| ধর্ষণে অভিযুক্ত যুবক অধরা, স্মারকলিপি |
| এক নাবালিকাকে ধর্ষণে অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতারের দাবিতে থানায় স্মারকলিপি দিলেন স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাঁইথিয়া থানার ঘটনা। পুলিশের দাবি, অভিযুক্ত সুদীপ সরকারে খোঁজ চলছে। খুব শীঘ্রই তাকে ধরা হবে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, গত ১০ জানুয়ারি সন্ধ্যায় বাড়ির ভাড়াটিয়ার ৭ বছরের মেয়েকে অভিযুক্ত যুবক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। সাঁইথিয়া থানা এলাকার ওই ঘটনায় পরের দিনই নিগৃহীতার বাবা পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু ঘটনার পরেই সুদীপ বাড়ি ছেড়ে পালায়। এমনিতে অভিযুক্ত যুবক গুজরাতে থাকে। কয়েক দিন আগেই বাড়ি ফিরেছিল বলে জানা গিয়েছে। নির্যাতিতার বাবার অভিযোগ, “ঘটনার দিন আমি অসুস্থ হয়ে ঘরে শুয়ে ছিলাম। মেয়েও মায়ের কাছে ঘুমোচ্ছিল। সুদীপ খুব জোরে সাউন্ড বক্স বাজিয়ে গান শুনছিল। আওয়াজ কমানোর জন্য বলতে স্ত্রী মেয়েকে সুদীপের কাছে পাঠিয়েছিল। তখনই সে মেয়ের উপরে নির্যাতন চালায়।” |
| কুড়ুল দিয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে খুন করার অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হল এক ব্যক্তির। শুক্রবার দুবরাজপুর ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারক অভিজিত দে এই সাজা শোনান। সাজাপ্রাপ্তের নাম গনেশ বাউড়ি। কাঁকরতলা থানা এলাকার ভেলেনি গ্রামে বাড়ি। ২০১২ সালের ২০ অক্টোবরের ঘটনা। এই মামলার সরকারি আইনজীবী রাজেন্দ্রপ্রসাদ দে জানান, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে, এই সন্দেহে ওই দিন গভীর রাতে স্ত্রী মমতা বাউড়িকে হত্যা করেছিলেন গণেশ। নিহতের ভাইয়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার একদিন পরেই পুলিশ গণেশকে গ্রেফতার করে। সাক্ষ্য প্রমাণ বিবেচনা করে বৃহস্পতিবারই অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন বিচারক। সাজা শোনানোর পাশাপাশি, ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দু’ বছর কারাবাসের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। |
| শ্বশুরবাড়ি থেকে এক বধূর অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। শুক্রবার সকালে খয়রাশোলের বড়কুড়ি গ্রামের ঘটনা। মৃতার নাম শিল্পী রায় (২৪)। তাঁদের মেয়েকে খুন করা হয়েছে দাবি করে বধূর স্বামী জনার্দন রায়ের বিরুদ্ধে খয়রাশোল থানায় বিকোলে বাপেরবাড়ির তরফে আভিযোগ দায়ের হয়েছে। পুলিশ জানায়, তদন্ত চলছে। দেহটি ময়না-তদন্তের জন্য সিউড়িতে পাঠানো হয়েছে। |
