দোকানে ডাকাতি
থানা থেকে হাঁটা পথে দূরত্ব মিনিট তিনেক। অথচ একটি ওষুধের দোকানে ডাকাতির ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক ক্ষোভ দেখা গিয়েছে। দোকানের মালিক অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, “থানা থেকে দূরত্ব তো কমই। ডাকাতির কথা রাতেই পুলিশকে জানানো হয়েছে। প্রায় দু’ণ্টা পরে তদন্তে এসেছে।” বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বড়জোড়ায়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, রাত প্রায় ১টা হবে। দোকানে কর্মী সুমন ভট্টাচার্য ছিলেন। ওষুধ কেনার নাম করে চার দুষ্কৃতী দোকানে আসে এবং ভোজালি বের করে তাঁকে আক্রমণ করে। তাঁর হাত ও মুখ বেধে দেয়। তার পরে প্রায় ১০ মিনিট ধরে ডাকাতি চালিয়ে নগদ কয়েক হাজার টাকা, একটি মোবাইল ফোন-সহ লক্ষাধিক টাকার বেবি ফুড, হেলথ ড্রিংস ও বিভিন্ন ওষুধপত্র নিয়ে চম্পট দেয়। বড়জোড়া এলাকার বাসিন্দাদের একাংশ এই ঘটনার জন্য পুলিশ প্রশাসনকেই দায়ী করছে।
বড়জোড়া পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য গোপাল দে বলেন, “রাতে মানুষকে পরিষেবা দিতে পঞ্চায়েতের নির্দেশে একটি করে ওষুধের দোকান রাতভর খুলে রাখা হয় বড়জোড়ায়।” বেঙ্গল কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের যামিনী রায় জোন, বড়জোড়ার সাংগঠনিক সম্পাদক আদিত্য কর্মকার বলেন, “এই ঘটনার পর আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। নিরাপত্তা সুনিশ্চিত না হলে রাতে দোকান খোলা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।”
এ দিন দুপুরে ঘটনার তদন্তে যান ডিএসপি (প্রশাসন) অম্লান ঘোষ। নিরাপত্তা বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। জেলা পুলিশ সুপার মুকেশ কুমার বলেন, “তদন্ত শুরু হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখছি আমরা।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.