টুকরো খবর
স্ত্রীর মৃত্যু, ধৃত স্বামী
স্ত্রীকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে সোমবার রাতে স্বামীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃতের নাম জয় সাহা বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুরে কাটোয়া শহরের কাছে পাঁচঘড়া এলাকার একটি বাড়ি থেকে মাম্পি গড়াইয়ের (সাহা) ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই দিন বিকেলে মৃতার মা মঞ্জুরানি দেবী কাটোয়া থানায় লিখিত অভিযোগ করে জানান, বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়ির লোকজন মেয়ের উপর শারীধিক ও মানসিক ভাবে অত্যাচার করত। ঠিক মত খেতে দিত না। মাঝে মধ্যে বাড়ি থেকে বের করেও দিত। মেয়ে ও জামাই আলাদা থাকতে শুরু করলেও অত্যাচার কমেনি। মৃতার মা লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন, “মাম্পিকে প্রায়ই বিষ খেয়ে ও গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতে বলা হত। মাম্পির ছেলে হওয়ার পর পণের দাবিতে অত্যাচার বেড়ে যায়।” মৃতার স্বামী ছাড়াও শ্বশুর অমর সাহা, ভাসুর সুজয় সাহা, বিজয় সাহা, জা মামণি সাহা ও শাশুড়ি সরমা সাহার বিরুদ্ধেও থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে।

কেতুগ্রাম ধর্ষণের শুনানি ফের ২৪শে
বর্ধমানের কেতুগ্রামে ছোট রেলে ধর্ষণের মামলায় শুনানি ফের শুরু হবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে। ওই দিন অভিযোগকারিনীর সাক্ষ্য শুনবেন কাটোয়া ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারক। ২৫ সেপ্টেম্বর কাটোয়া-আমোদপুর ছোট রেলের গার্ড দিলীপ দাস ও তার পরের দিন ধর্ষণের মূল প্রত্যক্ষদর্শী, অভিযোগকারিণীর মেয়ের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ধর্ষণের ঘটনায় জামিনে মুক্ত তিনজনের মধ্যে ফরিদ শেখ ও কালাম শেখ কাটোয়া আদালত থেকে সাক্ষ্য দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে লাভপুরে ট্রাকের ধাক্কায় মারা যাওয়ায় শুনানি স্থগিত ছিল। বীরভূম জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার তাঁদের মৃত্যু শংসাপত্র দেখানোর পরে পরবর্তী শুনানির দিন স্থির করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগকারিণী ইতিমধ্যে আদালতে তিন জনকে শনাক্ত করেছেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত আট জনের মধ্যে সাত জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এক জন অভিযুক্ত এখনও ফেরার। ধৃতদের মধ্যে চার জন এখনও জেল হাজতে রয়েছে।

পুরনো খবর:
কালনায় বাবাকে খুনে ছেলের জেল
বাবাকে খুন করায় অভিযুক্ত ছেলেকে পাঁচ বছরের কারাদন্ডের নির্দেশ দিল কালনা আদালত। একই সঙ্গে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ১৫ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন দায়রা বিচারক অবনীকান্ত লাহা। প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১১ সালের ১৭ জুলাই বাড়ি বিক্রির টাকা নিয়ে বচসার সময় ইন্দুভূষণ চক্রবর্তীকে ইঁট দিয়ে আঘাত করে তাঁর ছেলে দীপেশ চক্রবর্তী। গুরুতর আহত অবস্থায় নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার পর ছেলের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মালতি চক্রবর্তী। পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। তবে, বিচার চলাকালীনই মারা যান ঘটনার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী মালতি দেবী।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.