ট্যাঙ্কার উল্টে চাপা পড়ে মৃত্যু হল এক শ্রমিকের। জখম হলেন তিন শ্রমিক। রবিবার সকালে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সাঁতুড়ির মধুকুণ্ডা, একটি সিমেন্ট তৈরির কারখানায়। পুলিশ জানিয়েছে মৃতের নাম শ্যামল মিত্র (৩২)। বাড়ি মধুকুণ্ডায়। আহত শ্রমিক রবিলোচন মাজি, উজ্জ্বল মুখোপাধ্যায় ও সুনীল দাসকে আসানসোলের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
|
ওল্টানো ট্যাঙ্কার।—নিজস্ব চিত্র। |
পুলিশ ও কারখানা সূত্রে খবর, কারখানা চত্বরে একটি ট্যাঙ্কার থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ফ্লাইঅ্যাশ নামানোর কাজ চলছিল। হঠাত্ ট্যাঙ্কারের মধ্যে বিস্ফোরণ ঘটে। ট্যাঙ্কারটি উল্টে পড়ে কাজের তদারকিতে থাকা ওই চার শ্রমিকের উপর। তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই মারা যান শ্যামল। পুলিশের অনুমান, হাওয়ার চাপে ছাই সরানোর সময় চাপের তারতম্যেই ওই বিস্ফোরণ ঘটে। দুর্ঘটনার পরে মৃতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিতে কারখানায় বিক্ষোভ দেখান শ্রমিক সংগঠনগুলি। কারখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিয়ম অনুযায়ী মৃতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
|
ছাত্রীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগে গৃহশিক্ষককে গ্রেফতার করল পুলিশ। রবিবার ভোরে পুঞ্চা এলাকা থেকে নিমাই মিশ্র নামে ওই গৃহশিক্ষককে ধরা হয়। সেখান থেকেই উদ্ধার করা হয় ছাত্রীটিকে। নিমাইয়ের বাড়ি পুঞ্চা থানার মিশ্র দেউলি গ্রামে। ২৪ অক্টোবর থেকে ছাত্রীটি নিখোঁজ ছিল। শনিবার তার পরিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করে জানান, সে দিন স্কুলে গিয়ে আর ছাত্রীটি বাড়ি ফেরেনি। ওই গৃহশিক্ষকের বাড়িতেও তারা ছাত্রীটির সন্ধানে গিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। রবিবার ধৃতকে পুরুলিয়া আদালত তোলা হলে বিচারক তাকে ১৪ দিন জেলহাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
|
ভিড়ে ঠাসা বাঁকুড়ার মাচানতলায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি লরি ফলের দোকানের ধাক্কা মারল। এই দুর্ঘটনায় জখম হলেন দুই ফল বিক্রেতা। রবিবার রাতে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। আহতদের চিকিত্সার ব্যবস্থা করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লরি ও চালককে আটক করে।
|