টুকরো খবর |
তিন নম্বরের জন্য মরিয়া সানিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদন |
‘অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে। কাম অন, আর এক বার!’ মিক্সড ডাবলসের সেমিফাইনাল জিতে নিজেকে তাতাতে এটাই টুইট করেছেন সানিয়া মির্জা। সানিয়া এবং তাঁর পার্টনার হোরিয়া তেকাউকে একটা তথ্য বাড়তি আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে। এ বারের অস্ট্রেলীয় ওপেনের মিক্সড ডাবলসে তাঁরাই একমাত্র বাছাই জুটি যাঁরা সেমিফাইনাল খেলেছে। এবং জিতে খেতাবের লড়াইয়ে নামছে। তবে একইসঙ্গে সানিয়ারা ফাইনালে পৌঁছেছেন কয়েকটা ক্লোজ ম্যাচ জিতে। তুলনায় তাঁদের ফাইনালের প্রতিপক্ষ ম্লাদেনোভিচ-নেস্টরের জুটি এখানে কোনও সেট হারায়নি। আর এই মুহূর্তে দুর্দান্ত ফর্মে নেস্টর। যিনি পুরুষদের ডাবলসে নেনাদ জিমোনজিচের সঙ্গে জুটি বেঁধে সেমিফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছেছিলেন। নেস্টদের জুটি আবার সানিয়াদের তুলনায় বাড়তি বিশ্রামও পেয়েছে। ফলে আর মাত্র একটা ম্যাচে দাপট ধরে রাখতে পারলে কেল্লা ফতে করবেন তাঁরাই। অন্য দিকে, সানিয়া আর তাঁর দ্বিতীয় অস্ট্রেলীয় ওপেন খেতাবের মধ্যেও আর মাত্র একটা ম্যাচের ব্যবধান। এর আগে মহেশ ভূপতির সঙ্গে জুটি বেঁধে ২০০৯-এ এখানে মিক্সড ডাবলস জিতেছিলেন। সানিয়ার দ্বিতীয় মিক্সড ডাবলস খেতাব ২০১১-র ফরাসি ওপেনে। তিন নম্বর গ্র্যান্ড স্ল্যাম ট্রফি নিশ্চিত করতে সানিয়া যে মরিয়া, সেটা তাঁর টুইট থেকেই স্পষ্ট। সেই জেদটাই ফাইনালের ফেভারিট ম্লাদেনোভিচ-নেস্টরের বিরুদ্ধে আন্ডারডগ সানিয়াদের তুরুপের তাস হয়ে উঠবে কি না, সেটাই দেখার।
পুরনো খবর: নিজের তৃতীয় গ্র্যান্ড স্ল্যামের সামনে সানিয়া
|
আজ টিভিতে
অস্ট্রেলীয় ওপেন মিক্সড ডাবলস ফাইনালে সানিয়াদের লড়াই
(স্টার স্পোর্টস ৪, সকাল ১০-৩০)
|
সন্তোষ ট্রফিতে মর্যাদার লড়াই
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
গত কয়েক বছরে আই লিগের মুখ দেখেনি বাংলার ক্লাব। এ বছর ফেড কাপ থেকেও খালি হাতে ফিরতে হয়েছে তাদের। এই অবস্থায় মর্যাদা পুনরুদ্ধার করার লড়াইয়ে সন্তোষ ট্রফি অভিযান শুরু করছে বাংলা দল। পূর্বাঞ্চল থেকে যোগ্যতা অর্জন পর্বে বাংলার সামনে প্রথম চ্যালেঞ্জ ছত্তীসগড়ের।
ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী দলের টিডি বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য। গ্যাংটক থেকে ফোনে বলছিলেন, “প্রস্তুতি খুব ভাল হয়েছে। আমরা টিমকে আগেই নিয়ে এসেছিলাম যাতে সবাই গ্যাংটকের আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। শুরুর দিকে একটু নিঃশ্বাসের সমস্যা হচ্ছিল। কিন্তু এখন আর সে সমস্যা নেই।” আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে প্রতিপক্ষকে সমীহও আছে। বিশ্বজিৎ বলছিলেন, “বিপক্ষের সব দলকেই আমরা সমীহ করছি। কারণ এটা জাতীয় টুর্নামেন্ট।” বিশ্বজিতের মতোই বাংলা দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কোচ শিশির ঘোষও। বলেন, “দলের সব ফুটবলারই প্রতিভাবান। কলকাতা সুপার ডিভিশনে খেলেছে। আমি সব সময় আগে ইতিবাচক ব্যাপারটাই দেখি।”
|
দেশে ফিরে যাচ্ছেন এলকো
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ইউনাইটেড স্পোর্টসের কোচের পদ থেকে কার্যত সরে দাঁড়ালেন এলকো সাতোরি। আইএফএ শিল্ডের আগেই সম্ভবত মঙ্গলবার দেশে ফিরে যাচ্ছেন এলকো। যদিও ক্লাব-কর্তাদের জানিয়েছেন, স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবেন। তবে যা পরিস্থিতি, তাতে ডাচ কোচের ফেরার সম্ভাবনা নেই। ফেড কাপের আগেই সরে দাঁড়াতে চান এলকো। কিন্তু তখন কর্তারা তাঁকে বুঝিয়ে আটকে দেন। কিন্তু এ বার তাঁকে আটকাননি নবাব ভট্টাচার্যরা। শনিবার নবাববাবু বলেন, “কোচ থাকতে রাজি না হলে জোর করে বারবার আটকাব কেন? ও যদিও দেশে ফেরার পর নিজের সিদ্ধান্ত জানাবে। তবে মনে হয় না ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে। জানি না, কী হবে? আদৌ শিল্ড খেলতে পারব কি না? টিমটা ধরে রাখাই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।”
পুরনো খবর: চ্যারিটি করতে আসিনি বলে দিলেন এলকো |
|