আর ৫ দিন
দিনভর সচিন

‘শত্রু’র চোখে
এক জন অভিষেক টেস্টে তাঁর নাক ফাটিয়েছিলেন। আর এক জন তাঁকে দেখলেই আগুন ঝরাতেন। সচিন তেন্ডুলকরের এই দুই ‘শত্রু’ওয়াকার ইউনিস এবং শোয়েব আখতার এ বার বেছে দিলেন তাঁদের চোখে মাস্টারের সেরা ইনিংস। ওয়াকার যেমন বাছছেন ’৯৯ সালের চেন্নাই টেস্টের ইনিংসকে। “দুর্দান্ত একটা ইনিংস ছিল। বল কয়েক হাত করে ঘুরছিল। ওই অবস্থায় সেঞ্চুরি করে যায়,” বলছেন ওয়াকার। আর শোয়েব আখতার কী বলছেন? “২০০৩ বিশ্বকাপে সচিনের ওই ৯৮ রানের ইনিংসটার কথা ভুলব না। আমি যত জোরে বল করছিলাম, ও তত জোরে মারছিল।”

সনিয়া গাঁধীর জন্যই
রাজ্যসভার জন্য সচিন তেন্ডুলকরের নামটা কে সুপারিশ করেছিলেন? এত দিনের না জানা তথ্যটা এ বার ফাঁস করলেন রাজীব শুক্ল। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ভাইস প্রেসিডেন্ট এ দিন বলেন, “রাজ্যসভার জন্য আমি সচিনের নাম প্রস্তাব করিনি। আমার মাথায় ছিল রবি শাস্ত্রী বা সুনীল গাওস্করের মতো প্রাক্তনদের নাম। কিন্তু সনিয়াজিই আমাকে সচিনের সঙ্গে কথা বলতে বলেছিলেন’। রাজীব শুক্ল আরও জানাচ্ছেন, যেহেতু সচিন এ বার অবসর নিয়ে নিচ্ছেন, তাই তাঁর নাম অবশ্যই ভারতরত্নের জন্য বিবেচিত হবে।

মিলখার দাবি
ক্রিকেট ব্যাট তুলে রাখার পর কী করবেন সচিন তেন্ডুলকর? বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মত। সচিন নিজে অবশ্য বলেছেন, ছেলে-মেয়েদের নিয়ে ভারতদর্শন করতে চান। কিন্তু মিলখা সিংহ সম্পূর্ণ অন্য এক ভূমিকায় দেখতে চান সচিনকে। ভারতের কিংবদন্তি এই অ্যাথলিট চান, অবসরের পর যেন ভারতের ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয় সচিনকে। মিলখা বলেছেন, “ক্রীড়াবিদদের কী ধরনের সমস্যার সামনে পড়তে হয়, সেটা সচিন ভালই জানে। তাই সে সব সমস্যার সমাধান ও-ই ভাল করতে পারবে।”

লারা-অঞ্জলি মুখোমুখি। মুম্বইয়ে। ছবি: উৎপল সরকার।

অন্য রেকর্ড
সচিন তেন্ডুলকরের ব্যাট বাইশ গজে প্রায় সব রকম রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এ বার সচিনকে ঘিরে অন্য এক রেকর্ড হতে চলেছে। শোনা যাচ্ছে, শেষ টেস্টে সচিন কত রান করবেন, এই নিয়ে প্রায় দু’হাজার কোটি টাকার বাজি ধরা চলছে। শুধু কালোবাজারেই নয়, বিদেশের বিভিন্ন বেটিং সাইটগুলোতেও সচিনকে নিয়ে বিশাল অঙ্কের বাজি ধরা চলছে।

‘সচিন কিন্তু কাঁদেনি’
১৯৯৬, ইডেন। বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর মাঠেই কেঁদে ফেলেছিলেন বিনোদ কাম্বলী। ভারতীয় ড্রেসিংরুমেও এরপর কয়েক জনকে কাঁদতে দেখা যায়। কিন্তু একজন সে দিন চোখের জল ফেলেননি। তিনি সচিন তেন্ডুলকর। ঘটনার কথা বলতে গিয়ে সচিনের সে দিনের সতীর্থ শ্রীনাথ বলছিলেন, “বেশ কয়েক জন ড্রেসিংরুমে কাঁদছিল। কান্নাটা বেশ ছোঁয়াচে। আমার চোখে জল এসে গিয়েছিল। কিন্তু সচিন কাঁদেনি। চুপ করে বসে ছিল। কারণ জানতে চাইলে বলল, ‘কাঁদব কেন? আমরা জেতার জন্য একশো ভাগ দিয়েছিলাম। পারিনি, কী আর করা যাবে। কান্না আমি পছন্দ করি না।”




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.