ফের আক্রান্ত পুলিশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • সাঁইথিয়া |
ফের এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে গিয়ে আক্রান্ত হল পুলিশ। রবিবার দুপুরে খোদ সাঁইথিয়া শহরেই এমন ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, একটি মারামারির ঘটনায় অভিযুক্ত, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের নজরুল পল্লির বাসিন্দা ফটিক শেখকে বহু দিন ধরে খুঁজছিল পুলিশ। এ দিন দুপুরে পুলিশ খবর পায়, ফটিক তার পাড়ায় এসেছে। কয়েক জন সঙ্গীকে নিয়ে নজরুল পল্লির কাছেই সাঁইথিয়া-বাতাসপুর রাস্তায় চাঁদা তুলছে। সাঁইথিয়ারর এসআই অমল শ্যামের নেতৃত্বে পুলিশর ফটিককে গ্রেফতার করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। কিন্তু অমলবাবু গাড়ি থেকে নামতেই তাঁদের লক্ষ্য করে ওই যুবকেরা বোমা ছুড়ে পালিয়ে যায়। অল্পের জন্য পুলিশকর্মীরা রক্ষা পান। গাড়িটিরও বিশেষ ক্ষতি হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে। জেলা পুলিশ সুপার সি সুধাকর বলেন, “অভিযুক্তদের খোঁজ শুরু হয়েছে।” দু’ দিন আগেই খয়রাশোলের কাঁকরতলায় এক অপরাধীকে ধরতে গিয়ে পুলিশ আক্রান্ত হয়েছিল। গ্রামবাসীর তাড়া খেয়ে পালাতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ে পুলিশের গাড়ি। মারা যান এক সাইকেল আরোহী। গত জানুয়ারি মাসেও কাঁকরতলার সাহাপুর গ্রামে কয়লা পাচার ঠেকাতে অভিযান করতে গিয়ে অনেক পুলিশকর্মী আক্রান্ত হয়েছিলেন।
পুরনো খবর: অভিযুক্তকে ধরতে গিয়ে কাঁকরতলায় আক্রান্ত পুলিশ
|
আটক আলুর গাড়ি
নিজস্ব সংবাদদাতা • সিউড়ি |
সরকারি নির্দেশ অমান্য করে অন্য রাজ্যে আলু নিয়ে যাওয়া একটি ট্রাক আটক করল পুলিশ। রবিবার ভোরে সিউড়ির এলসি কলেজের কাছে আটক ওই ট্রাক থেকে ১৭ টন আলু উদ্ধার হয়। পুলিশ জানায়, ট্রাকটি বর্ধমানের মেমারি থেকে (ভায়া সিউড়ি) ঝাড়খণ্ডের দুমকায় যাচ্ছিল। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা থেকে ভোর ৪টে পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে মহম্মদবাজারের শেওড়াকুড়ি মোড় থেকে ঝাড়খণ্ডের উদ্দেশ্যে যাওয়া ৫টি আলু ভর্তি ট্রাক আটক করা হয়েছিল। শুক্রবার রাতে মহম্মদবাজার থেকে আরও ১টি আলুর ট্রাক আটক করেছে পুলিশ। জেলাশাসক জগদীশপ্রসাদ মিনা বলেন, “নির্দেশ মতো অন্য রাজ্যে আলু যাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে। লুকিয়ে কেউ নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।” |