আশির দশকের অনেক কিংবদন্তির বিরুদ্ধে খেলার অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। কিন্তু এক জনের বিপক্ষে কোনও দিন মাঠে নামতে পারেননি। আর সেই আফসোসটা এখনও রয়ে গিয়েছে সচিন তেন্ডুলকরের। এখনও তাই সচিন বলেন, “ভিভিয়ান রিচার্ডসের বিরুদ্ধে খেলতে না পারার আফসোসটা যাবে না।” |
১৯৮৭ সালে বলবয়। এবং তার ঠিক পরের বিশ্বকাপেই ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ। সেই স্মৃতি টেনে এনে সচিন এ দিন এক অনুষ্ঠানে বলছিলেন, ১৯৯২ সালের সেই বিশ্বকাপে সচিনের প্রতিদ্বন্দ্বী তালিকায় হেভিওয়েট নাম কম ছিল না। যেমন, বোথাম, গুচ, ওয়েসেলস, ইমরান খান, মিয়াঁদাদ, আক্রম, মার্শাল, কার্টলে অ্যামব্রোজ। কিন্তু ছিল না সেই একটা নাম। “দু’দশক আগে, নিজের সেই অভিষেক বিশ্বকাপের কথা টেনে এনে সচিন বলছিলেন, “সে বার বিশ্বকাপে এমন অনেকে খেলেছিল, এমন অনেক ঘটনা ঘটেছিল, যা পরে ঘরে ঘরে ছড়িয়ে যায়। যেমন অ্যালান ডোনাল্ড। যেমন জন্টি রোডস। রোডসের সেই শূন্যে শরীর ছুড়ে দিয়ে ইনজামামকে রান আউট করাটা ওই বিশ্বকাপের একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত ছিল। ও রকম ভাবে রান আউট করা আগে কেউ কখনও দেখেনি।” নিজের প্রতিদ্বন্দ্বীদের কথা বলতে গিয়ে আশির দশকের অলরাউন্ডারদের কথা টেনে আনছেন সচিন। “একটা জিনিস আমাকে খুব তৃপ্তি দেয়। আমি সব বড় অলরাউন্ডারের বিরুদ্ধেই খেলেছি। হ্যাডলি, মার্শাল, ক্লাইভ রাইস, কপিল, ইমরান এবং বোথাম। ওদের বিরুদ্ধে খেলার সুযোগ পাওয়াটা দারুণ সৌভাগ্যের ব্যাপার।” |