কাশ্মীরে জেহাদের ডাক জাওয়াহিরির |
জম্মু-কাশ্মীরে জেহাদের ডাক দিয়েছেন আল-কায়দা নেতা আয়মান-আল জাওয়াহিরি। তবে জেহাদের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কথা বলেছেন তিনি। ওসামা-বিন লাদেন মার্কিন বাহিনীর হাতে নিহত হওয়ার পরে জাওয়াহিরিই আল-কায়দাকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে ধারণা গোয়েন্দাদের। মুসলিম মৌলবাদী সংগঠনগুলির ওয়েবসাইট ও অন্যান্য প্রচারের উপরে নজর রাখে ‘সাইট মনিটরিং সার্ভিস’। জাওয়াহিরির সাম্প্রতিক এই নির্দেশের কথা প্রকাশ করেছে তারাই। আমেরিকা, ইজরায়েল, রাশিয়া, ভারতের মতো দেশের বিরুদ্ধে এখনও জেহাদ চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর জাওয়াহিরি। কিন্তু, যে সব ক্ষেত্রে লড়াই এড়ানো যায় সেখানে লড়াই এড়াতেই এ বার জেহাদিদের পরামর্শ দিয়েছেন জাওয়াহিরি। কারণ, তাঁর মতে জেহাদিদের এখন কিছু নিরাপদ আশ্রয়েরও প্রয়োজন। জাওয়াহিরির মতে, আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, ইয়েমেন ও সোমালিয়ায় সংঘাত এড়ানো যাবে না। পাকিস্তানের একটি অংশে জেহাদিদের নিরাপদ আশ্রয় তৈরির জন্য সে দেশের সেনার সঙ্গে লড়াই চালাতে হবে।
|
আমেরিকাকে ফের দুষল সিরিয়া |
সিরিয়ার উপরে নিজেদের মত জোর করে চাপিয়ে দিচ্ছে পশ্চিমের দেশগুলি অভিযোগ করল সিরিয়ার বিদেশ মন্ত্রক। সিরিয়া থেকে রাসায়নিক অস্ত্র ধ্বংসে ব্রিটেন, আমেরিকা, ফ্রান্স চায় রাষ্ট্রপুঞ্জে দ্রুত খসড়া তৈরি হোক। আর এই বিষয়টাকেই ভাল চোখে দেখছে না আসাদ প্রশাসন। তারা বলছে পশ্চিমী দেশগুলো নিজেদের খেয়ালখুশিমতো যা ইচ্ছে চাপিয়ে দিচ্ছে। এর মধ্যেই সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর উচ্চপদস্থ অফিসার দাবি করেছেন, বিদ্রোহীরাই রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। ওই অফিসার বলেন, এই তথ্য নাকি রাষ্ট্রপুঞ্জের তদন্ত রিপোর্টেও রয়েছে। তাঁর মন্তব্য, “নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি সরকারি তরফে সারিন গ্যাসের ব্যবহার কখনওই করা হয়নি। ব্যবহারের প্রয়োজন হয়নি। কারণ যুদ্ধে আমরাই জিতছিলাম।” অথচ দামাস্কাসে সারিন গ্যাস ব্যবহারের প্রমাণ মিললেও কে বা কারা তা ব্যবহার করেছে, তার কোনও তথ্য সোমবার প্রকাশিত রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট থেকে জানা যায়নি। তাই ওই অফিসারের দাবি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
পুরনো খবর:
• রাসায়নিক অস্ত্র সমর্পণে সায়, যুদ্ধ এড়াল সিরিয়া
• সিরিয়া-সঙ্কট কূটনৈতিক পথেই মেটাতে চান ওবামা
|
উচ্চতম অসামরিক বিমানবন্দর |
বিশ্বের উচ্চতম অসামরিক বিমানবন্দর সাধারণের জন্য খুলে দিল চিন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার ফুট উচ্চতায় দাওচেং ইয়াডিং বিমানবন্দর চিনের সিচুয়ান প্রদেশে। দেশের অশান্ত পশ্চিম দিকে পর্যটন ব্যবস্থা ঢেলে সাজতেই এই বিমানবন্দর তৈরি করা হয়েছে বলে দাবি। তবে এত উঁচুতে বিমানবন্দর হওয়ায় পর্যটকদের মাথা ঘোরা, গা বমি ভাব হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। |