মহিলা রেফারিদের সংবর্ধনা
রাজস্থানের মেয়ে শিবানী রাজপুত। দীর্ঘ দিন ধরেই কর্মসূত্রে শিবানীর বাবা কলকাতায়। ছোট থেকেই ফুটবলের প্রতি অসম্ভব আকর্ষণ ছিল। এখন তিনি ময়দানের জুনিয়ার রেফারি।
পম্পা দাস। রেফারিং করা তাঁর পেশা নয়। শখ। ফুটবলের প্রতি ভালবাসা। আর এই ভালবাসার টানেই রোজ দেউলপুর থেকে ময়দানে ছুটে আসেন। কল্যাণীর কুসুম মান্ডি বা এই মুহূর্তে পরিচিত মুখ শিলিগুড়ির কণিকা বর্মন- ফুটবলই কিন্তু এঁদের সবাইকে এক সূত্রে গেঁথে রেখেছে।

ময়দানের মহিলা রেফারিদের সঙ্গে ফেডারেশন সহ-সভাপতি সুব্রত দত্ত।—নিজস্ব চিত্র।
নারী স্বাধীনতার দাবিতে যখন মঞ্চে তাবড় তাবড় নেতারা বিপ্লবের কথা বলে বেড়ান, তখন কণিকা, সুজাতা পালিতরা বাঁশি মুখে দাপটের সঙ্গে শাসন করেন এক সঙ্গে বাইশ জন পুরুষ ফুটবলারকে। পুরুষ শাসিত সমাজে যেখানে নারী নির্যাতনের মতো খবর সংবাদপত্রে নিত্যদিনই জায়গা করে নিচ্ছে, তখন কিন্তু বাইশ জন ছেলেকে সামলাতে গিয়ে একেবারেই ঘাবড়ান না এই কৃষ্ণা, সীমারা। কণিকাই যেমন বললেন, “ভয় করার কোনও জায়গাই নেই। আমরা মেয়েরা তো কোথাও পিছিয়ে নেই।” শিবানী আবার বললেন, “সব জায়গায় মেয়েরা ছেলেদের সঙ্গে পা মিলিয়ে চলছে। ফুটবল মাঠেও তার ব্যতিক্রম হবে কেন?” আর কণিকাদের এই সাহসকেই স্যালুট জানাতে, তাঁদের উদ্বুদ্ধ করতে দশ জন মহিলা রেফারিকে সংবর্ধনা দেওয়া হল এয়ারলাইন্স তাঁবুতে। স্বভাবতই এই সম্মান পেয়ে উচ্ছ্বসিত তাঁরা।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.