সিপিআই (এমএল)-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে এক পরাজিত প্রার্থীর চায়ের দোকানে তালা লাগিয়ে বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ওই দোকানে তৃণমূলের ঝান্ডা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে পাণ্ডবেশ্বরে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। সিপিআই(এমএল) প্রার্থী বেহুলা ঝা পাণ্ডবেশ্বর থানায় লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন, শনিবার সকালে তৃণমূল কর্মী খোঁড়া সূত্রধর, মাঝি সূত্রধর, ভকত রজকদের নেতৃত্বে একদল তৃণমূল সমর্থক তাঁর দোকানে চড়াও হয়ে তাঁকে অশ্রাব্য গালিগালাজ করে। দোকানে তালা লাগিয়ে দেয়। এর পর দলীয় একটি পতাকা দোকানের মাথায় লাগিয়ে চলে যায়। সিপিআই (এমএল) নেতা কীর্তন কোটাল জানান, চব্বিশ ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পরেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি পুলিশের তরফে। বেহুলা ঝা-র আরও অভিযোগ, তিনি দোকান খুলতে পারছেন না। প্রয়োজনে তাঁরা আন্দোলনে নামবেন বলে হুঁশিয়ারি কীর্তনবাবুর। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে।
|
শিবপুরে ৫০ জন সিপিএম সমর্থক তৃণমূলে যোগ দিলেন। রবিবার তৃণমূলের জামুড়িয়া ১ ব্লক সভাপতি পূর্ণশশী রায় তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। সিপিএমের অজয় জোনাল কমিটির সম্পাদক মনোজ দত্তের অবশ্য দাবি, এই দলত্যাগের কথা তাঁর জানা নেই। এ দিনই রানিগঞ্জের রানিসায়র মোড়ে বিজেপি-র আসানসোল জেলা কার্যালয়ে কুলটির ৩০ জন কংগ্রেস কর্মী বিজেপিতে যোগ দেন। ওই কংগ্রেস কর্মীদের বক্তব্য, “কয়লা কেলেঙ্কারি, জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধির ফলে আমরা দলের প্রতি আস্থা হারিয়েছি।” কংগ্রেসের বর্ধমান (শিল্পাঞ্চল) জেলা কমিটির সভাপতি সুদেব রায়ের মন্তব্য, “ওই লোকজন আদৌ কতটা কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।”
|
এক যুবকের উপর ছুরি নিয়ে চড়াও হল দুষ্কৃতীরা। রবিবার সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে নিউটাউনশিপ থানার জেমুয়ার কাছে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই যুবকের নাম সন্ন্যাসী বাদ্যকর। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। |