টুকরো খবর
কুণালকে ফের প্রশ্ন, ইস্টবেঙ্গল-কর্তাকেও
সারদা গোষ্ঠীর আর্থিক কেলেঙ্কারিতে সাংসদ কুণাল ঘোষের পরে ইস্টবেঙ্গলের কর্মসমিতির সদস্য দেবব্রত সরকার (নিতু)-কে বুধবার দিনভর জিজ্ঞাসাবাদ করলেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তদন্তকারীরা। এর আগে ওই ক্লাবকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল বিধাননগর কমিশনারেট। সারদার কর্ণধার সুদীপ্ত সেন সিবিআই-কে লেখা চিঠিতে তাঁর ব্যবসার ভরাডুবির জন্য যাঁদের দায়ী করেছিলেন, সেই তালিকায় নিতুরও নাম ছিল। সারদাকর্তার অভিযোগ, সেবি-র মতো কেন্দ্রীয় সংস্থার হাত থেকে তাঁকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই ক্লাবকর্তা একাধিক বার তাঁর কাছ থেকে জোর করে টাকা নেন। মঙ্গলবারের পরে এ দিনও কুণালকে প্রায় চার ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন সারদা কাণ্ডে কলকাতায় আসা কেন্দ্রীয় কোম্পানি বিষয়ক দফতরের আধিকারিকেরা। এই জিজ্ঞাসাবাদের ব্যাপারে কুণাল কোনও মন্তব্য করেননি। সিজিও কমপ্লেক্সের বাইরে তিনি জানান, ইডি-র তদন্তকারীরা তাঁর কাছে কয়েকটি বিষয় জানতে চেয়েছিলেন। দিল্লি যাওয়ার আগে তিনি তদন্তকারীদের হাতে কিছু তথ্য দিতে এসেছিলেন। কুণাল এ দিন সারদা কাণ্ডে নতুন করে কারও নাম করেননি। তবে মঙ্গলবার পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র তাঁর অভিযোগের জবাবে পাল্টা যে-তোপ দেগেছিলেন, সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মদনদা চার মাস আগেই আমাকে যা বলেছিলেন, তা বিশ্বাসী এবং কাছের লোক না-হলে বলা যায় না। মদনদা আমার সম্পর্কে খারাপ কিছু বলেছেন, এটা আমি বিশ্বাস করি না।”

চক্রান্তের জাল, জেল বদল ছত্রধরদের
জেলে বসেই রাজনৈতিক নেতাদের হত্যা ও নাশকতামূলক কাজের ষড়যন্ত্র করছিলেন ছত্রধর মাহাতোরা। গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে এ খবর পেয়েই মেদিনীপুর জেল থেকে সাত মাওবাদী নেতাকে সরিয়ে দিয়েছে রাজ্যের কারা দফতর। প্রশান্ত পাত্র, সুদীপ চোংদার ও ধৃতিরঞ্জন মাহাতোকে দমদম সেন্ট্রেল জেলে পাঠানো হয়েছে। ছত্রধরকে আলিপুর, সুখশান্তি বাস্কেকে বাঁকুড়া, রাজা সরখেলকে হুগলি এবং প্রশান্ত চট্টোপাধ্যায়কে পুরুলিয়া জেলে সরানো হয়েছে। কারা দফতর সূত্রে অবশ্য বলা হয়েছে, নিরাপত্তার কারণেই প্রথম সারির ওই সব মাওবাদী নেতাকে সরানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আইজি (কারা) রণবীর কুমারের কথায়, “এটা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত। এর মধ্যে অন্য কোনও বিষয় নেই।”

পুরনো খবর:

রাজ্যকে আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর
উন্নয়নের নিরিখে রাজ্যগুলিকে দেওয়া কেন্দ্রীয় অনুদান সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশ এখনই কার্যকর হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপ্যাধ্যায়কে এমনই আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের দাবিদাওয়া বিবেচনার আশ্বাসও প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে মিলেছে বলে রাজ্য সরকারি-সূত্রের খবর। এখন কোনও রাজ্য জনসংখ্যার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় অনুদান পেয়ে থাকে। সেই রেওয়াজ ভেঙে বিশেষজ্ঞ কমিটি নতুন পন্থা নির্ধারণ করেছে। তাদের সুপারিশে রাজ্যগুলিকে ভাগ করা হয়েছে তিন শ্রেণিতে উন্নত, তুলনায় কম উন্নত ও অনুন্নত। পশ্চিমবঙ্গকে রাখা হয়েছে ‘তুলনায় কম উন্নত’ শ্রেণিতে। অন্য দিকে বিহার-সহ বেশ কয়েকটি রাজ্য ‘অনুন্নত’ তকমা পেয়েছে। ফলে রাজ্যের প্রাপ্য অর্থের পরিমাণ কমার কথা।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.