বিটি রোডে মেট্রোর স্তম্ভ তৈরির জট কাটল না। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের দাবি, কলকাতা পুরসভা ছাড়পত্র না দেওয়া পর্যন্ত বরাহনগর থেকে ব্যারাকপুর পর্যন্ত কাজ শুরু করা যাবে না।
কলকাতা পুরসভার মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “বিটি রোডের উপর যেখানে মেট্রোর স্তম্ভ তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে সেখানে মাটির তলা দিয়ে পানীয় জলের লাইন গিয়েছে। স্তম্ভ তৈরি করতে গেলে জলের লাইন ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। মেট্রোর সঙ্গে আলোচনা চলছে।” মেট্রোর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার প্রত্যূষকুমার ঘোষ বলেন, “পুরসভার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মাঝের দু’টি পাইপলাইন বন্ধ করার প্রস্তাবও দিয়েছি। পুরসভা ছাড়পত্র না দিলে কাজ করা সম্ভব নয়।” |
পুরসভার জল সরবরাহ দফতর সূত্রে খবর, পলতা জলপ্রকল্প থেকে টালায় প্রতি দিন ২০ কোটি গ্যালন জল আসে। এর জন্য ৬২, ৪৮, ৬০, ৪২ এবং ৭২ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের পাঁচটি পাইপ রয়েছে। এগুলি পুরনো পাইপ। পাইপের সমস্যার জন্য কয়েক বার জল আসায় সমস্যা হয়। তাই ৬৪ ইঞ্চি ব্যাসাধের্র আরও একটি পাইপ বসানো হয়। এটি রিজার্ভে রাখা হয়েছে। এই পাঁচটি পাইপের কোনও একটিতে সমস্যা হলে এই পাইপটি ব্যবহার করা হয়।
মেট্রোর স্তম্ভ রাস্তার মাঝমাঝি তৈরি করতে হবে। ৬০ এবং ৪২ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের পাইপ দু’টি রাস্তার মাঝ দিয়ে গিয়েছে। মেট্রো কর্তৃপক্ষ এ দু’টি পাইপ বন্ধ করে দিতে প্রস্তাব দেন। সে ক্ষেত্রে এই দু’টি পাইপের জল একটি পাইপের মাধ্যমে আসবে। মেট্রোর প্রস্তাব পাওয়ার পরে পুর-কর্তৃপক্ষ অঞ্চলটি পরিদর্শন করেন।
পুরসভার জল সরবরাহ দফতরের ডিরেক্টর জেনারেল বিভাস মাইতি বলেন, “একটি পাইপের মাধ্যমে দু’টি পাইপের জল নিয়ে আসা সম্ভব নয়। নতুন লাইন পাততে হবে। এ জন্য জায়গা দরকার। বিকল্প জায়গার ব্যবস্থা হয়নি। তা ছাড়া মেট্রোর কাজের সময়ে পাইপের ক্ষতি হলে শহর জুড়ে জলের হাহাকার শুরু হবে। |
সেটাও আমাদের ভাবনায় আছে।” পুরসভার জল সরবরাহ দফতর সূত্রে খবর, পলতা জলপ্রকল্প থেকে টালায় প্রতি দিন ২০ কোটি গ্যালন জল আসে। এর জন্য ৬২, ৪৮, ৬০, ৪২ এবং ৭২ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের পাঁচটি পাইপ রয়েছে। এগুলি পুরনো পাইপ। পাইপের সমস্যার জন্য কয়েক বার জল আসায় সমস্যা হয়। তাই ৬৪ ইঞ্চি ব্যাসাধের্র আরও একটি পাইপ বসানো হয়। এটি রিজার্ভে রাখা হয়েছে। এই পাঁচটি পাইপের কোনও একটিতে সমস্যা হলে এই পাইপটি ব্যবহার করা হয়।
মেট্রোর স্তম্ভ রাস্তার মাঝমাঝি তৈরি করতে হবে। ৬০ এবং ৪২ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের পাইপ দু’টি রাস্তার মাঝ দিয়ে গিয়েছে। মেট্রো কর্তৃপক্ষ এ দু’টি পাইপ বন্ধ করে দিতে প্রস্তাব দেন। সে ক্ষেত্রে এই দু’টি পাইপের জল একটি পাইপের মাধ্যমে আসবে। মেট্রোর প্রস্তাব পাওয়ার পরে পুর-কর্তৃপক্ষ অঞ্চলটি পরিদর্শন করেন।
পুরসভার জল সরবরাহ দফতরের ডিরেক্টর জেনারেল বিভাস মাইতি বলেন, “একটি পাইপের মাধ্যমে দু’টি পাইপের জল নিয়ে আসা সম্ভব নয়। নতুন লাইন পাততে হবে। এ জন্য জায়গা দরকার। বিকল্প জায়গার ব্যবস্থা হয়নি। তা ছাড়া মেট্রোর কাজের সময়ে পাইপের ক্ষতি হলে শহর জুড়ে জলের হাহাকার শুরু হবে। সেটাও আমাদের ভাবনায় আছে।” |