টুকরো খবর |
চিদম্বরমের সঙ্গে বৈঠক মুকুলের
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
রাজ্যকে বিশেষ আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কাজ কতটা এগোলো তার তদ্বির করতে আজ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমের সঙ্গে বৈঠক করলেন তৃণমূল নেতা মুকুল রায়। পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই রাজ্যের উপর থেকে দেনার বোঝা কমাতে কেন্দ্র সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছিল তৃণমূল সরকার। তাদের যুক্তি, আগের বাম সরকার খেয়াল খুশি মতো ঋণ নেওয়ায় রাজ্যের ঘাড়ে প্রায় দু’লক্ষ কোটি টাকার দেনা এসে পড়েছে। গত অক্টোবরেও তৃণমূল সাংসদদের একটি প্রতিনিধি দল চিদম্বরমের সঙ্গে দেখা করে ঋণ ও সুদের টাকা মেটানোর উপর সাময়িক স্থগিতাদেশ বা মোরাটোরিয়াম ও সামগ্রিক ভাবে ঋণ পুনর্বিন্যাসের দাবি জানিয়েছিল। তৃণমূলের যুক্তি, বর্তমানে যে টাকা পশ্চিমবঙ্গে রাজস্ব হিসেবে আদায় হচ্ছে, তার সিংহভাগ খরচ হয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ঋণ ও সুদ মেটাতে। আর্থিক অনটনে থাকা রাজ্যের পক্ষে তাই বড় মাপের উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা হাতে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তৃণমূল নেতৃত্ব কেন্দ্রের কাছে তিন বছরের মোরাটোরিয়ামের দাবি জানান।রাজ্যের দাবি-দাওয়া নিয়ে কেন্দ্রের মনোভাব কী, তা বুঝতে আজ চিদম্বরমের সঙ্গে বৈঠক করেন মুকুলবাবু। যদিও তৃণমূল নেতৃত্বের ধারণা, যে ভাবে নির্বাচন এগিয়ে আসছে তাতে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে এখন নতুন করে কোনও রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য করা সম্ভব নয়। কিন্তু কেন্দ্রের উপর চাপ বজায় রাখার পথ থেকেও তৃণমূল যে সরছে না, সেটাও আজ স্পষ্ট করে দিয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। আজ মুকুলবাবু বলেন, “রাজ্যের ন্যায্য দাবি কেন্দ্রের কাছে রাখা হয়েছে। সেই কাজ কতটা এগিয়েছে তা জানার জন্য চিদম্বরমের সঙ্গে বৈঠক করেছি।”
|
রাহুলকে চ্যালেঞ্জ আপ নেতার, বিতর্কে মন্ত্রীও
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
দিল্লি বিধানসভায় কংগ্রেসকে পর্যুদস্ত করার পর উজ্জীবিত অরবিন্দ কেজরিওয়াল বাহিনী লোকসভা ভোটে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানাতে চায় খোদ রাহুল গাঁধীকে। আপ-এর তরফে আজ জানানো হয়েছে, উত্তরপ্রদেশের অমেঠি কেন্দ্রে তাদের যুব নেতা কুমার বিশ্বাস প্রার্থী হতে পারেন রাহুলের বিরুদ্ধে। কুমার বলেন, “রাহুল কংগ্রেসের যুব নেতা। আমিও আপ-এর যুব নেতা। কংগ্রেসের পরিবারতন্ত্রকে আমরাই খতম করব।’’ কুমারের পাল্টা জবাব দিতে গিয়ে বিতর্ক বাড়ান উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বেণীপ্রসাদ বর্মা। কুমার সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ওটা একটা জোকার।”বেণীর এই মন্তব্যে অস্বস্তিতে তাঁর দলের নেতারাই। তাঁরা বেণীকে মন্তব্য প্রত্যাহার করতে বলেন। কংগ্রেস নেতাদের মতে, আপ-এর সম্পর্কে এ ধরনের কটূ মন্তব্য করলে উল্টে তাদের জনপ্রিয়তাই বাড়বে। কংগ্রেস মুখপাত্র পি সি চাকো বলেন, “রাহুল গাঁধীর বিরুদ্ধে যে কোনও দলেরই প্রার্থী দেওয়ার স্বাধীনতা রয়েছে। এ ব্যাপারে কংগ্রেসের মত নেই।” তবে ঘরোয়া আলোচনায় নেতারা বলছেন, রাহুলের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিলে আপ-কে মোদী-সহ বিজেপির শীর্ষ সারির নেতাদের বিরুদ্ধেও প্রার্থী দিতে হবে। তা না করলে প্রমাণ হয়ে যাবে তাঁরা বিজেপির হয়েই কাজ করছেন।
|
রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ চান বামেরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
সারদা-কাণ্ডে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ চাইবেন বামেরা। আগামী মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করবেন সাংসদরা। পরিকল্পনা হল, সংসদ ভবন থেকে সব বাম সাংসদ মিছিল করে রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন। গতকালই প্রধানমন্ত্রীর কাছে সিবিআই তদন্তের দাবি জানান বাম সাংসদরা। তাঁদের যুক্তি, রাজ্যের মতো কেন্দ্রও সারদা-কাণ্ডে যথেষ্ট সক্রিয়তা দেখাচ্ছে না। ত্রিপুরা-সহ তিনটি রাজ্য সিবিআই তদন্তের দাবি করলেও কেন্দ্র এখনও সিবিআইয়ের নির্দেশ দেয়নি। সে জন্যই রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ চাওয়া হবে। রাষ্ট্রপতির কাছে দরবারের পর বুধবার সংসদ চত্বরে পশ্চিমবঙ্গে বামেদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদে ধর্নায় বসবে বামেরা। ধনেখালিতে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী নরেন দে, প্রাক্তন বিধায়ক অজিত পাত্র আক্রান্ত হওয়ার ঘটনাকে তুলে ধরে সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া বলেন, “রাজ্যে গণতন্ত্র আক্রান্ত। শুধু প্রাক্তন মন্ত্রী-বিধায়ক নন, সমস্ত বাম কর্মীদের উপর হামলা চলছে। তাই আমাদের ধর্নায় বসতে হচ্ছে।”
|
মণিপুরে সংঘর্ষে মৃত্যু তিন জঙ্গির
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
যৌথবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে মৃত্যু হল ‘কুকি ন্যাশনাল ফ্রন্ট’ (নেহলুন) সংগঠনের তিন জঙ্গির। জখম হয়েছে পাঁচজন। গতকাল মণিপুরের থৌবাল ও সেনাপতি জেলার সীমানায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, ইয়ারিপোক এলাকায় জঙ্গি গতিবিধির খবর পেয়ে পুলিশ ও আসাম রাইফেল্স তল্লাশি চালাচ্ছিল। সেনাপতি জেলার নোংপক কেইথেলমানবি এলাকায় জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধান মেলে। জঙ্গিরা গুলি চালালে যৌথবাহিনী পাল্টা জবাব দেয়। প্রায় আধঘণ্টা গুলির লড়াই চলে। তিন জঙ্গির মৃত্যু হয়। পাঁচজন জখম হলেও, ঘন জঙ্গল ও কুয়াশার সুযোগে জঙ্গি দলের অন্যরা তাদের নিয়ে পালায়। ঘটনাস্থল থেকে একটি তিনটি রাইফেল এবং প্রচুর গুলি উদ্ধার হয়েছে। গতকালই মেঘালয়ের গারো পাহাড়ে জঙ্গি হামলার ঘটনায় এক কম্যান্ডো-সহ তিনজন জখম হন। চাসিংগ্রে এলাকায় জিএনএলএ জঙ্গিরা একটি পেট্রোল পাম্পে এলোপাথাড়ি গুলি চালালে দু’জন কর্মী জখম হন। এরপর, জঙ্গি দলটি মেঘালয় পুলিশের একটি কার্যালয়ে গ্রেনেড ছোঁড়ে। তৃতীয় হামলা হয় পথারগিট্টিম এলাকায়। টহলদার কম্যান্ডো বাহিনীর দিকে জঙ্গিরা গুলি চালায়। নিহত হন ডংবকলাং জানা নামে নিরাপত্তাকর্মী।
|
দুই জওয়ানের দেহ উদ্ধার
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
সশস্ত্র সীমা বল’ (এসএসবি) বাহিনীর অপহৃত দুই জওয়ানের মৃতদেহ উদ্ধার করা হল। ৬ ডিসেম্বর চিরাং ও বাক্সা জেলার সীমানা থেকে তাঁদের অপহরণ করা হয়েছিল। এসএসবি-র পাঁচজন জওয়ান জঙ্গলে টহল দিচ্ছিলেন। কারও কাছেই অস্ত্র ছিল না। দু’জন জওয়ান সেখানে এনডিএফবি সংবিজিৎ বাহিনীর গোপন ঘাঁটি দেখতে পান। নকুলচন্দ্র মেধি ও অনিলকুমার যাদব নামে ওই দু’জনকে ধরে ফেলে সশস্ত্র জঙ্গিরা। তাঁদের ভুটানের দিকের জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশ সূত্রের খবর, সংবিজিৎ গোষ্ঠীর শীর্ষ নেতা বি বিদাই দু’জনকে মেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নিহতরা একই গ্রামের বাসিন্দা। আজ পানবাড়ি এলাকার জঙ্গলে তাঁদের দেহের খোঁজ মেলে। সেখানে আরও দু’টি কঙ্কাল পাওয়া গিয়েছে। এনডিএফবি অধ্যূষিত জঙ্গলে নিরস্ত্র এসএসবি জওয়ানরা কেন টহল দিচ্ছিলেন, তা নিয়ে পুলিশ ধন্দে। এ দিকে, বড়োভূমির উদালগুড়িতে রাস্তা তৈরির বরাত পাওয়া একটি নির্মাণসংস্থার কর্মী বিনোদকুমার সিংহকে এনডিএফবি জঙ্গিরা অপহরণ করেছে।
|
বাড়ল গতি,স্বস্তিতে ইসরো |
চার মাসের জন্য কিছুটা স্বস্তিতে ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। ইসরো জানিয়েছে, বুধবার গতি বাড়ানোর পর মঙ্গলযান পৃথিবী থেকে প্রায় ২৯ লক্ষ কিলোমিটার দূরে পৌঁছে গিয়েছে সে। নির্দিষ্ট গতিপথ মেনেই মঙ্গলের দিকে চলছে সে। তার যন্ত্রপাতিও স্বাভাবিক রয়েছে। আগামী বছরের এপ্রিল মাসে মঙ্গলযানের ফের গতি বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। এই চার মাসে অবশ্য মহাকাশযানের উপরে নিয়মিত নজরদারি চালানো হবে ইসরো সূত্রের খবর, ১ ডিসেম্বর বেরনোর পর এই প্রথম গতি বাড়ানো হল মহাকাশযানের। বুধবার সকালে ৪০ সেকেন্ডের জন্য মঙ্গলযানের একটি ইঞ্জিন চালু করতেই প্রয়োজনীয় গতি বাড়ে তার। আগামী এপ্রিলের পর অগস্টেও আর এক বার গতি বাড়ানো হবে মহাকাশযানের। তার পর সেপ্টেম্বরে মঙ্গলের কক্ষপথে প্রবেশের আগে গতি নিয়ন্ত্রণ করা হবে তার।
|
মনমোহন-ট্রেড ইউনিয়ন বৈঠক |
শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি না মানলে কংগ্রেসকে আরও রাজনৈতিক সমস্যায় পড়তে হবে বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলির নেতারা। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে জানিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। চার রাজ্যের বিধানসভা ভোটে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর শ্রমিক-কর্মচারীদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ও পেনশন বাড়ানো নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছে মনমোহন সরকার। বৃহস্পতিবার সেই দাবি নিয়েই মনমোহনের সঙ্গে কথা বলেন ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা।
|
এখনই মুক্তি নয় |
কেন্দ্রের সায় ছাড়া উত্তরপ্রদেশে জঙ্গি হানায় অভিযুক্ত মুসলিম যুবকদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করা যাবে না বলে জানাল ইলাহাবাদ হাইকোর্ট। লখনউ, বারাণসী ও ফৈজাবাদে বিস্ফোরণের ঘটনায় ধৃত মুসলিম যুবকদের মুক্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নির্বাচনী ইস্তাহারে দেন অখিলেশ সিংহ যাদব। তাদের মতে, ওই যুবকরা দীর্ঘদিন জেলে বন্দি থাকলেও চার্জশিট দেওয়া হয়নি। তাই মুক্তি দেওয়া উচিত তাদের। কিন্তু রাজি নয় হাইকোর্ট।
|
গ্রেফতার বিধায়ক |
ভোটের কাজের নথি, ক্যামেরা, ভোটার তালিকা পোড়ানোর অভিযোগে গ্রেফতার করা হল অরুণাচল প্রদেশের কোলোরিয়াং-এর বিধায়ক লোকাম তাসারকে। ঘটনার সূত্রপাত ৯ ডিসেম্বর। পাপুমপারে জেলার এসপি নাবাম গুংতে জানান, কুরুং কামের জেলা নির্বাচন দফতরের আধিকারিক বিজয় ঠাকুর অভিযোগ জানান, নির্বাচন সংক্রান্ত কাগজপত্র, চারটি বিধানসভা কেন্দ্রের পরিমার্জিত ভোটার তালিকা, চারটি ক্যামেরা-সহ কিছু জিনিস নিয়ে তিনি ইটানগর যাচ্ছিলেন। মাঝরাস্তায় কোলোরিয়াং-এর বিধায়ক তথা শুল্ক ও আবগারি দফতরের পরিষদীয় সচিব লোকাম লোকজন নিয়ে তাঁর গাড়ি আটকান। তাঁদের নামিয়ে ওই গাড়ি নিয়ে চলে যান। পরে, কয়েক কিলোমিটার দূরে পুড়ে যাওয়া গাড়িটিকে পাওয়া যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনায় লোকামের ভূমিকা নিয়ে নিশ্চিত হয় পুলিশ।
|
উদ্ধার পাঁচটি রাইফেল |
কোকরাঝাড়ে বিশেষ পুলিশ বাহিনীর শিবির থেকে লুঠ হওয়া ৫টি রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর রাতে সিমবারগাঁও মুঝাবাড়ি এলাকায় পুলিশ ফাঁড়িতে হানা দেয় সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা। তখন সেখানে ঘুমিয়ে ছিলেন ৯ জন পুলিশ কর্মী। অস্ত্র দেখিয়ে তাঁদের আটকে ওই শিবির থেকে ৬টি রাইফেল, ২০৫ রাউন্ড গুলি নিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা। আজ সরলবাংগা নদীর পাশ থেকে তিনটি রাইফেল উদ্ধার করা গিয়েছে। বাকিগুলির খোঁজ পাওয়া যায় জাউলিয়াপাড়া, মৌজাবাড়ির দু’টি বাড়িতে।
|
ভর্ৎসনার মুখে |
শরণার্থী শিবিরে শিশুমৃত্যু নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ভৎসর্নার মুখে পড়ল অখিলেশ যাদব সরকার। মুজফ্ফরনগরে গোষ্ঠী সংঘর্ষের পরে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে বহু পরিবার। কয়েকটি শিবিরে ঠাণ্ডায় ৫০টি শিশুর মৃত্যু হয়েছে, দাবি সংবাদমাধ্যমের। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই সরকারের সমালোচনা করেছে শীর্ষ আদালত।
|
বোমা উদ্ধার |
লাতেহারের মোনিকা থানা এলাকা থেকে ১২টি প্রেসার কুকার বোমা উদ্ধার করল পুলিশ। বুধবার ৭৫ নম্বর জাতীয় সড়কে বিস্ফোরণস্থলের কাছেই সে গুলি মেলে। ওই বিস্ফোরণে পুলিশের একটি গাড়ি উড়ে গিয়েছিল। লাতেহারের পুলিশ সুপার এস মাইকেল রাজ জানান, জাতীয় সড়কেই বোমাগুলি পোঁতা ছিল।
|
বাবাকে খুন |
বাবাকে খুন করল এক যুবক। ঘটনাস্থল পশ্চিম ত্রিপুরার জিরানিয়ায়। নিহত সতেন্দ্র দেববর্মার (৬৫) রক্তাক্ত দেহ বুধবার রাতে উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, সম্পত্তি নিয়ে ছেলের সঙ্গে অনেকদিন ধরে অশান্তি চলছিল সত্যেন্দ্রবাবুর। মঙ্গলবার রাত্রে মত্ত বিন্দু দেববর্মা (৩০) বাড়ি ফিরে বাবার সঙ্গে বচসা শুরু করে। তখনই ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁকে আঘাত করে। মারা যান সত্যেন্দ্রবাবু।
|
কাশ্মীরি কৌঁসুলি |
মেয়ে আরুষিকে খুনে দোষী সাব্যস্ত রাজেশ ও নুপূর তলবারের পক্ষে ইলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জানাবেন কৌঁসুলি তনবীর আহমেদ মির। এখন আর ভূস্বর্গে না থাকলেও আদতে কাশ্মীরি তনবির। তাঁর সহযোগী ধ্রুব গুপ্ত ও ফাহিম নিসার শাহও জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা। |
|