টানা বৃষ্টির মধ্যে ডায়েরিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে বাঁকুড়া বাঁকুড়া ১ ব্লকের মালপাড়া এলাকায়। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ডায়েরিয়া অসুস্থ হয়ে বাঁকুড়া মেডিক্যালে এখনও পর্যন্ত ২৭ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৫ জন শিশু ও ১০ জন মহিলা। গ্রামের প্রায় ১৩৫ জনকে প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসা করা হয়। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক বীরেন্দ্রনাথ সরেন বলেন, “বুধবার সকালে ওই গ্রামে স্বাস্থ্য শিবির করা হয়। প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে খোঁজ নেওয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।” তিনি জানান, গ্রামের নলকূপ, কুয়ো ও পুকুরগুলির জল জীবাণুমুক্ত করা হয়েছে। গ্রামে একটি অ্যাম্বুল্যান্সও রাখা হয়েছে। আগামী কয়েকদিন ওই গ্রামে চিকিৎসক দল নিয়মিত যাবে। বাঁকুড়া মেডিক্যালের সুপার পঞ্চানন কুণ্ডু বলেন, “ভর্তি হওয়া ২৭ জনের মধ্যে কারও অবস্থা আশঙ্কাজনক নয়।” স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার মাঝ রাত থেকে মালপাড়ার বেশ কিছু মানুষের পেট খারাপ হয়। বেগতিক দেখে পড়শিরা তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যান। গোটা গ্রামে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় জগদল্লা ১ পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান মণিকা গরাই বলেন, “সারা দিন স্বাস্থ্য শিবির চলেছে।”
|
হাসপাতালের সিইও সঞ্জয় প্রসাদ বলেন, “গবেষণায় দেখা গিয়েছে দিনে ৮.১ ঘণ্টা ঘুম হল আদর্শ। কিন্তু কাজের চাপে তা সম্ভব হয় না। বিভিন্ন পেশায় রাতে ডিউটি থাকে বলে কর্মীরা দিনে ঘুমোন। তার থেকেও নানা জটিলতা হয়। এই ক্লিনিক খোলার পাশাপাশি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে কথা বলছি, যাতে সেখানকার কর্মীদেরও স্লিপ কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়।”
|
এইচআইভি আক্রান্ত গরিব পরিবারের মহিলারা অনেক সময়ই পুষ্টিকর খাবার পান না। তাঁদের স্বামী বা সন্তান অনেক ক্ষেত্রে আক্রান্ত হন। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে মিশ্র পুষ্টিকর খাদ্য তৈরির দু’দিনের প্রশিক্ষণ শিবিরে অংশ নিলেন তাঁদের অনেকেই। বুধবার বাগডোগরার সেবায়নে শিবিরের উদ্বোধন করেন দার্জিলিং জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুবীর ভৌমিক। এইচআইভি আক্রান্ত মহিলা ও শিশুদের পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন ব্যাখ্যা করেন। ফাঁসিদেওয়া-সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ২৫ জন এইচআইভি আক্রান্ত গরিব কৃষক ও পরিবারের মহিলারা যোগ দেন।
|
তপসিখাতায় ভেষজ উদ্যানের দাবিতে সরব হলেন উত্তরবঙ্গ আর্য়ুবেদীয় চিকিৎসক ও বিক্রেতা সমিতি। বুধবার আলিপুরদুয়ারের জেলা পরিষদ ভবনে ১৬-তম সাধারণ বার্ষিক সভা হয়। ১৯৮২তে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ননী ভট্টাচার্য তপসিখাতা এলাকায় ৪৭.৪০ একর জমি ভেষজ উদ্যানের করার কথা বলেন। আজও সেই ভেষজ উদ্যান ও আর্য়ুবেদিক কলেজ হয়নি। |