• প্রকল্পের নাম: দমদম-দক্ষিণেশ্বর-ব্যারাকপুর মেট্রো • দূরত্ব: ২০ কিলোমিটার
• প্রকল্প ব্যয়: ২হাজার ২৯৬ কোটি টাকা
• কতটা কাজ হয়েছে: ১৫ শতাংশ
• কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল: ২০১৫-১৬ • শেষ হবে কবে: জানেন না মেট্রো কর্তারা
|
|
|
বাধা যেখানে |
১) জমি জট: নোয়াপাড়া থেকে লাইন সিসিআর ব্রিজের পাশ দিয়ে দক্ষিণেশ্বর যাবে। ওই পথের এক কিমি অংশে একটি বস্তির পাঁচশো পরিবার পুনর্বাসন চাইছে। মেট্রোর অভিযোগ, সরকার উচ্ছেদের প্রক্রিয়া শুরু করেনি। প্রশাসনের বক্তব্য: আলোচনা চলছে।
২) বিটি রোডের তলায় জলের পাইপ সরানোর সমস্যা: কলকাতার জল সরবরাহ বন্ধ রেখে বিটি রোডের তলায় পলতা জলপ্রকল্পের ৬টি পাইপলাইন না সরালে স্তম্ভ বসানো অসম্ভব। সমাধান সূত্র বেরোয়নি। |
|
• প্রকল্প: নোয়াপাড়া-বারাসত • দূরত্ব: ১৮ কিলোমিটার • প্রকল্প ব্যয়: ২ হাজার ৩৯৭
কোটি টাকা
• কাজ হয়েছে: ১০ শতাংশ • কাজ শেষ হওয়ার কথা: ২০১৫-১৮• কবে শেষ হবে: জানেন না মেট্রো কর্তারা |
|
|
বাধা যেখানে |
জবরদখল উচ্ছেদ: মেট্রো যাওয়ার কথা দমদম ক্যান্টনমেন্ট হয়ে বিমানবন্দর। মেট্রোর অভিযোগ, ক্যান্টনমেন্টের কাছে লাইনের দু’ধারে রেলের জমিতে দখলদারদের উচ্ছেদ করা যাচ্ছে না। রাজ্য সরকারও ব্যবস্থা নেয়নি। উত্তর ২৪ পরগনা জেলাশাসকের বক্তব্য, “জমি রেলের। আমাদের বললে সাহায্য করব।” |
|
আনন্দবাজারের মত
বিস্তারিত... |
দু’টি পৃথক লাইন না করে দমদম বিমানবন্দর থেকে মেট্রো লাইন নিয়ে যাওয়া যায় কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের
উপর দিয়ে।
এক দিকে বি টি রোড, অন্য দিকে যশোহর রোড। এই মেট্রোপথ হলে প্রস্তাবিত বারাসত এবং
ব্যারাকপুর,
দুই প্রকল্পের
যাত্রীরাই উপকৃত হবেন। এক্সপ্রেসওয়ের দু’ধারে জবরদখল নেই, জমি পাওয়ারও
সমস্যা নেই।
তাই স্তম্ভ নির্মাণেও অসুবিধা নেই। ভবিষ্যতে লাইন নিয়ে যাওয়া যেতে পারে কল্যাণী পর্যন্তও। |
প্রতিবেদন: অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় |
পুরনো খবর: বেলাইন লাইফলাইন ২ |