ধান কিনতে বৈঠক করল রাজ্য সরকার |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
খরিফ মরসুমের ধান কেনার প্রস্তুতি শুরু করল খাদ্য দফতর। বুধবার কলকাতার খাদ্য ভবনে দফতরের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং সমবায় মন্ত্রী শঙ্কর চক্রবর্তী বৈঠক করেন। এ ছাড়াও বৈঠকে দুই দফতরের সচিব, সমবায় সংস্থাগুলির কর্তারা হাজির ছিলেন। আগামী দু’দিনের মধ্যে সমবায় দফতরকে ধান কেনার পরিকল্পনা জমা দিতে বলেছে খাদ্য দফতর। কোন এলাকায় কোন সমবায় সমিতি ধান কিনবে তার তালিকা দিতে বলা হয়েছে।
সমবায় সংস্থাগুলি ছাড়াও খাদ্য দফতর ক্যাম্প করে ধান কিনবে। রাজ্য জুড়ে প্রায় ১০০০ অস্থায়ী দান কেনার শিবির করা হবে। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, “চলতি কৃষিবর্ষে রাজ্য সরকার কত ধান বা চাল সংগ্রহ করবে তা এখনও ঠিক হয়নি। আগামী ৭ নভেম্বর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খাদ্য বিষয়ক মন্ত্রিগোষ্ঠীর বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। খাদ্য দফতর সূত্রের খবর, বিগত কৃষিবর্ষে ২২ লক্ষ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। খাদ্য দফতরের কর্তারা জানিয়েছেন, সাড়ে ১৭ লক্ষ ধান সংগ্রহ করা গিয়েছিল। সমবায় সংস্থাগুলি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি বলেও অভিযোগ উঠেছে।
জ্যোতিপ্রিয়বাবু বলেন, “সমবায় দফতর প্রতিটি জেলার ৩০টি করে সমবায়ের তালিকা খাদ্য দফতরকে দেবে, যাদের এক বারে ২০০০ মেট্রিক টন পর্যন্ত ধান কেনার আর্থিক ক্ষমতা আছে। সরাসরি ধান কেনার যে ক্যাম্প হবে সেখানে ওই সমবায় সংস্থাগুলি অথবা অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিগম ধান কিনবে।”
একের পর এক রেজ্যুলেশন পরিবর্তন করে হরণ করা হচ্ছে। এ সবের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের সংগঠিত প্রতিবাদ দরকার। সম্মেলন থেকে জগন্নাথ দাসকে সম্পাদক এবং নারায়ণচন্দ্র দাসকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। নতুন জেলা কমিটিও তৈরি হয়।
|