টুকরো খবর
এখনও নিখোঁজ সেই কিশোরী
৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও খোঁজ মিলল না সেই কিশোরীর। পুলিশ সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার পুলিশ- কুকুর এনে রেলসেতু এবং তার আশপাশের এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। তবে, নিখোঁজ রহস্যের কিনারা হয়নি। সোমবার সন্ধ্যায় কোয়ার্টার থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল মোনালিসা অধিকারী। স্কুল থেকে ফিরে গান শোনার জন্য ল্যাপটপ নিয়ে বসে পড়ায় ওই দিন দুপুরে মা বকেছিলেন। অভিমানে মা’কে না জানিয়ে পালিয়ে যায় সে। মেদিনীপুর শহরের রাঙামাটিতে সরকারি হোম রয়েছে। মোনালিসার মা নমিতা বক্সী অধিকারী ওই হোমের স্কুলে শিক্ষকতা করেন। সেই সূত্রে মেয়েকে নিয়ে হোমের কোয়ার্টারে থাকতেন। মোনালিসা মেদিনীপুর শহরের ডিএভি স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী। মঙ্গলবার দুপুরে কংসাবতী রেলসেতুর কাছ থেকে ওই ছাত্রীর সাইকেল মেলে। সেতুর উপর থেকে তার জুতো এবং চাদরও মেলে। ৭২ ঘণ্টা পরও কিশোরীর খোঁজ না মেলায় উদ্বেগে রয়েছে পরিজনেরা। পুলিশ জানিয়েছে, নিখোঁজ ছাত্রীর খোঁজ চলছে।

পুরনো খবর:

পুরভোটের মাঠে লড়াই দুই বোনের
পুরভোটকে সামনে রেখে এ বার দুই বোনের লড়াই হচ্ছে মেদিনীপুরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ওয়ার্ডে নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন এলাকারই বিদায়ী কাউন্সিলর কৃষ্ণা ঘোষ। কৃষ্ণাদেবীর স্বামী সুভাষময় ঘোষ শহরের প্রাক্তন উপ-পুরপ্রধান। অন্য দিকে, এখানেই তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন কল্পনা মুখোপাধ্যায়। তিনি এলাকার তৃণমূল নেতা সুসময় মুখোপাধ্যায়ের স্ত্রী। কল্পনাদেবীর নিজের দিদি কৃষ্ণাদেবী। নিজের বোনের বিরুদ্ধে লড়তে হচ্ছে, অস্বস্তি হচ্ছে না? নির্দল প্রার্থী কৃষ্ণাদেবী বলেন, “তা কেন? লড়াইটা নীতি, আদর্শের। এলাকার মানুষ আমার পাশেই রয়েছেন।” তৃণমূল প্রার্থী কল্পনাদেবী বলেন, “আমার লড়াই দুর্নীতি-কারচুপির বিরুদ্ধে। মানুষ তৃণমূলের পাশেই রয়েছেন।” ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে এ বার প্রার্থী দেওয়ার কথা ছিল সিপিএমের। কিন্তু, এই ওয়ার্ডে দলের হয়ে কেউ মনোনয়ন দাখিল করেননি। কেন? সিপিএমের শহর জোনাল সম্পাদক কীর্তি দে বক্সী বলেন, “আমরা ওখানে নির্দল প্রার্থীকে সমর্থন করছি।” সরাসরি সিপিএমের সমর্থন নেওয়ার কথা মানছেন না সুভাষময়বাবু। তাঁর মতে, “যে কেউ সমর্থন করতে পারেন। শুধু সিপিএম কেন? কংগ্রেস-তৃণমূলের সমর্থকরাও তো পুরভোটে আমাদের সমর্থন করেন।”

সিপিএমের কর্মিসভা
আসন্ন পুরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে কর্মিসভা করল সিপিএম। বৃহস্পতিবার মেদিনীপুর জেলা পরিষদ হলে এই সভা হয়। দলের সমস্ত বুথ কমিটির সদস্যদের নিয়েই সভার আয়োজন। উপস্থিত ছিলেন জেলা সম্পাদক দীপক সরকার, জোনাল সম্পাদক কীর্তি দে বক্সী প্রমুখ। সভা থেকে এলাকায় এলাকায় নিবিড় প্রচারের আহ্বান করা হয়। নেতৃত্বের বক্তব্য, মানুষের সঙ্গে নিবিড় বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়তে হবে। আক্রমণ, চক্রান্ত হবেই। তা মোকাবিলায় চাই সাহস-ধৈর্য-তৎপরতা। সতর্ক থেকে তৎপর হতে হবে।

জয়ী বেলঘরিয়া
তিন দিন ব্যাপী আমন্ত্রিত ফুটবল প্রতিযোগিতায় জয়ী হল বেলঘরিয়া একাদশ। মঙ্গলবার সবং স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্যোগে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। বৃহস্পতিবার ছিল ফাইনাল খেলা। সবং সজনীকান্ত মহাবিদ্যালয়ের ময়দানে এ দিন ছিলেন জেলা পরিষদ সদস্য বিকাশ ভুঁইয়া, ব্লক কংগ্রেস সভাপতি অমল পন্ডা। গত দু’দিনে নদিয়া, কলকাতা, দুই মেদিনীপুরের ৮টি দল খেলায় যোগ দেয়। ফাইনালে ওঠে মাস্টার ইলেভেন খড়্গপুর ও বেলঘরিয়া একাদশ। শেষমেষ ৩-০ গোলে জয়ী হয় বেলঘরিয়া একাদশ।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.