|
|
|
|
মহমেডান ম্যাচ দু’দিন পিছল ইস্টবেঙ্গলে শো-কজ ভ্রুকুটি
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সল্টলেক স্টেডিয়ামে প্রয়োজনীয় পুলিশ বাহিনীর অভাবে পিছিয়ে গেল কলকাতা লিগে রবিবারের ইস্টবেঙ্গল-মহমেডান বড় ম্যাচ। হবে মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর। নতুন সূচি তৈরি করে শুক্রবার রাতে আইএফএ সচিব উত্পল গঙ্গোপাধ্যায় বললেন, “যুবভারতীতে একটা মেলা হচ্ছে। ৩১ তারিখ পর্যন্ত চলবে। ওই দিনও যুবভারতীতে বড় ম্যাচ করা না গেলে বারাসত স্টেডিয়ামে হবে।” তবে মেলা চলার মধ্যেই রবিবার যুবভারতীতে ছোট দলের বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচ দিয়েছে আইএফএ। সে দিন মহমেডানের বদলে যুবভারতীতে ইস্টবেঙ্গলের প্রতিপক্ষ আর্মি একাদশ।
এ দিকে, পরিবারের সঙ্গে বড়দিনের ছুটি কাটাতে আর্মান্দো কোলাসো এখন গোয়াতে। তাঁর সঙ্গে ছুটি নিয়েছেন ইস্টবেঙ্গলের গোয়ান ফুটবলাররাও। অ্যালভিটো, কেভিন লোবো এবং জোয়াকিম আব্রাঞ্চেস। আর্মান্দোর অনুপস্থিতিতে অবশ্য মেহতাব-চিডিদের প্র্যাকটিস করাচ্ছেন লাল-হলুদের সহকারি কোচ রঞ্জন চৌধুরি। শুক্রবার বিকেলে অনুশীলনের পরে রঞ্জন বলছিলেন, “বিপক্ষে মহমেডান হোক কিংবা আর্মি, আমরা প্রস্তুত। উগা বাদে দলে কোনও বড় চোট-আঘাতের সমস্যা নেই।”
এ দিন ইস্টবেঙ্গলের চার বিদেশি সহ-বাকি ফুটবলাররা প্র্যাকটিস করলেও, লালরিন্ডিকা, রাজু এবং তুলুঙ্গা আসেননি। তিন ফুটবলারই ছুটি নিয়েছিলেন বাড়ি যাওয়ার জন্য। কিন্তু এ দিনই প্র্যাকটিসে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও কোনও পাত্তা নেই তাঁদের। ইস্টবেঙ্গলের অন্যতম শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বললেন, “কোচের অনুমতি নিয়ে ছুটি নিয়েছে কি না, সেটা তিন জনের কাছেই জানতে চাওয়া হবে। যদি না নিয়ে থাকে, তা হলে ওই তিন ফুটবলারকে শো-কজ করব।”
অন্য দিকে, শুক্রবার কলকাতা লিগে ইউনাইটেড স্পোর্টস-ভবানীপুর ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হয়েছে। ম্যাচে অন্যতম সহকারী রেফারি ছিলেন এক মহিলা। কণিকা বর্মন। ইউনাইটেডে র্যান্টি না খেললেও ব্যারেটো খেলেছেন ভবানীপুরের হয়ে। |
|
|
|
|
|