চারটে ম্যাচ পয়েন্ট পেয়েও না জেতায় যে জন্য ভারতের নন-প্লেয়িং ক্যাপ্টেন আনন্দ অমৃতরাজ পর্যন্ত সোমদেবের রক্ষণাত্মক খেলার সমালোচনা করেছিলেন।
এ দিন অবশ্য মাঠে নামার পর সোমদেবকে অন্য চেহারায় দেখা যায়। শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন। উল্টো দিকে তি চেন আবার রক্ষণের খোলসে ঢুকে যাওয়ায় সুবিধা হয় সোমদেবের। আট মিনিটেই সোমদেব ম্যাচ পকেটে পুরে নেন সাত নম্বর ম্যাচ পয়েন্টে ৬-৭ (৪), ৭-৬ (৩), ১-৬, ৬-২, ৯-৭। ম্যাচের পর সোমদেব বলেন, “আগের দিন ৫-৩ এগিয়ে থেকেও ম্যাচটা জিততে না পারাটা দুর্ভাগ্যজনক ছিল। আজ সেটা করতে পারায় দারুণ লাগছে।” এ দিন নেমেই কোর্টে আক্রমণাত্মক হওয়া নিয়ে বলেন, “ইউকি শনিবার সকালে একটা মেসেজ পাঠিয়েছিল, ‘মাথা ঠান্ডা রাখ’। ওরা সকলেই আমায় সে ভাবে থাকতে সাহায্য করেছে। জানতাম নেমেই প্রথম দুটো গেমে আক্রমণাত্মক খেলতে হবে। ক্যাপ্টেনও উদ্বুদ্ধ করে গিয়েছেন।” |
ভাই-ভাই
এক সময় ডেভিস কাপে ভারতকে জেতাতেন অমৃতরাজ-ভাইরা। এখন অন্য ভূমিকায়।
রোহন বোপান্নাদের কোচ আনন্দ। আর সংবর্ধনা নিতে এসে ইনদওরে
ভাইয়ের সঙ্গে জাতীয় পতাকা তুলে ধরলেন বিজয়। শনিবার টাই জেতার পরে। |