আর্থার অ্যাশ আর লুই আর্মস্ট্রং স্টেডিয়ামে প্রায় কাছাকাছি সময়ে দু’টো অঘটন ঘটে গেল। যার একটার সঙ্গে গোটা টেনিসদুনিয়া আর অন্যটার সঙ্গে ভারতীয় টেনিসমহলের আগ্রহ জড়িত।
এই দুই অঘটনের মাঝে মেয়েদের প্রথম সেমিফাইনালে ইতালির ফ্লাভিয়া পেনেত্তাকে ৬-৪, ৬-২ হারালেন দ্বিতীয়
|
মারের হারে
হতাশ বান্ধবী কিম |
বাছাই ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা। ফাইনালে যাঁকে ট্রফির জন্য লড়তে হবে সেরেনা উইলিয়ামস বনাম লি না যুদ্ধের বিজয়ীর সঙ্গে।
যুক্তরাষ্ট্র ওপেনে ফেডেরার নেই তো কী? তাঁর দেশের দাপট বজায় রাখলেন স্টানিলাস ওয়ারিঙ্কা। গতবারের চ্যাম্পিয়ন অ্যান্ডি মারেকে ৬-৪, ৬-৩, ৬-২ গুঁড়িয়ে জীবনের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম সেমিফাইনালে উঠলেন তিনি।
ওয়ারিঙ্কাই শেষ জন যিনি মারেকে কোনও গ্র্যান্ড স্ল্যামের প্রথম সপ্তাহে ছিটকে দিয়েছিলেন। ২০১০ যুক্তরাষ্ট্র ওপেনেই। উইম্বলডনে ঐতিহাসিক চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর থেকে দু’মাস মারের ফর্ম ভাল যাচ্ছে না। গত রাতে সবচেয়ে খারাপ ছিল তাঁর সার্ভিস। এতটাই যে, একবার ৪০-০ এগিয়েও পরপর পাঁচটা দুর্বল সার্ভের জেরে গেম এবং সেট হারান মারে। তার পরেই রাগে কোর্টের মধ্যেই নিজের র্যাকেট আছড়ে ভাঙেন ৭৬ বছর পর প্রথম ব্রিটিশ পুরুষ উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন। |
একই দিনে প্রবীণদের ডাবলসে ভাই প্যাট্রিককে নিয়ে খেলে জিতেও জন ম্যাকেনরো একবার খারাপ শট মারার ক্ষোভে র্যাকেট আছড়ে মারেন কোর্টে। তবে মারের মেজাজি পূর্বসূরির র্যাকেট কী ভাগ্যিস ভাঙেনি।
ওয়ারিঙ্কা-জকোভিচ সেমিফাইনাল লাইন আপ যখন তৈরি হচ্ছে, তখন সানিয়া মির্জা ও তাঁর চিনা সঙ্গী জি জেং ডাবলস সেমিফাইনালে হেরে গেলেন অস্ট্রেলীয় জুটি ডেলাকুয়া-বার্টির কাছে ২-৬, ২-৬। জকোভিচ সেমিফাইনালে ওঠার পথে এক সেট হারালেও শেষমেশ হারান রাশিয়ার মিখায়েল ইউজনিকে। ৬-৩, ৬-২, ৩-৬, ৬-০। |
শেষ চারে লড়াই
• নাদাল-গাস্কে
• জকোভিচ-ওয়ারিঙ্কা |