নতুন দু’টি এজলাস চালু
নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথপুর |
দু’টি নতুন এজলাস চালু হল রঘুনাথপুর আদালতে। মঙ্গলবার বিকেলে অতিরিক্ত মুখ্য বিচার বিভাগীয় বিচারক (২) ও বিচার বিভাগীয় বিচারক প্রথম শ্রেণি (২) এই দু’টি নতুন এজলাসের উদ্বোধন করেন রঘুনাথপুর আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক কর্ণপ্রসাদ বর্মন। সরকার পক্ষের আইনজীবী অরুনকুমার মনি জানান, দীর্ঘদিন ধরেই এজলাস দু’টি শুরু করার জন্য আবেদন করেছিলেন আইনজীবীরা। আশা করা যায়, এ বার দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা মামলাগুলির দ্রুত নিষ্পত্তি হবে। এসিজেএম-র (১) বিচারক রোহন সিংহকে একই সঙ্গে অতিরিক্ত মুখ্য বিচার বিভাগীয় বিচারকের এজলাসের (২) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বিচার বিভাগীয় বিচারক প্রথম শ্রেণির (২) বিচারক হয়েছেন রঘুনাথপুরের দেওয়ানি আদালতের বিচারক তমালিকা ঘোষ। তাঁকে এই নতুন এজলাসের বিচারক করায় দেওয়ানি আদালতের বিচারকের পদ শূন্য হয়ে গেল। তবে কিছু সমস্যার কারণে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সমস্ত আইনজীবীরা উপস্থিত থাকতে পারেননি। |
বাজ পড়ে মৃত চার জন
নিজস্ব সংবাদদাতা • সিমলাপাল |
বাজ পড়ে সিমলাপালে দুই মহিলা-সহ চার জন খেত মজুরের মৃত্যু হল। আহত হয়েছেন এক প্রৌঢ়। মৃতেরা হলেন মাদারিয়া গ্রামের অসিত নায়ক (৫০), অবনী নায়ক (৬০), দীপালি ওরফে তারা রায় (১৮) ও দুবরাজপুর গ্রামের শ্রীমতি মুর্মু (৫৫)। এ দিকে খবর পাওয়ার পরে মৃতদেহ উদ্ধার করতে পুলিশ দেরিতে আসার অভিযোগে এলাকায় ক্ষোভ ছড়ায়। পুলিশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখান বাসিন্দারা। এ দিন দুপুরে মাদারিয়া গ্রামেই ধান রোয়ার কাজ করছিলেন কিছু খেতমজুর। তখনই বাজ পড়ে। মাঠেই তিন জনের মৃত্যু হয়। আহত খেত মজুর শঙ্কর রায়কে সিমলাপাল ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। ওই সময়েই দুবরাজপুর গ্রামে মাঠে কাজ করতে গিয়ে বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয় শ্রীমতির। খবর দেরিতে পাওয়ায় যেতে দেরি হয়েছিল বলে পুলিশের দাবি। |
আলোচনাচক্র
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া |
সিধো কানহো বীরসা বিশ্ববিদ্যালয় ও ন্যাশন্যাল বুক ট্রাস্টের উদ্যোগে শুরু হওয়া আলোচনাচক্র শেষ হল বুধবার। রবীন্দ্রনাথের পল্লিচিন্তা ও লোকায়ত ভাবনা বিষয়ে আলোচনা করেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অনাথবন্ধু চট্টোপাধ্যায়। মঙ্গলবার কুড়মালি ভাষার পুনরুজ্জীবন ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা শীর্ষক আলোচনায় বক্তব্য রাখেন রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের কুড়মালি বিভাগের প্রাক্তন প্রধান এইচ এন সিংহ, কবি কিরীটী মাহাতো প্রমুখ। ‘মিট দ্য অথার’-এ ছিলেন কুড়মালি ভাষার তিন কবি অনন্ত কেশরিয়ার, সুনীল মাহাতো ও শক্তিপদ মাহাতো। |