাড়ির সামনে মুখোমুখি বিক্ষোভে আপ-বিজেপি
বিজেপি-র বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়েছিলেন আম আদমি পার্টি-র কর্মীরা। কিন্তু শেষমেশ নিজেরাই বিজেপি-র বিক্ষোভের মুখে পড়লেন। পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে দু’পক্ষকে সরিয়ে দিলেও বাকবিতণ্ডা কার্যত হাতাহাতি পর্যন্ত গড়াল। মঙ্গলবার রাজধানীর দিন শুরু হল দু’দলের এই বিক্ষোভ কর্মসূচির মাধ্যমে। যুযুধান দু’পক্ষের রাজনৈতিক লড়াইয়ের মধ্যেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্বীকারোক্তি: “আমাদের ভুল করতে দিন। আমাদের শিখতে দিন।”
যদিও এই ‘সময়’টা যে তাঁকে বিরোধীরা দেবে না, তা এ দিন স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে বিজেপির আন্দোলনের তীব্রতায়। বিজেপি নেতা অরুণ জেটলির বাড়ির বাইরে আপ সমর্থকদের বিক্ষোভের মধ্যেই বিজেপি সমর্থকদের পাল্টা বিক্ষোভের সময় দেখা যায়, ‘অরবিন্দ কেজরিওয়াল চোর’ লেখা পোস্টার। কারণ, মাত্র দু’দিন আগেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ নেতাদের যে তালিকা কেজরিওয়াল প্রকাশ করেছিলেন তাতে বিজেপি নেতাদেরও নাম ছিল।
অরুণ জেটলির বাড়ির সামনে আপ-সমর্থকদের বিক্ষোভ। ছবি: পিটিআই
ঘটনার সূত্রপাত সোমবার। আপ বিধায়ক মদল লাল প্রকাশ্যে দাবি করেন, বিজেপি-র তরফে দল ভাঙাতে তাঁকে ২০ কোটি টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়। অপরিচিত এক ব্যক্তি ফোনে তাঁকে এই প্রস্তাব দেন। অরুণ জেটলির নাম করে ওই ফোন করা হয় বলে ওই দিন দাবি করেছিলেন মদন। যদিও এই ঘটনার স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ তিনি দাখিল করেননি। অরুণ জেটলি গত কাল এই দাবিকে ‘জঘন্যতম’ বলে মন্তব্য করে জানিয়েছিলেন, আপ-এর বিকল্প রাজনীতি মৌলিক অধিকারের মধ্যে মিথ্যাচারকেও অন্তর্ভুক্ত করেছে।
এ দিন সকালবেলাতেই আপ সমর্থকেরা বিধায়ক ভাঙানোর অভিযোগে অরুণ জেটলির বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। তাঁদের পাল্টা হিসেবে একই জায়গায় বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা। পুলিশ দু’দলকে সামলাতেই হিমশিম খায়। শেষে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের আলাদা করে দেওয়া হলেও বাকবিতণ্ডা এড়ানো সম্ভব হয়নি।

কালিয়াচক কলেজের ঘটনায় গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত
ঘটনার দিন পিস্তল
ধরে গুলি ছুড়ছেন অভিযুক্ত
জাকির শেখ।—ফাইল চিত্র।
অবশেষে ঘটনার প্রায় আট দিন পর কালিয়াচক কলেজে নির্বাচনের দিন প্রকাশ্যে গুলি ছোড়ার ঘটনায় মূল দুই অভিযুক্তের এক জনকে মঙ্গলবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সুলতানগঞ্জের বাসিন্দা ওই অভিযুক্তের নাম জাকির শেখ। ঘটনার পর থেকেই সে পলাতক ছিল। এ দিন পুলিশ তাকে সুলতানগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করে। এলাকায় সে তৃণমূল সমর্থক হিসেবে পরিচিত। গত মাসের ২৭ তারিখে কালিয়াচক কলেজে ছাত্র সংসদের নির্বাচন ছিল। ওই দিন টিএমসিপি-এসএফআই-সিপি-র মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। সে সময় দুষ্কৃতীরা এলাকায় ঢুকে গুলি ও বোমা ছুড়তে থাকে। প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে পুরো এলাকা ‘গ্যাং ওয়ার’-এর চেহারা নেয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছিলেন, প্রকাশ্যে হাতে রিভলভার ধরে গুলি ছোড়ে দুষ্কৃতীরা। ভিডিও ফুটেজেও সেই ছবি ধরা পড়ে বলে জানিয়েছিল পুলিশ। যদিও ওই ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালালেও, স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই দিনের ঘটনায় তাঁদের নিষ্ক্রিয় ভূমিকা ছিল। এই ঘটনায় আগেই বিশু ও রজু শেখ নামের দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তবে মূল দুই অভিযুক্তের কাউকেই এত দিন গ্রেফতার করা যায়নি। এ দিন জাকিরকে গ্রেফতার করা হলেও অন্য এক অভিযুক্ত এখনও অধরা।

রাষ্ট্রপতির রত্নবরণ
ভারতের সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার হিসেবে ‘ভারত রত্ন’ দেওয়া হল সচিন তেন্ডুলকরকে।
এই প্রথম কোনও ক্রীড়াবিদকে ভারতের সর্বোচ্চ সম্মান জানানো হল। ভারতের ‘রত্ন’দের
মধ্যে সচিন সর্বকনিষ্ঠ। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় ‘ভারত রত্ন’ তুলে দিলেন সচিনের হাতে।
এ দিন রাষ্ট্রপতি ভবনে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী সিএনআর রাও-ও পেলেন রত্ন সম্মান (নীচে)। ছবি: এএফপি।

গণধর্ষণ-কাণ্ডে গ্রেফতার আরও ১
স্বরূপনগর গণধর্ষণ-কাণ্ডে মঙ্গলবার আরও এক জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। তার নাম মনিরুল গাজি। গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে সোমবার থেকেই সে বসিরহাট হাসপাতালে ভর্তি ছিল। বসিরহাটের এসডিপিও অভিজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “এই ঘটনায় চার অভিযুক্তের দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।” চিকিত্সকদের সঙ্গে পরামর্শ করে দিন কয়েকের মধ্যেই অভিযোগকারিনীর জবানবন্দি নেওয়া হবে বলে এ দিন জানিয়েছেন তিনি। তবে সীমান্ত লাগোয়া অঞ্চল বলে বাকি দুই অভিযুক্ত বাংলাদেশ পালিয়ে যেতে পারে বলে পুলিশের একাংশের ধারণা। এ দিন জাহাঙ্গিরের মোটর সাইকেল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে পুলিশি সূত্রে খবর। ওই বাইকে করেই ওই দিন প্রেমিকাকে পার্কে নিয়ে গিয়েছিল সে।
গত রবিবার রাতে স্বরূপনগরের কাঁটাবাগান পার্কে জাহাঙ্গির সর্দার নামের এক যুবক তিন সঙ্গীকে নিয়ে নিজের প্রেমিকাকে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত জাহাঙ্গিরকে সোমবার গ্রেফতার করে পুলিশ। তার তিন সঙ্গী বাপ্পা সর্দার, মনিরুল গাজি এবং মফিজুল গাজির খোঁজে তল্লাশি চালানো হয়। মনিরুল ওই দিন জাহাঙ্গিরের গ্রেফতারের খবর পেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। তাকে বসিরহাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ দিন সেখান থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সপ্তম পে কমিশনে সায় প্রধানমন্ত্রীর
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য সপ্তম পে কমিশন গঠনে সম্মতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানাল কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। কমিশনের প্রধান হিসাবে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অশোক কুমার মাথুর। কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন বিবেক রাই, রথীন রায় এবং শ্রীমতী মীনা অগ্রবাল।
সাধারণত প্রতি দশ বছর অন্তর পে কমিশন গঠন করা হয়। কিন্তু তার দু’বছর আগেই পে কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিল ইউপিএ সরকার। আগামী দু’বছরের মধ্যে এ বিষয়ে কমিশনকে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। ২০১৬-র ১ জানুয়ারি সপ্তম পে কমিশন কার্যকর করা হবে। এর সুবিধা পাবেন ৫০ লক্ষ কর্মচারী ও ৩০ লক্ষ পেনশনভোগী। সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে সপ্তম পে কমিশন গঠনে সম্মতি দিয়ে ইউপিএ সরকার রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে বলে রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা।

রাজীব গাঁধী হত্যা মামলায় দোষীরা ক্ষমার অযোগ্য, মত কেন্দ্রের
রাজীব গাঁধী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত তিন জনের ক্ষমা প্রার্থনার যে আর্জি জানানো হয়েছিল সে বিষয়ে মঙ্গলবার কোনও রায় দিল না সুপ্রিম কোর্ট।
১৯৯১ সালে নিহত হয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গাঁধী। এই ঘটনায় ১৯৯৮ সালে আদালত পেরারিভালন, সান্থান এবং মুরুগানকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেয়। ২০০০ সালে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার আর্জি জানায় তারা। মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আবেদন করা হয়। কিন্তু সেই আর্জি খারিজ হয়ে যায়। যদিও তত দিনে প্রায় এগারো বছর কেটে গিয়েছে। ২০১১ সালে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয় শাস্তি কমানো সম্ভব নয়। মাদ্রাজ হাইকোর্টের একটি নির্দেশে তখনকার মতো তাদের ফাঁসি স্থগিত হয়ে যায়।
এর পর সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় দোষীরা। শাস্তি কমানোর আবেদন বিবেচনা করতে কেন্দ্র অস্বাভাবিক দেরি করেছে বলে আদালতে অভিযোগ করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি পি সদাশিবমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আদালতে সেই বিষয়ে এ দিন শুনানি ছিল। কেন্দ্রের পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল গুলাম বাহনবতী এ দিন আদালতে জানিয়েছেন, দোষীদের ক্ষমা প্রার্থনার আবেদনে ‘অনুতাপ’ জাতীয় কোনও শব্দ ছিল না। বিবেচনার জন্য দেরি হওয়া যে অযৌক্তিক, বিবেকহীন বা ব্যাখ্যাহীন নয় সে কথা জানিয়ে এ দিন তিনি বলেন, “শাস্তি পুনর্বিবেচনায় কেন্দ্রের দেরি হওয়ায় সর্বোচ্চ আদালতে মৃত্যুদণ্ড রদের আবেদন করা যায় না।” যে এগারো বছর এই আবেদন বিবেচনার জন্য রাখা হয়েছিল, সে সময় দোষীদের উপর কোনও অত্যাচার করা হয়নি। শুধু তাই নয়, তারা ওই সময়ে যথেষ্ট শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে জীবন কাটিয়েছেন বলে এ দিন আদালতে কেন্দ্রের তরফে দাবি করা হয়।

বিধাননগরের কাছে লাইনে বিভ্রাট
ফের রেল লাইনে বিভ্রাট দেখা দিল শিয়ালদহ মেন বিভাগে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ বিধাননগর স্টেশনের কাছে চার নম্বর ডাউন লাইনে ফিসপ্লেটের একটি বোল্ট খুলে থাকতে দেখা যায়। খবর যায় রেল কর্তৃপক্ষের কাছে। জরুরি ভিত্তিতে লাইনের ওই অংশে মেরামতির কাজ শুরু করা হয়। আধ ঘণ্টার মধ্যে ঠিক হয়ে যায় বিপর্যস্ত রেল লাইন। সকাল আটটা পাঁচ নাগাদ ওই লাইনে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। গত শনিবার দমদম স্টেশনের কাছে দু’ নম্বর লাইনে বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পায় ডাউন রানাঘাট লোকাল। ট্রেনটির সাতটি বগিই লাইনচ্যুত হয়ে যায়। ওই দিন প্রায় চোদ্দ ঘণ্টা দু’ নম্বর লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.