|
রহমানের কাজটা দারুণ, অনেকটা ওয়ার্ল্ড মিউজিকের মতো। বাঙালি হিসেবে আমার সেন্টিমেন্টে মোটেই আঘাত লাগেনি। আর যে মেয়েটি (শুচি) গানটা গেয়েছে, ওর গলাটাও আমার ভাল লেগেছে
শান্তনু মৈত্র |
|
বাঙালিদের বুঝতে হবে যে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে তাদের লিজ এবং লাইসেন্স শেষ হয়ে গিয়েছে। রহমান রবীন্দ্রনাথের কবিতাতে একটা প্রাণ সঞ্চার করেছেন। ফাটিয়ে কাজ করেছেন রহমান। এতে খুঁত ধরার কী আছে?
দেবজ্যোতি মিশ্র |
|
কলকাতায় রবীন্দ্রনাথের মিউজিকে অনেকেই থাবা বসান। রহমান তো তা করেননি। রবি ঠাকুর কবিতাটি সুর করে প্রিলিউড হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এতে এত আপত্তি জানানোর কী আছে?
কালিকাপ্রসাদ |
|
রহমানের উচ্চারণগুলো পছন্দ হয়নি। সুর করার থাকলে রবীন্দ্রনাথ নিজেই করতেন। সুরকার হিসেবে কাজটা ভাল লাগেনি। কবিতার আবেগ দানা বাঁধেনি গানের মধ্যে। সেটা প্রকাশ করার জন্য সময়ের সংকটের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়
ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত |