শীত পড়লেই শিউলিরা ব্যস্ত হয়ে পড়েন খেজুর গাছ কেটে রস সংগ্রহ করতে।
কাজের চাপ বাড়ে কুমোরদেরও। শুরু হয় রসের হাঁড়ি তৈরির কাজ। বনগাঁর গোপালনগর
থানার শ্রীপল্লি গ্রামের মধুসূদন পাল এখন খুবই ব্যস্ত। তৈরি করে চলেছেন একের পর
এক রসের হাঁড়ি। জানালেন, “সাধারণ চাক ঘুরিয়ে আগে দিনে ৫০-৬০টি হাঁড়ি
তৈরি করা যেত। এখন বৈদ্যুতিক চাক ব্যবহার করে দিনে প্রায় ১০০টি হাঁড়ি
তৈরি করা যায়। ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায় বিক্রি হয় ১০০টি হাঁড়ি।”
তবে খেজুর গাছ কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাঁড়ির চাহিদাও কমেছে
বলে জানালেন তিনি। ছবি: নির্মাল্য প্রমাণিক।
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.