দুই জেলা সদরে জোর প্রচার
ভোটের বাকি আর দু’দিন। তার আগে দুই জেলা সদর কৃষ্ণনগর ও বহরমপুরে প্রচারে এলেন রাজ্যের হেভিওয়েট নেতা-মন্ত্রীরা। সোমবার দিনভর ওই দুই শহরে প্রচার করলেন অধীর চৌধুরী, প্রদীপ ভট্টাচার্য, মুকুল রায়, ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টচার্যের মতো নেতা মন্ত্রীরা। বেশি বাক্যবাণ খরচ না করে তাঁরা জোর দিয়েছেন রোড শো-এর উপর। তা নিয়ে হয়েছে বিতর্কও।
কংগ্রেস নেতারা দল ত্যাগী পুর প্রধান-সহ ১৪ জন কাউন্সিলরকে বার বার বিশ্বাসঘাতক বলে আক্রমণ করে এসেছেন এত দিন। সোমবার জনসভায় বক্তব্য রাখতে দিয়ে কার্যত তাঁদেরই হয়েই সাফাই দিলেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়। এ দিন কৃষ্ণনগরে পোস্ট অফিস মোড়ে জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুকুলবাবু বলেন, “কেউ কেউ বলছেন বিশ্বাসঘাতক। গণতন্ত্রে আমাদের যদি ‘কমিটমেন্ট’ থাকে তাহলে সেটা মানুষের কাছে। কংগ্রেসই ভারতের মানুষের কাছে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।”
একই শহরে। সোমবার কৃষ্ণনগরে পুরভোটের প্রচারে মুকুল রায় ও অধীর চৌধুরী।—নিজস্ব চিত্র।
বহরমপুরে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, “তৃণমূলের বিজয়রথ মুর্শিদাবাদের সীমান্তে এসে থমকে যাওয়ায় দিদিমণির রাগ। তাই তিনি রেল প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে খুনের মামলা সাজিয়ে শোধ তুলতে চাইছেন।” আর অধীর বলেন, “যাঁরা একসময় সিপিএম এবং পুলিশের মদতে ইন্দিরা-রাজীব মঞ্চ গড়ে শহরে ত্রাসের রাজস্ব কায়েম করেছিল তাঁরাই এখন তৃণমূল। জেলে যাওয়া তো তুচ্ছ কথা, প্রয়োজনে প্রাণ দিয়ে শহরের শান্তি রক্ষা করব।” বহরমপুরে এসে নাম না করে অধীর চৌধুরীকে বিঁধলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ও ফিরহাদ হাকিম। ফিরহাদ বলেন, “এখানকার যে ডন আছেন, টুম্পা কয়াল ও মৌসুমী কয়ালকে রাষ্ট্রপতির কাছে নিয়ে গলেন। তাপসী মালিকের সময়ে ওই ডনের হুঁশ ছিল না।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.