ঢালাও ভোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • তুফানগঞ্জ |
কোচবিহার মদনমোহন মন্দিরে রীতি মেনে বলি দেওয়া পাঠা এনে মাংস রান্না করা হয়। রুই, কাতলা, বোয়াল, বোরোলি মাছের ঝোলও চাই। সঙ্গে গোবিন্দভোগ চালের ভাত। তুফানগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের কালী পুজোর ভোগে এবারেও তার হেরফের হচ্ছে না। প্রায় দেড় দশক ধরে এমনটাই চলছে বদলাচ্ছে না। দেবীর উদ্দেশ্যে আখ, কুমড়ো, কলা ও চাল কুমড়ো বলি দেওয়ার রীতিও রয়েছে। সেবাশ্রমের মাঠে আয়োজনের প্রস্তুতি প্রায় সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। তুফানগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের সম্পাদক স্বপন আইচ বলেন, “প্রথম বছর থেকে পাঠার মাংস রকমারি মাছের ঝোল আর ভাত দিয়ে দেবীর ভোগ হয়। এবারেও তাই হচ্ছে।” উদ্যোক্তারা জানান, তুফানগঞ্জের ওই পুজোর এ বার ১৫ বছর। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের মূর্তির আদলে প্রতিমা তৈরি করা হয়। প্রথম বছর থেকেই স্থানীয় মৃৎশিল্পী যুধিষ্ঠির পাল ওই দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। পুরোহিতের দায়িত্বে আছেন সত্যজিৎ চক্রবর্তী। পুজোর প্রতি বাসিন্দাদের মনের টান এতটাই যে তারা নিজেরাই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে পুজোর চাঁদা দেন। পুজো উপলক্ষে শ্যামা সঙ্গীত ও ভক্তিমূলক গানের আসরের ব্যবস্থাও হয়েছে। রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, রবিবার স্থানীয় ও বহিরাগত শিল্পীদের এনে অনুষ্ঠানের সূচি চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে যায় প্রসাদ বিলির কর্মকান্ড। সেবাশ্রমের সম্পাদক স্বপন আইচ বলেন, “৬ কুইন্টাল পোলাও প্রসাদ হিসাবে বিলি করা হবে।” |
বৌদ্ধ মন্দিরে কালী
নিজস্ব সংবাদদাতা • দিনহাটা |
ব্যাঙ্ককের বৌদ্ধ মন্দিরের আদলে মণ্ডপ সজ্জা করে দর্শনার্থী টানতে চাইছেন দিনহাটা মহামায়াপাট ব্যায়াম বিদ্যালয়ের পুজো। পুজোর ৫৩ তম বছর। উদ্যোক্তারা জানান, ধূপগুড়ির শিল্পীরা কাপড় হোগলা পাতা প্লাইউড ও পাটকাঠির মণ্ডপ গড়ছেন। মান্না দের প্রতি শ্রদ্ধায় আলোকচিত্রের প্রদর্শনীর স্টল হচ্ছে। সাত দিন ব্যাপী দেহসৌষ্ঠব প্রতিযোগিতা চলবে।” |
দিদিকে দাহ করে শ্মশান থেকে বাড়ি ফেরার পথে ছোট গাড়ি ধাক্কায় মৃত্যু হল ভাইয়ের। বুধবার রাতে গঙ্গারামপুরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার হাইরোডে দুর্ঘটনাটি ঘটে। মৃত প্রদীপ গঙ্গোপাধ্যায় (৪৬) দিদি’র শেষকৃত্য সেরে সাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। পিছন থেকে একটি ছোট গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। |
কোচবিহারে ছাত্র পরিষদ ও যুব কংগ্রেস ছেড়ে তিন শতাধিক কর্মী সমর্থক তাঁদের দলে যোগ দিয়েছেন বলে দাবি করল তৃণমূল। কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান তথা ছাত্র যুব সংগঠনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বীরেন কুণ্ডু জানান, অনিয়মের প্রতিবাদে তিন শতাধিক ছাত্র-যুব দলে সামিল হন। তবে কোচবিহারের যুব কংগ্রেস সভাপতি রাকেশ চৌধুরী বলেন, “দলবদলের প্রস্তাবে কেউ রাজি হননি। ভিত্তিহীন দাবি করছে তৃণমূল।” |