শ্যুটিং তাঁরা অনেক করেছেন। কিন্তু এ রকম শ্যুটিংয়ে সম্ভবত খুব বেশি অংশ নেননি।
রুপোলি পর্দার জন্য তাঁরা ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে শ্যুট করেন। এ বার তাঁরাই হাতে তুলে নিলেন রাইফেল। লক্ষ্যভেদের লক্ষ্যে।
কোচ-- বাংলার অলিম্পিক শ্যুটার জয়দীপ কর্মকার। আর তাঁর কাছ থেকে প্রবল উৎসাহে এ দিন যাঁরা শ্যুটিংয়ের পাঠ নিচ্ছিলেন, তাঁরাও সমান পরিচিত। রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, কৌশিক সেন, পল্লবী চট্টোপাধ্যায়, ইন্দ্রানী দত্ত। শনিবার সকাল থেকে চলা এই ওয়ার্কশপে কখনও দেখা গেল ‘বুলস আই’-এ গুলি মেরে রীতিমতো উত্তেজিত রূপা। কখনও কৌশিকের রাইফেল থেকে বেরনো বুলেট চাঁদমারিতে লাগতেই, শ্যুটারের মুষ্টিবদ্ধ আস্ফালন। যেন ‘সারপ্রাইজ টেস্ট’ পাশ করে গেলেন লেটার নিয়ে। “জয়দীপের এই চেষ্টাকে অভিনন্দন জানাতেই হবে। আজ ক্রিকেট বা ফুটবলের বাইরে কোনও খেলাই সে রকম প্রচার পায় না। এ রকম একটা ওয়ার্কশপের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে খুব ভাল লাগছে,’’ বলছিলেন কৌশিক। |
অচেনা ছাত্রী, অন্য দর্শক। শ্যুটিংয়ের আসরে রূপা গঙ্গোপাধ্যায়,
কৌশিক সেনকে (ডান দিকে বসে) নিয়ে জয়দীপ কর্মকার। —নিজস্ব চিত্র। |