আর্মাডিলোর মাংস না হোক, এমু পাখি চলবে?
শেফ উৎপল মণ্ডল বলছেন, রেড মিট হলেও এমু পাখির মাংসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ চিকেনের থেকেও কম। পাশাপাশি, এর কিছু উপাদান হার্টের পক্ষেও ভাল।
|
হোটেল হিন্দুস্থান ইন্টারন্যাশনালের কফিশপ ‘মিথ’-এ জাপানি সুখাদ্যের পার্বণে তাই দিব্যি জনপ্রিয় হয়েছে সুস্বাদু গ্রিলড এমু। সম্প্রতি শুরু হওয়া ‘সুশি অ্যান্ড সাশিমি’-তে এমুর পদ ছাড়াও নজর কেড়েছে আমিষ ও নিরামিষঅ্যাসোর্টেড সুশি ও সাশিমি, ট্যাকো, চিংড়ি, স্যামন, টুনা, বেবি অক্টোপাস, কাঁকড়া, মাশরুম, শশা, নানা ধরনের সব্জির রোল, টেম্পুরা রোল। এর সঙ্গেই আছে আমিষ, নিরামিষ মিসো (স্যুপ), ক্র্যাব স্টিক, ফ্রায়েড ক্যালামারি, নানা ধরনের সব্জির টেম্পুরা, টোফু, চিংড়ি, চিকেন, সব্জির গ্রিলড পদ, টেপানিয়াকি, আছে চিকেন, সি-ফুড বা ভেজিটেবল ফ্রায়েড রাইস, ফ্রায়েড নুডলস। আর শেষ পাতে ওয়াসাবি ফ্লেভারড ফ্রায়েড আইসক্রিম, টোফু চিজ কেক, আনমিৎসু (গ্রিন টি আইসক্রিম), কলার টেম্পুরার জাপানি মিষ্টিমুখ। |
খাঁটি ভারতীয়, চিনা, ইতালীয় সুখাদ্য পেরিয়ে মেক্সিকান, থাই, জাপানি, লেবানিজ সুস্বাদের সঙ্গেও ক্রমেই পরিচিত হচ্ছে বাঙালি রসনা। সৌজন্যে কসমোপলিটান কলকাতার হোটেল-রেস্তোরাঁর বছরভরের নানা সুখাদ্য-উৎসব। সেই ধারাতেই এই নিয়ে তৃতীয় বার এই জাপানি খাদ্য-উৎসবের আয়োজন। |
হোটেলের কর্পোরেট শেফ উৎপলবাবু বলেন, “জাপানি খাবারে তেলমশলার পরিমাণ কম থাকে। স্বাস্থ্যকরও বটে। ভারতীয়দের সেই স্বাদ ভাল না-ও লাগতেও পারে। তবে জাপানি রান্নার নিজস্ব চরিত্র বজায় রেখেই ভারতীয় স্বাদকোরকের উপযোগী করেই আমরা তৈরি করেছি পদগুলো।” ‘মিথ’-এ উৎসব চলবে আগামী ৩১ তারিখ পর্যন্ত। |