|
|
|
|
টুকরো খবর |
ফেডেরারের কপাল ফিরল না
নিজস্ব প্রতিবেদন |
গত মরসুমের ট্রফি-খরা নতুন মরসুমের প্রথম টুর্নামেন্টেও কাটল না রজার ফেডেরারের। বিশ্ব টেনিসের দুই মহাতারকা ‘ও টি’-র লড়াইয়ে বত্রিশের ফেডেরারকে ব্রিসবেন ওপেন ফাইনালে তাঁরই সমবয়সী লেটন হিউইট হারালেন ৬-৪, ৪-৬, ৬-৩। ষোলো বছর আগে অ্যাডিলেডে একই কীর্তির পর তৎকালীন টিনএজার অস্ট্রেলীয় তারকাকে নিয়ে সে বারের গ্র্যান্ড স্ল্যামে স্বপ্ন দেখা শুরু হয়েছিল দেশবাসীর। চার বছর পর হিউইটের ২৯তম এটিপি খেতাব জয়ে এ বারও আসন্ন অস্ট্রেলীয় ওপেনে এই বয়সেও তাঁর র্যাকেটে ম্যাজিক দেখার আশা করছে সে দেশের টেনিসমহল। প্রথম সেটে ফেডেরারের ২২টা আনফোর্সড এরর করে হারার পরেও ম্যাচ শেষে বিজয়ী এবং বিজিত, দু’জনেই দাবি করেছেন, খেতাবটা অর্জন করতে হয়েছে। ট্রফিটা মোটেই উপহার প্রদত্ত নয়। “প্রথম সেট থেকেই আমি টেনিস বলটাকে ফুটবলের মতে দেখেছি আজ। রজার ক’টা আনফোসর্ড এরর করছে কিংবা কোথায় সার্ভ করছে, শট নিচ্ছে এ সব নিয়ে ভাবতেই হয়নি আমাকে। সব বলের পিছনেই পৌঁছে গিয়েছি। দারুণ অনুভূতি।” ২০১২-এ একটার পর একটা অস্ত্রোপচারে ধাক্কা সামলে নতুন একটা বছরের শুরুতেই এ ভাবে ফিরে আসার আনন্দের মধ্যেও অবশ্য হিউইটের মতে, ফেডেরার-ম্যাজিক যতই আগের মতো কার্যকর না থাক, যতই তিনি র্যাঙ্কিংয়ে এই মুহূর্তে ছয়ে নেমে যান, “রজার সব সময়ই সর্বকালের সেরা টেনিস প্লেয়ার।” ফেডেরার যে নিজের পেশায় শীর্ষ মানে পৌঁছনোর দিকে ফের এগোচ্ছেন সেটাও মনে করছেন হিউইট। “রজার হারলেও নিজের স্বাভাবিক টেনিসই খেলেছে।”
পুরনো খবর: স্মৃতি উস্কে ফেডেরার বনাম হিউইট
|
সর্বভারতীয় স্কুল টিটিতে সেরা সুরভি
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
জাতীয় স্কুল চ্যাম্পিয়নশিপে মেয়েদের টেবল টেনিসে চ্যাম্পিয়ন হল বাংলার সুরভি পটওয়ারি। কলকাতার মহাদেবী বিড়লা স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী এ দিন ঔরঙ্গাবাদে সিঙ্গলস ফাইনালে ৩-২ গেমে হারায় মহারাষ্ট্রের প্রিয়ঙ্কা পারেখকে। সুরভি এ বার অনূর্ধ্ব চোদ্দো বিভাগে সিবিএসসি স্কুল জাতীয় চ্যাম্পিয়নও হয়েছে।
|
জাতীয় টেনিসে কলকাতার জয়জয়কার |
রাজ্য এবং জাতীয় পর্যায়ের টেনিস প্রতিযোগিতা হয়ে গেল হুগলির শ্রীরামপুরে। চার দিনের ওই প্রতিভা অন্বেষণ এবং র্যাঙ্কিং প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল শ্রীরামপুর সাব-ডিভিশনাল টেনিস ক্লাব। গত ২৮ ডিসেম্বর থেকে ক্লাবের কোর্টে ওই প্রতিযোগিতা হয়য় মোট ১০২ জল ছেলেমেয়ে অংশগ্রহণ করে। অনূর্ধ্ব ১৬ জাতীয় জাতীয় প্রতিযোগিতায় যোগদান করতে বিহার, ওড়িশা, ছত্তিসগড়-সহ পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে ছেলেমেয়েরা এসেছিল। তবে র্যাকেট হাতে দাপিয়ে বেড়াল কলকাতার ছেলেমেয়েরাই। সংগঠকেরা জানান, মেয়েদের বিভাগে চ্যাম্পিয়নের শিরোপা ওঠে কলকাতার শ্রুতি গুপ্তের মাথায়। ছেলেদের বিভাগে জয়ী এই শহরেরই অখ্যাত অগ্রবাল। রাজ্য স্তরের অনূর্ধ্ব ১৪ বালিকা বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয় রোশনী সেন। ছেলেদের বিভাগে জয়ী হয় কিংশুক মল্লিক। আয়োজক ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অলোক সিংহ জানান, আন্তজার্তিক নিয়ম মেনে কোর্টে ফ্লাড লাইট বসানো হয়েছে। মঙ্গলবার, প্রতিযোগিতার শেষ দিনে ফ্লাড লাইটের উদ্বোধন করেন রাজ্য টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের সহ সভাপতি আখতার আলি। অলোকবাবু বলেন, “ফ্লাড লাইট এসে যাওয়ায় ক্লাবে এ বার থেকে জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা যাবে।”
|
দুর্ঘটনার আরও ফুটেজ |
ফর্মুলা ওয়ান তারকা মাইকেল শুমাখারের অবস্থা এখনও সঙ্কটজনক। এরই মধ্যে এক জার্মান প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার দিন নিজের অজান্তেই শুমাখারের পড়ে যাওয়ার দৃশ্য তাঁর স্মার্টফোনে ধরা পড়েছে। শনিবারই শুমাখারের হেলমেট তদন্তকারীদের হাতে এসেছে। হেলমেটের ক্যামেরা থেকেও তাঁরা কিছু তথ্য পাবেন বলে আশা করছেন। রবিবার ৩৫ বছরের ওই জার্মান ব্যক্তি দাবি করেছেন, আল্পসের ওই অংশে নিজের প্রেমিকার ছবি ভিডিও করতে গিয়ে ঘটনাচক্রে শুমাখারও তাঁর ফ্রেমে চলে এসেছেন। যে সময়ে তিনি পড়ে গিয়েছিলেন, সেই মুহূর্তও ধরা রয়েছে ভিডিওয়। একটি জার্মান পত্রিকায় এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীর কথায়, “স্কি করার সময়ে শুমাখারের গতি খুব বেশি ছিল না।” ওই ফুটেজ তদন্তকারীদের হাতে তুলে দেবেন বলে জানান ওই প্রত্যক্ষদর্শী।
পুরনো খবর: শুমাখারের অবস্থার উন্নতি নিয়ে জল্পনা |
|
|
|
|
|