ছোট শহরের সব ঘরে দ্রুত বিদ্যুৎ চান মমতা |
রাজীব গাঁধী গ্রামীণ বিদ্যুৎ যোজনায় গত দু’বছরে রাজ্যের প্রায় ৩০ লক্ষ পরিবারকে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়েছে। ছোট শহরের যে-সব পরিবার আবেদন করেও বিদ্যুৎ পায়নি, এ বার তাদের প্রত্যেকের ঘরে লাইন দেওয়ার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম পর্যায়ে কয়েক মাসের মধ্যে এই ধরনের প্রায় পাঁচ লক্ষ পরিবারকে বিদ্যুৎ দিতে চায় বণ্টন সংস্থা। দ্রুত এই কাজ সারতে কর্মপদ্ধতিও কিছুটা বদলাচ্ছে তারা। বণ্টন সংস্থা সূত্রের খবর, আগে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়ার আগে একটি দল আবেদনকারীর ঘর পরিদর্শনে যেত। তাদের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই মিটার বসানো হত। কিন্তু এতে দেরি হয় বলে আবেদনকারীদের অভিযোগ। বণ্টন সংস্থার এক কর্তা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই ঠিকাদার সংস্থাকে দিয়ে এই কাজ করানো হয়। ফলে কিছু গাফিলতি থেকেই যায়। এ বার ঠিক হয়েছে, পরিদর্শকদল এবং মিটার লাগানোর দলটি একসঙ্গে কাজ করবে। প্রতি মাসে সেই কাজের রিপোর্ট যাবে জেলাশাসক এবং বণ্টন সংস্থার আঞ্চলিক ম্যানেজারের কাছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ, রাজ্যে গ্রামীণ বিদ্যুদয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হবে ২০১৪ সালের মধ্যে। বণ্টন সংস্থা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গ্রামাঞ্চলের সঙ্গে সঙ্গে ছোট শহরগুলিতেও বিদ্যুৎ দেওয়ার কাজ সেরে ফেলা হবে।
|
স্কুল কমিশনের চূড়ান্ত ফল আজ |
পরীক্ষা হয়েছে প্রায় ১৪ মাস আগে। আজ, বুধবার স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসি-র সেই পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হচ্ছে। বেলা ১২টায় ফল ঘোষণার পরে বিকেল ৪টে থেকে কমিশনের নিজস্ব ওয়েবসাইট www.westbengalssc.com-এ ফল জানতে পারবেন প্রার্থীরা। কমিশনের চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মণ্ডল মঙ্গলবার এ কথা জানান। সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা বাছাইয়ের জন্য গত বছর ২৯ জুলাই এসএসসি-র লিখিত পরীক্ষা হয়। ডিসেম্বরে একটি পত্রের ফল বেরোলেও অন্য পত্রের ফল আটকে যায়। মামলার জন্যই ফল আটকে ছিল বলে জানায় কমিশন। ৬ অগস্ট ওই পত্রের ফল বেরোয়। তাতে সফল প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ে ডাকা হয়। লিখিত পরীক্ষা, ইন্টারভিউ মিলিয়েই চূড়ান্ত ফল আজ।
পুরনো খবর: স্কুলের সব পদ পূরণে সফল প্রার্থী পেল না কমিশন |